এবারও সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগেই চট্টগ্রামের অর্ধশতাধিক গ্রামে রোজা শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার (১০ মার্চ) রাতে তারাবির নামাজ পড়ে সোমবার (১১ মার্চ) রোজা রেখেছেন দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, লোহাগাড়া, বাঁশখালী, বোয়ালখালী, আনোয়ারা, পটিয়া উপজেলার অর্ধশতাধিক গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ।
আর এসব গ্রামের মধ্যে রয়েছে- সাতকানিয়া উপজেলার মির্জারখীল, সোনাকানিয়া, ছোটহাতিয়া, আছারতলি, সাইরতলি, গারাঙ্গিয়া, এওচিয়া, খাগরিয়া, ছদাহা, গাটিয়াডাঙ্গা এবং লোহাগাড়া উপজেলার কলাউজান, বড়হাতিয়া, পুটিবিলা, চরম্বা ও চুনতি, বাঁশখালী উপজেলার জালিয়াপাড়া, ছনুয়া, মক্ষিরচর, চাম্বল, শেখেরখীল, ডোংরা, তৈলারদ্বীপ ও কালিপুর পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও, বাহুলী, ভেল্লাপাড়া।
এদিকে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে এসব গ্রামে যারা রোজা পালন করছেন তারা মির্জারখীল দরবার শরীফের অনুসারী। এ দরবারের অনুসারীরা দীর্ঘ ২০০ বছরের বেশি সময় ধরে সারা বিশ্বের মুসলমানদের একই সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসন পালনের ধারণা এবং আরব বিশ্বের সঙ্গে মিল রেখে এভাবে রোজা, ঈদ পালন করে আসছেন।
মির্জারখীল দরবার সূত্রে জানা যায়, প্রায় আড়াই’শ বছর আগে মির্জারখীল গ্রামে হযরত মাওলানা মোখলেছুর রহমান জাহাঁগীরি (রহ.) হানাফি মাজহাবের ফতোয়া অনুযায়ী পৃথিবীর যেকোনো দেশে চাঁদ দেখা গেলে রোজা, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহাসহ সব ধর্মীয় উৎসব পালন করার ফতোয়া দিয়েছেন। এর ফলে অনুসারীরা সেভাবেই ধর্মীয় রিতিনীতি বা উৎসব পালন করে আসছেন।
এর আগে, মির্জাখীল দরবারের বর্তমান পীরের ভাই জালালুল হাই বলেছিলেন, আমরা যেহেতু সৌদি আরবের দিনক্ষণ অনুসরণ করি, সে অনুযায়ী রোববার রাতে আমরা সেহেরি খেয়ে রোজা রাখা শুরু করব। সোমবার থেকে আমাদের প্রথম রোজা শুরু হবে।
আর এসব গ্রামের মধ্যে রয়েছে- সাতকানিয়া উপজেলার মির্জারখীল, সোনাকানিয়া, ছোটহাতিয়া, আছারতলি, সাইরতলি, গারাঙ্গিয়া, এওচিয়া, খাগরিয়া, ছদাহা, গাটিয়াডাঙ্গা এবং লোহাগাড়া উপজেলার কলাউজান, বড়হাতিয়া, পুটিবিলা, চরম্বা ও চুনতি, বাঁশখালী উপজেলার জালিয়াপাড়া, ছনুয়া, মক্ষিরচর, চাম্বল, শেখেরখীল, ডোংরা, তৈলারদ্বীপ ও কালিপুর পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও, বাহুলী, ভেল্লাপাড়া।
এদিকে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে এসব গ্রামে যারা রোজা পালন করছেন তারা মির্জারখীল দরবার শরীফের অনুসারী। এ দরবারের অনুসারীরা দীর্ঘ ২০০ বছরের বেশি সময় ধরে সারা বিশ্বের মুসলমানদের একই সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসন পালনের ধারণা এবং আরব বিশ্বের সঙ্গে মিল রেখে এভাবে রোজা, ঈদ পালন করে আসছেন।
মির্জারখীল দরবার সূত্রে জানা যায়, প্রায় আড়াই’শ বছর আগে মির্জারখীল গ্রামে হযরত মাওলানা মোখলেছুর রহমান জাহাঁগীরি (রহ.) হানাফি মাজহাবের ফতোয়া অনুযায়ী পৃথিবীর যেকোনো দেশে চাঁদ দেখা গেলে রোজা, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহাসহ সব ধর্মীয় উৎসব পালন করার ফতোয়া দিয়েছেন। এর ফলে অনুসারীরা সেভাবেই ধর্মীয় রিতিনীতি বা উৎসব পালন করে আসছেন।
এর আগে, মির্জাখীল দরবারের বর্তমান পীরের ভাই জালালুল হাই বলেছিলেন, আমরা যেহেতু সৌদি আরবের দিনক্ষণ অনুসরণ করি, সে অনুযায়ী রোববার রাতে আমরা সেহেরি খেয়ে রোজা রাখা শুরু করব। সোমবার থেকে আমাদের প্রথম রোজা শুরু হবে।