এবার ভারতের রাজধানী দিল্লিতে জুম্মার নামাজ পড়ার সময় কয়েকজন মুসল্লিকে লাথি ও ধাক্কা মেরেছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। ওই ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে তাৎক্ষণিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। খবর এনডিটিভি’র। গতকাল শুক্রবার (৮ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
এদিকে ভাইরাল হওয়া ৩৪ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, দিল্লির ইন্দ্রলোক এলাকায় একটি পুলিশ পোস্টের পাশে মসজিদের কাছে রাস্তায় নামাজে দাঁড়ানো মুসল্লিদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করছেন। ওই সময় হঠাৎ করে রেগে গিয়ে পিছন থেকে দুই মুসল্লিকে তিনি লাথি দেন। এরপর একসঙ্গে কয়েকজনকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। এমনকি একজনের ঘাড়েও আঘাত করেন পুলিশ কর্মকর্তা।
এছাড়াও বসে থাকা আরেক মুসল্লির মুখে ধাক্কা দেয়ার পর কয়েকজন মুসল্লি ক্ষিপ্ত হয়ে যান। তখন তারা ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে গণধোলাই দেন। এরপর তিনি দৌড় দিলে অন্যরাও দৌড়ে তাকে তাড়া করেন। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে ওই কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়।
দিল্লি উত্তর পুলিশের উপকমিশনার এমকে মিনা বার্তাসংস্থা পিটিআইকে বলেছেন, আজ যা ঘটেছে তার প্রেক্ষিতে, পুলিশ পোস্ট ইনচার্জ, যাকে ভিডিওতে দেখা গেছে, তাকে তাৎক্ষণিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তও শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার জুমার নামাজের কারণে প্রচুর মুসল্লি জড়ো হন। মসজিদটির ধারণক্ষমতার বেশি মুসল্লি আসায় অনেককে রাস্তায় নামাজ পড়তে হয়। এর কারণে রাস্তায় যানজট বেঁধে গিয়েছিল এমন কোনো তথ্যও পাওয়া যায়নি।
পরবর্তীতে মুসল্লিরা সড়ক অবরোধ করেন এবং অভিযুক্ত পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এদিকে কংগ্রেসের দিল্লি ইউনিট এই ঘটনাকে ‘লজ্জাজনক’ বলে বর্ণনা করে দিল্লি পুলিশের নিন্দা জানিয়েছে।
এদিকে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এটা খুব লজ্জাজনক। দিল্লি পুলিশের কর্মকর্তা রাস্তায় নামাজ পড়া লোকদের লাথি মারছে। এর চেয়ে লজ্জার আর কী হতে পারে।’
এদিকে ভাইরাল হওয়া ৩৪ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, দিল্লির ইন্দ্রলোক এলাকায় একটি পুলিশ পোস্টের পাশে মসজিদের কাছে রাস্তায় নামাজে দাঁড়ানো মুসল্লিদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করছেন। ওই সময় হঠাৎ করে রেগে গিয়ে পিছন থেকে দুই মুসল্লিকে তিনি লাথি দেন। এরপর একসঙ্গে কয়েকজনকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। এমনকি একজনের ঘাড়েও আঘাত করেন পুলিশ কর্মকর্তা।
এছাড়াও বসে থাকা আরেক মুসল্লির মুখে ধাক্কা দেয়ার পর কয়েকজন মুসল্লি ক্ষিপ্ত হয়ে যান। তখন তারা ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে গণধোলাই দেন। এরপর তিনি দৌড় দিলে অন্যরাও দৌড়ে তাকে তাড়া করেন। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে ওই কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়।
দিল্লি উত্তর পুলিশের উপকমিশনার এমকে মিনা বার্তাসংস্থা পিটিআইকে বলেছেন, আজ যা ঘটেছে তার প্রেক্ষিতে, পুলিশ পোস্ট ইনচার্জ, যাকে ভিডিওতে দেখা গেছে, তাকে তাৎক্ষণিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তও শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার জুমার নামাজের কারণে প্রচুর মুসল্লি জড়ো হন। মসজিদটির ধারণক্ষমতার বেশি মুসল্লি আসায় অনেককে রাস্তায় নামাজ পড়তে হয়। এর কারণে রাস্তায় যানজট বেঁধে গিয়েছিল এমন কোনো তথ্যও পাওয়া যায়নি।
পরবর্তীতে মুসল্লিরা সড়ক অবরোধ করেন এবং অভিযুক্ত পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এদিকে কংগ্রেসের দিল্লি ইউনিট এই ঘটনাকে ‘লজ্জাজনক’ বলে বর্ণনা করে দিল্লি পুলিশের নিন্দা জানিয়েছে।
এদিকে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এটা খুব লজ্জাজনক। দিল্লি পুলিশের কর্মকর্তা রাস্তায় নামাজ পড়া লোকদের লাথি মারছে। এর চেয়ে লজ্জার আর কী হতে পারে।’