এবার নারী-পুরুষকে সমতা নয়, ন্যায্যতা দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম। উপাচার্য বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নারীদের দক্ষতা অনুযায়ী তাদের সুযোগ দিচ্ছেন। তাছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধক সেল গঠন করে দিয়েছেন। শিক্ষা, সংস্কৃতি ও খেলাধুলায় বাংলাদেশের মেয়েরা এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের নারীর প্রতি মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে, নারীকে মানুষ ভাবতে হবে।
গতকাল সোমবার ১১ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে ‘নারী দিবস-২০২৪’ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
এ সময় তিনি বলেন, নারী না থাকলে সভ্যতা তৈরি হতো না, আর ইতিহাস নারী পুরুষ সবাই মিলেই তৈরি করে থাকে। মূল সমস্যা হচ্ছে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক বৈষম্য যা আমাদের অনেক সময় সহিংসতা, ইভটিজিং ও অনাকাঙ্ক্ষিত অশ্লীল ঘটনার জন্ম দেয়। বঙ্গবন্ধু নারীদের অনেক সম্মান করতেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে যেসকল নারীরা সম্ভ্রমহানি ও নির্যাতিত হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তাদের বীরাঙ্গনা উপাধি দিয়েছিলেন। সেই নারীদের পরিবার ঠিকানা কিছুই ছিল না বঙ্গবন্ধু বঙ্গমাতাকে সাথে নিয়ে তাদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছিলেন। নারীর উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর আদর্শই আমার দর্শন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপনের সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিমের। মুখ্য আলোচক বরেণ্য অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান। এছাড়া অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী। বরেণ্য অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে বলেন, এবারের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য অনুযায়ী নারীতে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রগতি ত্বরান্বিত হবে। নারীতে বিনিয়োগযোগ্য বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে-নারীর সমতা, স্বক্ষমতা ও সুযোগের গুরুত্ব দেয়া।
এছাড়াও উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ হচ্ছে- নারীর কল্যাণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। পৃথিবীতে একমাত্র নারীতে বিনিয়োগ কখনও বিফলে যায় না। আবার শুধুমাত্র নারীতে বিনিয়োগ করলেই হবে না, পুরুষেও বিনিয়োগ করতে হবে। আর এভাবেই বিনিয়োগের অগ্রগতি ত্বরান্বিত হবে। আলোচনার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন উক্ত অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ও সংগীত বিভাগের চেয়ারম্যান ড. ঝুমুর আহমেদ এবং শেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন অনুষ্ঠানের আহবায়ক ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন।
গতকাল সোমবার ১১ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে ‘নারী দিবস-২০২৪’ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
এ সময় তিনি বলেন, নারী না থাকলে সভ্যতা তৈরি হতো না, আর ইতিহাস নারী পুরুষ সবাই মিলেই তৈরি করে থাকে। মূল সমস্যা হচ্ছে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক বৈষম্য যা আমাদের অনেক সময় সহিংসতা, ইভটিজিং ও অনাকাঙ্ক্ষিত অশ্লীল ঘটনার জন্ম দেয়। বঙ্গবন্ধু নারীদের অনেক সম্মান করতেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে যেসকল নারীরা সম্ভ্রমহানি ও নির্যাতিত হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তাদের বীরাঙ্গনা উপাধি দিয়েছিলেন। সেই নারীদের পরিবার ঠিকানা কিছুই ছিল না বঙ্গবন্ধু বঙ্গমাতাকে সাথে নিয়ে তাদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছিলেন। নারীর উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর আদর্শই আমার দর্শন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপনের সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিমের। মুখ্য আলোচক বরেণ্য অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান। এছাড়া অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী। বরেণ্য অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে বলেন, এবারের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য অনুযায়ী নারীতে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রগতি ত্বরান্বিত হবে। নারীতে বিনিয়োগযোগ্য বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে-নারীর সমতা, স্বক্ষমতা ও সুযোগের গুরুত্ব দেয়া।
এছাড়াও উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ হচ্ছে- নারীর কল্যাণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। পৃথিবীতে একমাত্র নারীতে বিনিয়োগ কখনও বিফলে যায় না। আবার শুধুমাত্র নারীতে বিনিয়োগ করলেই হবে না, পুরুষেও বিনিয়োগ করতে হবে। আর এভাবেই বিনিয়োগের অগ্রগতি ত্বরান্বিত হবে। আলোচনার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন উক্ত অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ও সংগীত বিভাগের চেয়ারম্যান ড. ঝুমুর আহমেদ এবং শেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন অনুষ্ঠানের আহবায়ক ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন।