এবার নারায়ণগঞ্জের কাচপুরে একটি হিমাগার থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ ১৪ টন খেজুর জব্দ করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। জব্দকৃত খেজুরের আনুমানিক বাজারমূল্য ২৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। গতকাল মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে উপজেলার কুতুবপুর এলাকায় স্টার কোল্ড স্টোরেজ থেকে এসব খেজুর জব্দ করা হয়।
এদিকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (নারায়ণগঞ্জ) সহাকারী পরিচালক মো. সেলিমুজ্জামান জানান, বিপুল পরিমাণ এ খেজুরের পুরোটাই মেয়াদোত্তীর্ণ। আমরা অভিযান পরিচালনা করে এগুলো জব্দ করেছি। এখানকার মালিক আসার পর পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ সময় ভোক্তা অধিকারের ঢাকা বিভাগীয় সহকারী পরিচালক আব্দুস সালাম জানান, এই হিমাগারে মৌসুমী এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ১৪ মেট্রিক টন মেয়াদোত্তীর্ণ খেজুর মজুদ করা ছিল। যার আনুমানিক মূল্য ২৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এই খেজুরগুলোর ২০২১ সাল পর্যন্ত মেয়াদ ছিল। ভুয়া স্টিকারের মাধ্যমে এর মেয়াদ বাড়িয়ে এগুলো বাজারজাতকরণের পরিকল্পনা ছিল তাদের।
তিনি আরও জানান, একই হিমাগারে মদিনা এন্টারপ্রাইজ নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠানের মজুদকৃত ১৭ মেট্রিক টন খেজুর জব্দ করা হয়। বাজারে সংকট সৃষ্টি করে তারা এই খেজুরগুলো বাজারজাতকরণ করতে চেয়েছিল। আমরা খেজুরগুলো সিল করে দিয়েছি। তদন্ত শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। ভবিষ্যতেও তাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এদিকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (নারায়ণগঞ্জ) সহাকারী পরিচালক মো. সেলিমুজ্জামান জানান, বিপুল পরিমাণ এ খেজুরের পুরোটাই মেয়াদোত্তীর্ণ। আমরা অভিযান পরিচালনা করে এগুলো জব্দ করেছি। এখানকার মালিক আসার পর পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ সময় ভোক্তা অধিকারের ঢাকা বিভাগীয় সহকারী পরিচালক আব্দুস সালাম জানান, এই হিমাগারে মৌসুমী এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ১৪ মেট্রিক টন মেয়াদোত্তীর্ণ খেজুর মজুদ করা ছিল। যার আনুমানিক মূল্য ২৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এই খেজুরগুলোর ২০২১ সাল পর্যন্ত মেয়াদ ছিল। ভুয়া স্টিকারের মাধ্যমে এর মেয়াদ বাড়িয়ে এগুলো বাজারজাতকরণের পরিকল্পনা ছিল তাদের।
তিনি আরও জানান, একই হিমাগারে মদিনা এন্টারপ্রাইজ নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠানের মজুদকৃত ১৭ মেট্রিক টন খেজুর জব্দ করা হয়। বাজারে সংকট সৃষ্টি করে তারা এই খেজুরগুলো বাজারজাতকরণ করতে চেয়েছিল। আমরা খেজুরগুলো সিল করে দিয়েছি। তদন্ত শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। ভবিষ্যতেও তাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।