বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারদের সাফল্য উল্লেখ করার মতোই। মাঝে মধ্যেই দেশ ও দেশের বাইরে নতুন নতুন অর্জন নিয়ে আনছে নারী ক্রিকেট দল। এর মাঝেই জানা গেল, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নারী ক্রিকেট ঢেলে সাজাতে খেলার পাশাপাশি ম্যাচ পরিচালনায়ও তাদের গুরুত্ব দিচ্ছে। এরই মধ্যে দুই নারী আম্পায়ার নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়াও চূড়ান্ত করেছে বিসিবি।
শনিবার (৯ মার্চ) দশম বোর্ড সভায় দুজন নারী আম্পায়ারকে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে বিসিবি। এর আগে, কোনো নারী আম্পায়ার বিসিবির ম্যাচ পরিচালনায় ছিলেন না। জানা গেছে, আম্পায়ার হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন সাথীরা জাকির জেসি ও মিশু চৌধুরি। ২০০৯ সালে আম্পায়ারিং কোর্স করেন জেসি। তবে আম্পায়ার হিসেবে মাঠে নামেন ২০২২ সালে। গতবছর ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ৫১ বছর পূর্তির দিনে সাবেক ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণে প্রদর্শনী ম্যাচে আম্পায়ারিংয়ের দায়িত্ব পালন করেন জেসি।
এদিকে ক্রিকেটার থাকাকালেই ২০১১ সালে আম্পায়ারিং নিয়ে পরীক্ষায় পাস করেন মিশু। পরের বছর স্কুল ক্রিকেট আম্পায়ারিংয়ে অভিষেক হয় তার। দেশে নারী আম্পায়ারদের খুব একটা কদর না থাকায় ক্যারিয়ারে দীর্ঘ বিরতিতে যেতে হয় তাকে। যদিও এ পর্যায়ে আসতে তাকে বিভিন্ন ধাপ পেরোতে হয়েছে।
বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার আহমেদ মিঠু গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বোর্ড সভায় এই দুজন নারী আম্পায়ারকে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে। শিগগিরই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে। তিনি বলেন, “এক সপ্তাহের মধ্যেই তাদের নিয়োগের সবকিছু কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। আসন্ন ডিপিএল (ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ) দিয়ে তারা আম্পায়ারিং শুরু করবে। একজন থার্ড আম্পায়ার বা একজন অনফিল্ড আম্পায়ার- এভাবেই শুরু হবে ধীরে ধীরে।” এই মুহূর্তে বিসিবির চুক্তিতে ২৬ জন আম্পায়ার রয়েছেন বলেও জানান তিনি।
শনিবার (৯ মার্চ) দশম বোর্ড সভায় দুজন নারী আম্পায়ারকে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে বিসিবি। এর আগে, কোনো নারী আম্পায়ার বিসিবির ম্যাচ পরিচালনায় ছিলেন না। জানা গেছে, আম্পায়ার হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন সাথীরা জাকির জেসি ও মিশু চৌধুরি। ২০০৯ সালে আম্পায়ারিং কোর্স করেন জেসি। তবে আম্পায়ার হিসেবে মাঠে নামেন ২০২২ সালে। গতবছর ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ৫১ বছর পূর্তির দিনে সাবেক ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণে প্রদর্শনী ম্যাচে আম্পায়ারিংয়ের দায়িত্ব পালন করেন জেসি।
এদিকে ক্রিকেটার থাকাকালেই ২০১১ সালে আম্পায়ারিং নিয়ে পরীক্ষায় পাস করেন মিশু। পরের বছর স্কুল ক্রিকেট আম্পায়ারিংয়ে অভিষেক হয় তার। দেশে নারী আম্পায়ারদের খুব একটা কদর না থাকায় ক্যারিয়ারে দীর্ঘ বিরতিতে যেতে হয় তাকে। যদিও এ পর্যায়ে আসতে তাকে বিভিন্ন ধাপ পেরোতে হয়েছে।
বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার আহমেদ মিঠু গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বোর্ড সভায় এই দুজন নারী আম্পায়ারকে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে। শিগগিরই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে। তিনি বলেন, “এক সপ্তাহের মধ্যেই তাদের নিয়োগের সবকিছু কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। আসন্ন ডিপিএল (ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ) দিয়ে তারা আম্পায়ারিং শুরু করবে। একজন থার্ড আম্পায়ার বা একজন অনফিল্ড আম্পায়ার- এভাবেই শুরু হবে ধীরে ধীরে।” এই মুহূর্তে বিসিবির চুক্তিতে ২৬ জন আম্পায়ার রয়েছেন বলেও জানান তিনি।