এবার দমবন্ধ বোধ করায় মাঝ আকাশে এশিয়ানা এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটের দরজা খুলে ফেলেন এক যাত্রী। সৌভাগ্যক্রমে ফ্লাইটটি নিরাপদে অবতরণ করতে পেরেছে, বেঁচে গেছেন ১৯৪ জন যাত্রী। দক্ষিণ কোরিয়ায় ফ্লাইটটি অবতরণের পর ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। খবর বিবিসির।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, ওই বিমানের কিছু যাত্রী অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন এবং কারও কারও শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। পরে তাদেরকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বার্তা সংস্থা ইয়োনহাপ জানায়, ৩০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি বলেছেন—তিনি দমবন্ধ বোধ করছিলেন এবং দ্রুত নামতে চেয়েছিলেন। পুলিশ জানিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি দাবি করেন, তিনি চাকরি হারানোর পর থেকে মানসিক চাপে ছিলেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু দ্বীপ থেকে শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে যাত্রা করেছিল এয়ারবাস এ৩২১-২০০ মডেলের বিমানটি। এটি যখন ভূমি থেকে ২৫০ মিটার উপরে ছিল, তখন একজন পুরুষ যাত্রী জরুরি বের হওয়ার দরজা খুলে ফেলেন। একজন যাত্রীর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যায়, বিমানের বাম দিকের দরজা খোলা এবং এর ভেতরে বসে থাকা যাত্রীদের ওপর দিয়ে বাতাস বয়ে যাচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানান, ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টরা তাকে থামাতে পারেননি, কারণ বিমানটি অবতরণ করতে যাচ্ছিল। তারা বলেন, ওই ব্যক্তি দরজা খোলার পরে বিমান থেকে লাফ দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। ওই সময় বিমানের ভেতরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।
৪৪ বছর বয়সী এক যাত্রী বলেন, ‘দরজার কাছে থাকা লোকজন একে একে অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছিল এবং বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। আমি ভেবেছিলাম বিমানটি বিস্ফোরিত হবে, ভেবেছিলাম এভাবেই মারা যাব।’ বিমানটিতে কিছু স্কুলশিক্ষার্থীও ছিল। এক ছাত্রের মা বলেন, ‘শিশুরা ভয়ে কাঁপছিল ও কাঁদছিল।’
স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, ওই বিমানের কিছু যাত্রী অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন এবং কারও কারও শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। পরে তাদেরকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বার্তা সংস্থা ইয়োনহাপ জানায়, ৩০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি বলেছেন—তিনি দমবন্ধ বোধ করছিলেন এবং দ্রুত নামতে চেয়েছিলেন। পুলিশ জানিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি দাবি করেন, তিনি চাকরি হারানোর পর থেকে মানসিক চাপে ছিলেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু দ্বীপ থেকে শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে যাত্রা করেছিল এয়ারবাস এ৩২১-২০০ মডেলের বিমানটি। এটি যখন ভূমি থেকে ২৫০ মিটার উপরে ছিল, তখন একজন পুরুষ যাত্রী জরুরি বের হওয়ার দরজা খুলে ফেলেন। একজন যাত্রীর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যায়, বিমানের বাম দিকের দরজা খোলা এবং এর ভেতরে বসে থাকা যাত্রীদের ওপর দিয়ে বাতাস বয়ে যাচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানান, ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টরা তাকে থামাতে পারেননি, কারণ বিমানটি অবতরণ করতে যাচ্ছিল। তারা বলেন, ওই ব্যক্তি দরজা খোলার পরে বিমান থেকে লাফ দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। ওই সময় বিমানের ভেতরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।
৪৪ বছর বয়সী এক যাত্রী বলেন, ‘দরজার কাছে থাকা লোকজন একে একে অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছিল এবং বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। আমি ভেবেছিলাম বিমানটি বিস্ফোরিত হবে, ভেবেছিলাম এভাবেই মারা যাব।’ বিমানটিতে কিছু স্কুলশিক্ষার্থীও ছিল। এক ছাত্রের মা বলেন, ‘শিশুরা ভয়ে কাঁপছিল ও কাঁদছিল।’