গতকাল প্রথম রোজায় অনেকেই ইফতার সেরেছেন মেট্রোরেলে। খাবার বহন করা নিষিদ্ধ থাকলেও ইফতারের কথা বিবেচনায় ছোট পানির বোতল বহন করার অনুমতি ছিল কর্তৃপক্ষের। তবে, ইফতারের সময় এবং তার কিছুক্ষণ পরে রেলে যাত্রীদের তেমন ভিড় দেখা যায়নি। প্রায় যাত্রীশূন্য ছিল কোচ ও প্ল্যাটফর্মগুলো।
গতকাল মঙ্গলবার (১২ মার্চ) রোজার প্রথম দিনে মেট্রোতে পানি দিয়েই ইফতার করতে দেখা গেছে অনেক যাত্রীদের। অনেকে কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদও জানিয়েছেন। আবার অনেকে বলছেন, সারাদিন রোজা রেখে ইফতারে কিছু খাওয়া প্রয়োজন। তাই কর্তৃপক্ষকে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। বলছেন, পানির সঙ্গে কিছু খাবারও যাতে বহন করার অনুমতি দেয়া হয়।
এর আগে গত ১০ মার্চ ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিক বলেন, ইফতারের সময় অনেক রোজাদার মেট্রোরেলে চলাচল করবেন। ইফতারের সময় তারা যাতে রোজা ভাঙতে পারেন সেজন্য শুধু পানি বহন করতে পারবেন।
তবে, ইফতার শেষে পানির বোতলটি স্টেশনে থাকা ময়লার বাক্সে ফেলতে অথবা সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধও করেন তিনি। পানি পান করার সময় যেন পানি পড়ে মেট্রোরেলের ফ্লোর পিচ্ছিল বা নষ্ট না হয় সে বিষয়েও সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এদিকে অনেক যাত্রী বলছেন, খাবার বহনের অনুমতি দেয়া হলে অভ্যাসবশত বা ভুলবশত মেট্রোর কোচ ও প্লাটফর্ম নোংরা হতে পারে। পাশাপাশি মেট্রোর পরিচালনা স্পর্শকাতর হওয়ায় খাবার এবং পানি ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ফেললে ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। যাতে অনাকাঙ্খিত পরিস্থির সৃষ্টির আশঙ্কা থেকে যায় বলেও মত দিয়েছেন অনেক যাত্রী।
গতকাল মঙ্গলবার (১২ মার্চ) রোজার প্রথম দিনে মেট্রোতে পানি দিয়েই ইফতার করতে দেখা গেছে অনেক যাত্রীদের। অনেকে কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদও জানিয়েছেন। আবার অনেকে বলছেন, সারাদিন রোজা রেখে ইফতারে কিছু খাওয়া প্রয়োজন। তাই কর্তৃপক্ষকে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। বলছেন, পানির সঙ্গে কিছু খাবারও যাতে বহন করার অনুমতি দেয়া হয়।
এর আগে গত ১০ মার্চ ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিক বলেন, ইফতারের সময় অনেক রোজাদার মেট্রোরেলে চলাচল করবেন। ইফতারের সময় তারা যাতে রোজা ভাঙতে পারেন সেজন্য শুধু পানি বহন করতে পারবেন।
তবে, ইফতার শেষে পানির বোতলটি স্টেশনে থাকা ময়লার বাক্সে ফেলতে অথবা সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধও করেন তিনি। পানি পান করার সময় যেন পানি পড়ে মেট্রোরেলের ফ্লোর পিচ্ছিল বা নষ্ট না হয় সে বিষয়েও সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এদিকে অনেক যাত্রী বলছেন, খাবার বহনের অনুমতি দেয়া হলে অভ্যাসবশত বা ভুলবশত মেট্রোর কোচ ও প্লাটফর্ম নোংরা হতে পারে। পাশাপাশি মেট্রোর পরিচালনা স্পর্শকাতর হওয়ায় খাবার এবং পানি ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ফেললে ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। যাতে অনাকাঙ্খিত পরিস্থির সৃষ্টির আশঙ্কা থেকে যায় বলেও মত দিয়েছেন অনেক যাত্রী।