এবার রোজা সামনে রেখে অতি মুনাফার প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে রাজধানীর বাজারে। সংকট না থাকলেও রমজানের প্রায় সব পণ্যের দামই বাড়তি। তেল, চিনির বাজার আগে থেকেই চড়া, এবার দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে লেবু ও ফলের দাম। একটি লেবুর জন্য গুনতে হচ্ছে ১৫ টাকা পর্যন্ত।
এদিকে রোজায় নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে না—বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর এই আশ্বাস ভেস্তে গেছে রাজধানীর বাজারে। ইফতারে শরবতের জন্য দরকার যে লেবুর, এর একটির জন্যই গুনতে হচ্ছে ১২ থেকে ১৫ টাকা। এক ক্রেতা বলছেন, সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে শরবতে লেবুটা দরকার। কিন্তু লেবুর দাম এখনই অনেকে বেড়ে গেছে। এই দাম নিয়ন্ত্রণে আনা দরকার।
সংকট নেই, তবে কেন এত দাম লেবুর? এ প্রশ্নে বিক্রেতার সাফ জবাব, রোজায় সবাই চায় একটু বেশি মুনাফা করতে। শুধু লেবু নয়, কমলা-মালটাসহ প্রায় সব ফলের দামেই আগুন। কেজি দরে তরমুজ বিক্রিতে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকলেও কেউ তা মানছে না। শুল্ক কমালেও, গত বছরের দেড়শ টাকা কেজির খেজুর এবার মিলছে না ২৮০ টাকার নিচে।
এদিকে সয়াবিন সরকার নির্ধারিত ১৬৩ টাকা লিটারে পাওয়া গেলেও, চিনির কেজি দেড়শ।চড়া ছোলা, বেসন ও সব ধরণের ডালের দাম। মুরগির বাজারেও স্বস্তি নেই। ব্রয়লারই বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা কেজিতে।
এদিকে রোজায় নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে না—বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর এই আশ্বাস ভেস্তে গেছে রাজধানীর বাজারে। ইফতারে শরবতের জন্য দরকার যে লেবুর, এর একটির জন্যই গুনতে হচ্ছে ১২ থেকে ১৫ টাকা। এক ক্রেতা বলছেন, সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে শরবতে লেবুটা দরকার। কিন্তু লেবুর দাম এখনই অনেকে বেড়ে গেছে। এই দাম নিয়ন্ত্রণে আনা দরকার।
সংকট নেই, তবে কেন এত দাম লেবুর? এ প্রশ্নে বিক্রেতার সাফ জবাব, রোজায় সবাই চায় একটু বেশি মুনাফা করতে। শুধু লেবু নয়, কমলা-মালটাসহ প্রায় সব ফলের দামেই আগুন। কেজি দরে তরমুজ বিক্রিতে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকলেও কেউ তা মানছে না। শুল্ক কমালেও, গত বছরের দেড়শ টাকা কেজির খেজুর এবার মিলছে না ২৮০ টাকার নিচে।
এদিকে সয়াবিন সরকার নির্ধারিত ১৬৩ টাকা লিটারে পাওয়া গেলেও, চিনির কেজি দেড়শ।চড়া ছোলা, বেসন ও সব ধরণের ডালের দাম। মুরগির বাজারেও স্বস্তি নেই। ব্রয়লারই বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা কেজিতে।