এবার জাতীয় ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে সরকারের পক্ষ থেকে আলোচিত মাংস ব্যবসায়ী খলিল আহমেদকে পুরস্কার দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান। আজ মঙ্গলবার (১২ মার্চ) রমজানজুড়ে খলিল গোস্ত বিতানে ছাড়কৃত মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা জানান ভোক্তা মহাপরিচালক।
এ সময় তিনি বলেন, কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে বাজারে সাড়া ফেলে দিয়েছেন খলিল আহমেদ। এর প্রভাবে বাজারেও কমেছে মাংসের দাম। তাই জাতীয় ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে সরকারের পক্ষ থেকে খলিলকে পুরস্কৃত করা হবে। অসাধু ব্যবসায়ীরা এ উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করতে খলিলকে হুমকি দিচ্ছে জানিয়ে সফিকুজ্জামান বলেন, খলিলের এ উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করতে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। নানাভাবে তাকে হুমকি দেয়া হচ্ছে।
এ সময় খলিল জানান, ক্রেতাদের রমজানে ৫০০ টাকায় মাংস খাওয়াতে চেয়েছিলাম। কিন্তু গরুর দাম বেশি হওয়ায় সেটি সম্ভব হচ্ছে না। তবে ৫৯৫ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করলেও লোকসান হবে না। তিনি আরও বলেন, ছাড়কৃত মূল্যে এ মাংস বিক্রি কার্যক্রম চলবে ২৫ রোজা পর্যন্ত। একজন ক্রেতা নির্ধারিত মূল্যে সর্বোচ্চ ৫ কেজি মাংস কিনতে পারবেন।
এর আগে, গত বছরের শেষ দিকে কম দামে মাংস বিক্রি করে আলোচনায় আসেন খলিল। সে সময় তার নেয়া এই উদ্যোগের ফলে বাজারে কমতে শুরু করে গরুর মাংসের দাম। ফলে বাধ্য হয়ে গরুর মাংসের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় মাংস ব্যবসায়ী সমিতি। তবে এক মাস না পেরুতে আবারও বাজারে বাড়তে শুরু করে মাংসের দাম।
এদিকে বাজার ঘুরে দেখা যায়, বর্তমানে বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭২০ থেকে ৭৫০ টাকায়। এদিকে, রমজানে মানুষের কষ্ট লাঘবে কম দামে মাছ, মাংস, দুধ ও ডিম বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। রাজধানীর ৩০টি স্থানে ট্রাকে করে কম দামে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। এতে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকা ও খাসির মাংস ৯০০ টাকায় কিনতে পারবেন গ্রাহকরা।
এ সময় তিনি বলেন, কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করে বাজারে সাড়া ফেলে দিয়েছেন খলিল আহমেদ। এর প্রভাবে বাজারেও কমেছে মাংসের দাম। তাই জাতীয় ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে সরকারের পক্ষ থেকে খলিলকে পুরস্কৃত করা হবে। অসাধু ব্যবসায়ীরা এ উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করতে খলিলকে হুমকি দিচ্ছে জানিয়ে সফিকুজ্জামান বলেন, খলিলের এ উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করতে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। নানাভাবে তাকে হুমকি দেয়া হচ্ছে।
এ সময় খলিল জানান, ক্রেতাদের রমজানে ৫০০ টাকায় মাংস খাওয়াতে চেয়েছিলাম। কিন্তু গরুর দাম বেশি হওয়ায় সেটি সম্ভব হচ্ছে না। তবে ৫৯৫ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করলেও লোকসান হবে না। তিনি আরও বলেন, ছাড়কৃত মূল্যে এ মাংস বিক্রি কার্যক্রম চলবে ২৫ রোজা পর্যন্ত। একজন ক্রেতা নির্ধারিত মূল্যে সর্বোচ্চ ৫ কেজি মাংস কিনতে পারবেন।
এর আগে, গত বছরের শেষ দিকে কম দামে মাংস বিক্রি করে আলোচনায় আসেন খলিল। সে সময় তার নেয়া এই উদ্যোগের ফলে বাজারে কমতে শুরু করে গরুর মাংসের দাম। ফলে বাধ্য হয়ে গরুর মাংসের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় মাংস ব্যবসায়ী সমিতি। তবে এক মাস না পেরুতে আবারও বাজারে বাড়তে শুরু করে মাংসের দাম।
এদিকে বাজার ঘুরে দেখা যায়, বর্তমানে বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭২০ থেকে ৭৫০ টাকায়। এদিকে, রমজানে মানুষের কষ্ট লাঘবে কম দামে মাছ, মাংস, দুধ ও ডিম বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। রাজধানীর ৩০টি স্থানে ট্রাকে করে কম দামে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। এতে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকা ও খাসির মাংস ৯০০ টাকায় কিনতে পারবেন গ্রাহকরা।