নিজের সন্তানদের বাবারা বটবৃক্ষের ছায়ার ন্যায় আগলে রাখেন। জীবদ্দশায় সকল কষ্ট উপেক্ষা করে সন্তানদের উন্নত ভবিষৎতের জন্য নিরলস পরিশ্রম করেন। সেই বাবার মৃত্যুর পর সন্তানরা যখন লাশ দাফনের বদলে সম্পদ ভাগাভাগিতে ব্যস্ত থাকেন তখন তা ব্যাখার পর্যায়ে থাকে না। ঠিক এমনি এক ঘটনা ঘটেছে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার হাজিরবাগ ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামে। যেখানে বাবার মৃত্যুর পর সম্পদ ভাগাভাগিতে ব্যস্ত ছিলেন সন্তানরা। সম্পদ ভাগাভাগির ৯ ঘণ্টা পর বাবার দাফন সম্পন্ন করেছে ১০ ভাই বোন।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের স্থানীয় সদস্য গোলাম রসুল জানান, বিষ্ণুপুর গ্রামের আব্দুল মজিদ স্ত্রী, ৭ পুত্র, ৩ কন্যা ও ৪৫ বিঘা জমি রেখে শুক্রবার সকাল ১১টায় মারা যান। তাকে দাফন করার জন্য যখন প্রতিবেশী ও স্বজনরা ব্যস্ত তখন তিন সন্তান অভিযোগ করেন, তাদের অপর তিন ভাই আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুস সামাদ ও আসাদুজ্জামান বাবা আব্দুল মজিদকে বিভিন্ন কথা বলে ৫ বিঘা জমি লিখে নিয়েছেন।
অভিযোগকারী সন্তানরা হলেন- আব্দুল মান্নান, আব্দুল হাকিম, আব্দুস সালাম ও আব্দুল আহাদ। তারা আরও দাবি করেন, ওই তিন ভাই বাবার জমি বিক্রি করে ১৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। জমি এবং টাকার সঠিক হিসাব না হওয়া পর্যন্ত বাবার লাশ দাফন হবে না।
এ বিষয়ে ছেলে আব্দুল আহাদ বলেন, বাবা দীর্ঘদিন ধরে স্ট্রোকে ভুগছিলেন। এই সুযোগে তার তিন ভাই আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুস সামাদ ও আসাদুজ্জামান বাবার কাছ থেকে প্রত্যেকে এক বিঘা করে জমি রেজিস্ট্রি করে নিয়েছেন। আমরা জানার পর জমি ফেরত দেয়ার কথা বললেও তারা জমি ফেরত দেয়নি। এজন্য বিষয়টি আজকেই সমাধান হতে হবে। বাবার সম্পত্তির সবাই সমান ভাগিদার। তারা কেন বেশি নেবেন।
এ বিষয়টি নিয়ে বিকেলে মৃত আব্দুল মজিদের বাড়িতে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে এক সালিশ বসে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পাশের মনিরামপুর উপজেলার হরিহরনগর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, প্রকৌশলী আব্দুস ছাত্তার খা, মিজানুর রহমান, সোহরাব হোসেন, ইউপি সদস্য রেজাউল ইসলাম, ইউপি সদস্য গোলাম রসুল, ইউপি সদস্য এরশাদ আলী, মহিলা ইউপি সদস্য রেহেনা খাতুন, সাবেক ইউপি সদস্য আবু সামা, সাবেক ইউপি সদস্য আতিয়ার রহমান প্রমুখ।
তারা এ সময় ৭ ভাই ও তিন বোনকে ডেকে বাবার সম্পত্তি সমানভাবে ভাগ করার আশ্বাস দেন। সকলে এ সিদ্ধান্তে সম্মতি প্রকাশ করলে একটি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর এবং ৫ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সদস্যরা খুব দ্রুতই ১০ ভাই বোনকে সমানভাবে জমি বণ্টণ করে দেবেন। আর যাদের নামে বেশি জমি রেজিস্ট্রি হয়েছে তারা অন্য ভাইদের জমি ফেরত দেবেন।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের স্থানীয় সদস্য গোলাম রসুল জানান, বিষ্ণুপুর গ্রামের আব্দুল মজিদ স্ত্রী, ৭ পুত্র, ৩ কন্যা ও ৪৫ বিঘা জমি রেখে শুক্রবার সকাল ১১টায় মারা যান। তাকে দাফন করার জন্য যখন প্রতিবেশী ও স্বজনরা ব্যস্ত তখন তিন সন্তান অভিযোগ করেন, তাদের অপর তিন ভাই আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুস সামাদ ও আসাদুজ্জামান বাবা আব্দুল মজিদকে বিভিন্ন কথা বলে ৫ বিঘা জমি লিখে নিয়েছেন।
অভিযোগকারী সন্তানরা হলেন- আব্দুল মান্নান, আব্দুল হাকিম, আব্দুস সালাম ও আব্দুল আহাদ। তারা আরও দাবি করেন, ওই তিন ভাই বাবার জমি বিক্রি করে ১৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। জমি এবং টাকার সঠিক হিসাব না হওয়া পর্যন্ত বাবার লাশ দাফন হবে না।
এ বিষয়ে ছেলে আব্দুল আহাদ বলেন, বাবা দীর্ঘদিন ধরে স্ট্রোকে ভুগছিলেন। এই সুযোগে তার তিন ভাই আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুস সামাদ ও আসাদুজ্জামান বাবার কাছ থেকে প্রত্যেকে এক বিঘা করে জমি রেজিস্ট্রি করে নিয়েছেন। আমরা জানার পর জমি ফেরত দেয়ার কথা বললেও তারা জমি ফেরত দেয়নি। এজন্য বিষয়টি আজকেই সমাধান হতে হবে। বাবার সম্পত্তির সবাই সমান ভাগিদার। তারা কেন বেশি নেবেন।
এ বিষয়টি নিয়ে বিকেলে মৃত আব্দুল মজিদের বাড়িতে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে এক সালিশ বসে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পাশের মনিরামপুর উপজেলার হরিহরনগর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, প্রকৌশলী আব্দুস ছাত্তার খা, মিজানুর রহমান, সোহরাব হোসেন, ইউপি সদস্য রেজাউল ইসলাম, ইউপি সদস্য গোলাম রসুল, ইউপি সদস্য এরশাদ আলী, মহিলা ইউপি সদস্য রেহেনা খাতুন, সাবেক ইউপি সদস্য আবু সামা, সাবেক ইউপি সদস্য আতিয়ার রহমান প্রমুখ।
তারা এ সময় ৭ ভাই ও তিন বোনকে ডেকে বাবার সম্পত্তি সমানভাবে ভাগ করার আশ্বাস দেন। সকলে এ সিদ্ধান্তে সম্মতি প্রকাশ করলে একটি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর এবং ৫ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সদস্যরা খুব দ্রুতই ১০ ভাই বোনকে সমানভাবে জমি বণ্টণ করে দেবেন। আর যাদের নামে বেশি জমি রেজিস্ট্রি হয়েছে তারা অন্য ভাইদের জমি ফেরত দেবেন।