এবার গোয়েন্দাদের মাধ্যমে জলদস্যুদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে সাংবাদিকদের তিনি আরো বলেন, ‘জিম্মি ২৩ বাংলাদেশি নাবিককে দ্রুত উদ্ধারের চেষ্টা করছে সরকার।’
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে বিশেষ করে চীন ও রাশিয়ার গোয়েন্দাদের মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা করা হচ্ছে। কূটনৈতিক মাধ্যমেও তৎপরতা চলছে। তবে জলদস্যুদের সাথে সরকার এখনো যোগাযোগ করতে পারেনি। যেকোনো পরিস্থিতিতে জিম্মিদের মুক্ত করা হবে আশা প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এর আগে, মোজাম্বিক থেকে ৫৮ হাজার টন কয়লা নিয়ে দুবাই যাওয়ার পথে মঙ্গলবার সকালে সোমালিয়ার দস্যুদের কবলে পড়া জাহাজ এম ভি আব্দুল্লাহর ২৩ নাবিকই সুস্থ আছেন বলে জানায় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। সেসময় তিনি জানান, তাদের নিরাপদে ফেরাতে এরইমধ্যে প্রতিবেশী দেশগুলোর সহযোগিতায় জাহাজটি উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এ সময় নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, নাবিকদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনাই সরকারের মূল লক্ষ্য। ভারত মহাসাগরে প্রতিবেশী দেশের টহল থাকায় তাদের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী। তবে, এখন পর্যন্ত অপহরণের ঘটনায় কোন মুক্তিপণ চাওয়া হয়নি বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
গত ৪ মার্চ বাংলাদেশের এস আর শিপিংয়ের ১৩ মিটার গভীরতার জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ মোজাম্বিকের মাপুতু বন্দর থেকে কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশে রওনা দেয়। এরপর গতকাল মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে খবর আসে, ভারত মহাসাগরে জাহাজটি ছিনতাই হয়েছে। জাহাজের ২৩ নাবিককে স্পিডবোটে সোমালিয়া উপকূলে নিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন একজন।
এদিকে এমভি আবদুল্লাহ জাহাজে থাকা নাবিকদের মধ্যে চট্টগ্রামের বাসিন্দা আছেন ১১ জন। বাকিরা ফেনী, নোয়াখালী, খুলনা, ফরিদপুর, সিরাজগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলার। আক্রান্ত নাবিকদের সবাই সুস্থ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন এস আর শিপিংয়ের কর্মকর্তারা।
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে বিশেষ করে চীন ও রাশিয়ার গোয়েন্দাদের মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা করা হচ্ছে। কূটনৈতিক মাধ্যমেও তৎপরতা চলছে। তবে জলদস্যুদের সাথে সরকার এখনো যোগাযোগ করতে পারেনি। যেকোনো পরিস্থিতিতে জিম্মিদের মুক্ত করা হবে আশা প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এর আগে, মোজাম্বিক থেকে ৫৮ হাজার টন কয়লা নিয়ে দুবাই যাওয়ার পথে মঙ্গলবার সকালে সোমালিয়ার দস্যুদের কবলে পড়া জাহাজ এম ভি আব্দুল্লাহর ২৩ নাবিকই সুস্থ আছেন বলে জানায় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। সেসময় তিনি জানান, তাদের নিরাপদে ফেরাতে এরইমধ্যে প্রতিবেশী দেশগুলোর সহযোগিতায় জাহাজটি উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এ সময় নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, নাবিকদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনাই সরকারের মূল লক্ষ্য। ভারত মহাসাগরে প্রতিবেশী দেশের টহল থাকায় তাদের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী। তবে, এখন পর্যন্ত অপহরণের ঘটনায় কোন মুক্তিপণ চাওয়া হয়নি বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
গত ৪ মার্চ বাংলাদেশের এস আর শিপিংয়ের ১৩ মিটার গভীরতার জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ মোজাম্বিকের মাপুতু বন্দর থেকে কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশে রওনা দেয়। এরপর গতকাল মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে খবর আসে, ভারত মহাসাগরে জাহাজটি ছিনতাই হয়েছে। জাহাজের ২৩ নাবিককে স্পিডবোটে সোমালিয়া উপকূলে নিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন একজন।
এদিকে এমভি আবদুল্লাহ জাহাজে থাকা নাবিকদের মধ্যে চট্টগ্রামের বাসিন্দা আছেন ১১ জন। বাকিরা ফেনী, নোয়াখালী, খুলনা, ফরিদপুর, সিরাজগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলার। আক্রান্ত নাবিকদের সবাই সুস্থ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন এস আর শিপিংয়ের কর্মকর্তারা।