এবার মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা সরিয়ে নিতে বারবার তাগিদ দিয়ে আসছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু। এমনকি সময়ও বেঁধে দিয়েছিলেন তিনি। এবার ভারত সরকার জানাল, আগামী রোববার মালদ্বীপ থেকে নিজেদের সেনা সরিয়ে নিতে শুরু করবে তারা।
এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, ক্রমেই চীনের দিকে ঘেঁষছে মালদ্বীপ। আর দেশটিতে থাকা ৮৮ ভারতীয় সেনাকে সরিয়ে নিতে তাগিদ দিয়ে আসছেন প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। আগামী মে মাসের মধ্যে সব সেনা যাতে সরিয়ে নেওয়া হয় সে ব্যাপারে আলাপও হয়েছে দুই দেশের মধ্যে।
এদিকে ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের মধ্যেই প্রতিরক্ষা সহায়তা পেতে চীনের সঙ্গে নতুন চুক্তি করেছে মালদ্বীপ। গত সোমবার এই চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়। এ চুক্তির তথ্য প্রকাশের পর আবারও ভারতীয় সেনাদের দেশ ছাড়ার জন্য বেঁধে দেওয়া সময়সীমা স্মরণ করিয়ে দেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু।
গত মঙ্গলবার মালদ্বীপের একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী ১০ মের পর যাতে কোনো ভারতীয় সেনা দেশটিতে না থাকেন, তা নিয়ে বিশেষ নির্দেশ দিয়েছেন মুইজ্জু। মঙ্গলবার দেশটির একটি সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, ভারতীয় সেনারা যাতে এই তারিখের পর আর মালদ্বীপে না থাকেন। এমনকি তারা যদি সাধারণ পোশাকেও থেকে থাকেন, তবুও দেশ ছাড়তে হবে।
এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরই মোহামেদ মুইজ্জু প্রতিশ্রুতি দেন তিনি দ্রুত ভারতীয় সেনাদের দেশ থেকে বের করার প্রক্রিয়া শুরু করবেন। এ জন্য তিনি পরে সময়সীমাও বেঁধে দেন। সেই সময়সীমা আসার আগেই এবার প্রতিরক্ষা চুক্তি হলো চীন ও মালদ্বীপের মধ্যে।
মালদ্বীপের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহামেদ ঘাসান মাউমুন চীনের আন্তর্জাতিক সামরিক সহায়তা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মেজর জেনারেল ঝাং বাউকুনের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় সামরিক সহায়তা নিয়ে আলাপ হয় দুজনের মধ্যে। তখনই সহায়তা চুক্তিতে সই করেন তাঁরা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক টুইটের মাধ্যমে এই তথ্য শেয়ার করেন মালদ্বীপের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহামেদ ঘাসান মাউমুন। তবে চুক্তিতে কী রয়েছে, তা প্রকাশ করা হয়নি। এর মধ্যেই মালদ্বীপকে ১২টি পরিবেশবান্ধব অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিয়েছে চীন। রোববার এই উপহারের সঙ্গে একটি চিঠিও পাঠানো হয়। মালদ্বীপে চীনের এসব কার্যক্রম নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি ভারত।
তবে মালদ্বীপের সঙ্গে টানাপোড়েনের মধ্যেই নিরাপত্তা বাড়াতে লাক্ষাদ্বীপে নতুন নৌঘাঁটি বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। সম্প্রতি এক বিবৃতিতে ভারতের নৌবাহিনী জানায়, মালদ্বীপে চীনের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। নতুন ঘাঁটিটি এই অঞ্চলে দিল্লির নজরদারি বাড়াতে সহায়তা করবে।
গত বছর মালদ্বীপের চীনপন্থী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু দেশ থেকে ভারতীয় সেনাদের প্রত্যাহারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালান। নির্বাচনে ভারত-বিরোধী অবস্থানের কারণে জনসাধারণের বিপুল সমর্থন পেয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তিনি। মুইজ্জু প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ভারত ও মালদ্বীপের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতি ঘটে।
এদিকে নির্বাচিত হওয়ার পরপরই দিল্লিকে মালদ্বীপে অবস্থানরত ৮৯ ভারতীয় সেনা ও নিরাপত্তা কর্মীকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বান জানান মুইজ্জু। পরে এই বিষয়ে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের বৈঠকও হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ১০ মার্চের মধ্যে ভারতীয় সেনাদের প্রথম ব্যাচটি মালদ্বীপ ছাড়বে। এছাড়া বাকি সেনা সদস্যদের আগামী দুই মাসের মধ্যে মালদ্বীপ ছাড়ার কথা রয়েছে।
এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, ক্রমেই চীনের দিকে ঘেঁষছে মালদ্বীপ। আর দেশটিতে থাকা ৮৮ ভারতীয় সেনাকে সরিয়ে নিতে তাগিদ দিয়ে আসছেন প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। আগামী মে মাসের মধ্যে সব সেনা যাতে সরিয়ে নেওয়া হয় সে ব্যাপারে আলাপও হয়েছে দুই দেশের মধ্যে।
এদিকে ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের মধ্যেই প্রতিরক্ষা সহায়তা পেতে চীনের সঙ্গে নতুন চুক্তি করেছে মালদ্বীপ। গত সোমবার এই চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়। এ চুক্তির তথ্য প্রকাশের পর আবারও ভারতীয় সেনাদের দেশ ছাড়ার জন্য বেঁধে দেওয়া সময়সীমা স্মরণ করিয়ে দেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু।
গত মঙ্গলবার মালদ্বীপের একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী ১০ মের পর যাতে কোনো ভারতীয় সেনা দেশটিতে না থাকেন, তা নিয়ে বিশেষ নির্দেশ দিয়েছেন মুইজ্জু। মঙ্গলবার দেশটির একটি সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, ভারতীয় সেনারা যাতে এই তারিখের পর আর মালদ্বীপে না থাকেন। এমনকি তারা যদি সাধারণ পোশাকেও থেকে থাকেন, তবুও দেশ ছাড়তে হবে।
এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরই মোহামেদ মুইজ্জু প্রতিশ্রুতি দেন তিনি দ্রুত ভারতীয় সেনাদের দেশ থেকে বের করার প্রক্রিয়া শুরু করবেন। এ জন্য তিনি পরে সময়সীমাও বেঁধে দেন। সেই সময়সীমা আসার আগেই এবার প্রতিরক্ষা চুক্তি হলো চীন ও মালদ্বীপের মধ্যে।
মালদ্বীপের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহামেদ ঘাসান মাউমুন চীনের আন্তর্জাতিক সামরিক সহায়তা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মেজর জেনারেল ঝাং বাউকুনের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় সামরিক সহায়তা নিয়ে আলাপ হয় দুজনের মধ্যে। তখনই সহায়তা চুক্তিতে সই করেন তাঁরা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক টুইটের মাধ্যমে এই তথ্য শেয়ার করেন মালদ্বীপের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহামেদ ঘাসান মাউমুন। তবে চুক্তিতে কী রয়েছে, তা প্রকাশ করা হয়নি। এর মধ্যেই মালদ্বীপকে ১২টি পরিবেশবান্ধব অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিয়েছে চীন। রোববার এই উপহারের সঙ্গে একটি চিঠিও পাঠানো হয়। মালদ্বীপে চীনের এসব কার্যক্রম নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি ভারত।
তবে মালদ্বীপের সঙ্গে টানাপোড়েনের মধ্যেই নিরাপত্তা বাড়াতে লাক্ষাদ্বীপে নতুন নৌঘাঁটি বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। সম্প্রতি এক বিবৃতিতে ভারতের নৌবাহিনী জানায়, মালদ্বীপে চীনের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। নতুন ঘাঁটিটি এই অঞ্চলে দিল্লির নজরদারি বাড়াতে সহায়তা করবে।
গত বছর মালদ্বীপের চীনপন্থী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু দেশ থেকে ভারতীয় সেনাদের প্রত্যাহারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালান। নির্বাচনে ভারত-বিরোধী অবস্থানের কারণে জনসাধারণের বিপুল সমর্থন পেয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তিনি। মুইজ্জু প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ভারত ও মালদ্বীপের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতি ঘটে।
এদিকে নির্বাচিত হওয়ার পরপরই দিল্লিকে মালদ্বীপে অবস্থানরত ৮৯ ভারতীয় সেনা ও নিরাপত্তা কর্মীকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বান জানান মুইজ্জু। পরে এই বিষয়ে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের বৈঠকও হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ১০ মার্চের মধ্যে ভারতীয় সেনাদের প্রথম ব্যাচটি মালদ্বীপ ছাড়বে। এছাড়া বাকি সেনা সদস্যদের আগামী দুই মাসের মধ্যে মালদ্বীপ ছাড়ার কথা রয়েছে।