এবার প্রথমবারের মতো শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের লক্ষ্য নিয়ে শনিবার (৯ মার্চ) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তৃতীয় ও শেষ ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। এদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটে মাঠে গড়াবে ম্যাচটি। প্রথম দুই ম্যাচ শেষে সিরিজ ১-১ সমতায় রয়েছে। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কা ৩ রানে হারায় বাংলাদেশকে।
দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়ায় টাইগাররা। ৮ উইকেটের জয়ে সিরিজে সমতা ফেরায় শান্ত-লিটনরা। এই প্রথম তিন ম্যাচের দ্বিপাক্ষিক টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা। অতীতে দুই দলের মুখোমুখি হওয়া তিনটি সিরিজের সবটিতেই জয় পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। ২০১৩ সালে প্রথম সিরিজে অংশ নেয় দুই দল। ঘরের মাঠে এক ম্যাচ সিরিজে ১৭ রানে জিতেছিল শ্রীলঙ্কা।
গত ২০১৪ সালে ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে অংশ নেয় বাংলাদেশ। দু’টি ম্যাচ যথাক্রমে- ২ রান এবং ৩ উইকেটে জিতে নেয় লঙ্কানরা। ২০১৮ সালে আবারও ঘরের মাঠে দুই ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজে শ্রীলঙ্কাকে আতিথেয়তা দেয় বাংলাদেশ। ৬ উইকেট এবং ৭৫ রানে সিরিজের ওই দুই ম্যাচেই হেরে যায় টাইগাররা।
এবার জয় দিয়ে শ্রীলঙ্কা সিরিজ শুরু করায় চাপে পড়ে যায় বাংলাাদেশ। কারণ ২০২২ সাল থেকে কোনো টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারেনি টাইগাররা। অবশ্য দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো দ্বিপাক্ষিক সিরিজে ম্যাচ জয়ের স্বাদ পায় বাংলাদেশ। এতে তৃতীয়টি সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে রূপ নেয়। সবমিলিয়ে এই ফরম্যাটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৫ ম্যাচ খেলে ৫টিতে জয় এবং ১০টিতে হেরেছে বাংলাদেশ।
গত ২০২২ সালের পর সংযুক্ত আরব আমিরাত, বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড, আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করে এই ফরম্যাটে নিজেরা যে দুর্বল দল নয় সেটি প্রমাণ করে টাইগাররা।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে আগামী জুনে শুরু হতে যাওয়া আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জয় বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাবে বাংলাদেশকে। প্রথম ম্যাচে হারের পর দ্বিতীয়টিতে বাংলাদেশকে জয় এনে দিতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ৩৮ বলে ৫৩ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে বাংলাদেশের জয়ে অবদান রাখেন টাইগার দলনেতা।
ম্যাচ জয়ী ইনিংসের সুবাদে ফর্মও ফিরে পান তিনি। সদ্য শেষ হওয়া বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) শান্তর অফ-ফর্ম চিন্তার ভাঁজ ফেলেছিল বাংলাদেশ শিবিরে। বোলারদের দারুণ নৈপুণ্যে বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পারেনি সফরকারী লঙ্কানরা। দ্বিতীয় ম্যাচ জয়ে বোলারদের অবদানের কথা অকপটে স্বীকার করেছেন শান্ত। ঘরোয়া ক্রিকেটে খুব বেশি ম্যাচ না খেলার পরও বল হাতে দুর্দান্ত পারফরমেন্সের জন্য বিশেষভাবে লেগ-স্পিনার রিশাদ হোসেনের প্রশংসা করেন শান্ত।
দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়ায় টাইগাররা। ৮ উইকেটের জয়ে সিরিজে সমতা ফেরায় শান্ত-লিটনরা। এই প্রথম তিন ম্যাচের দ্বিপাক্ষিক টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা। অতীতে দুই দলের মুখোমুখি হওয়া তিনটি সিরিজের সবটিতেই জয় পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। ২০১৩ সালে প্রথম সিরিজে অংশ নেয় দুই দল। ঘরের মাঠে এক ম্যাচ সিরিজে ১৭ রানে জিতেছিল শ্রীলঙ্কা।
গত ২০১৪ সালে ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে অংশ নেয় বাংলাদেশ। দু’টি ম্যাচ যথাক্রমে- ২ রান এবং ৩ উইকেটে জিতে নেয় লঙ্কানরা। ২০১৮ সালে আবারও ঘরের মাঠে দুই ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজে শ্রীলঙ্কাকে আতিথেয়তা দেয় বাংলাদেশ। ৬ উইকেট এবং ৭৫ রানে সিরিজের ওই দুই ম্যাচেই হেরে যায় টাইগাররা।
এবার জয় দিয়ে শ্রীলঙ্কা সিরিজ শুরু করায় চাপে পড়ে যায় বাংলাাদেশ। কারণ ২০২২ সাল থেকে কোনো টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারেনি টাইগাররা। অবশ্য দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো দ্বিপাক্ষিক সিরিজে ম্যাচ জয়ের স্বাদ পায় বাংলাদেশ। এতে তৃতীয়টি সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে রূপ নেয়। সবমিলিয়ে এই ফরম্যাটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৫ ম্যাচ খেলে ৫টিতে জয় এবং ১০টিতে হেরেছে বাংলাদেশ।
গত ২০২২ সালের পর সংযুক্ত আরব আমিরাত, বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড, আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করে এই ফরম্যাটে নিজেরা যে দুর্বল দল নয় সেটি প্রমাণ করে টাইগাররা।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে আগামী জুনে শুরু হতে যাওয়া আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জয় বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগাবে বাংলাদেশকে। প্রথম ম্যাচে হারের পর দ্বিতীয়টিতে বাংলাদেশকে জয় এনে দিতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ৩৮ বলে ৫৩ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে বাংলাদেশের জয়ে অবদান রাখেন টাইগার দলনেতা।
ম্যাচ জয়ী ইনিংসের সুবাদে ফর্মও ফিরে পান তিনি। সদ্য শেষ হওয়া বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) শান্তর অফ-ফর্ম চিন্তার ভাঁজ ফেলেছিল বাংলাদেশ শিবিরে। বোলারদের দারুণ নৈপুণ্যে বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পারেনি সফরকারী লঙ্কানরা। দ্বিতীয় ম্যাচ জয়ে বোলারদের অবদানের কথা অকপটে স্বীকার করেছেন শান্ত। ঘরোয়া ক্রিকেটে খুব বেশি ম্যাচ না খেলার পরও বল হাতে দুর্দান্ত পারফরমেন্সের জন্য বিশেষভাবে লেগ-স্পিনার রিশাদ হোসেনের প্রশংসা করেন শান্ত।