এবার ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যের খেরকাট্টা বাঁধের পাশে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছিলেন খাদ্য পরিদর্শক রাজেশ বিশ্বাস। হঠাৎ তার হাত থেকে ফোনটি পড়ে যায় বাঁধের পানিতে। পরে সেই ফোন খুঁজতে তাকে নিষ্কাশন করতে হয় বাঁধের ২০ লাখ লিটার পানি। আর এতেই বাধে বিপত্তি। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায় বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত রোববার সেলফি তোলার সময় রাজেশ বিশ্বাসের হাত থেকে ১ লাখ রুপি মূল্যের স্যামসাং ফোনটি পানিতে পড়ে যায়। স্থানীয় ডুবুরিরা ফোনটি পানি থেকে উদ্ধার করতে না পারলে সেখানে পানি নিষ্কাশনের জন্য ডিজেল পাম্প লাগানো হয়। পরে তিন দিন ধরে পাম্প চালিয়ে পানি সরানোর পর ওই বাঁধ থেকে মোবাইলটি উদ্ধার করা হয়।
কিন্তু মোবাইলটি যখন পাওয়া যায় সেটি আর পরবর্তীতে ব্যবহারের উপযোগী ছিল না। রাজেশ বিশ্বাস দাবি করেন, তার ফোনটিতে গুরুত্বপূর্ণ সরকারি তথ্য ছিল। তাই সেটি উদ্ধারের প্রয়োজন ছিল। এছাড়া পানি সারানোর জন্য একজন কর্মকর্তার কাছ থেকে তিনি মৌখিক অনুমতি নিয়েছিলেন।
জানা যায়, তিনদিন ধরে পাম্প চালিয়ে তিনি প্রায় ২০ লাখ লিটার পানি সেচেছেন। যা দিয়ে প্রায় ৬ বর্গ কিলোমিটার কৃষি জমি চাষ করা যেত। ছত্তিশগড়ের কাঙ্কের জেলার কর্মকর্তা প্রিয়াঙ্কা শুক্লা স্থানীয় এক গণমাধ্যমকে জানান, পানি একটি অপরিহার্য সম্পদ তাই এটি এভাবে নষ্ট করা যাবে না। এই বিষয়ে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাজেশ বিশ্বাসকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত রোববার সেলফি তোলার সময় রাজেশ বিশ্বাসের হাত থেকে ১ লাখ রুপি মূল্যের স্যামসাং ফোনটি পানিতে পড়ে যায়। স্থানীয় ডুবুরিরা ফোনটি পানি থেকে উদ্ধার করতে না পারলে সেখানে পানি নিষ্কাশনের জন্য ডিজেল পাম্প লাগানো হয়। পরে তিন দিন ধরে পাম্প চালিয়ে পানি সরানোর পর ওই বাঁধ থেকে মোবাইলটি উদ্ধার করা হয়।
কিন্তু মোবাইলটি যখন পাওয়া যায় সেটি আর পরবর্তীতে ব্যবহারের উপযোগী ছিল না। রাজেশ বিশ্বাস দাবি করেন, তার ফোনটিতে গুরুত্বপূর্ণ সরকারি তথ্য ছিল। তাই সেটি উদ্ধারের প্রয়োজন ছিল। এছাড়া পানি সারানোর জন্য একজন কর্মকর্তার কাছ থেকে তিনি মৌখিক অনুমতি নিয়েছিলেন।
জানা যায়, তিনদিন ধরে পাম্প চালিয়ে তিনি প্রায় ২০ লাখ লিটার পানি সেচেছেন। যা দিয়ে প্রায় ৬ বর্গ কিলোমিটার কৃষি জমি চাষ করা যেত। ছত্তিশগড়ের কাঙ্কের জেলার কর্মকর্তা প্রিয়াঙ্কা শুক্লা স্থানীয় এক গণমাধ্যমকে জানান, পানি একটি অপরিহার্য সম্পদ তাই এটি এভাবে নষ্ট করা যাবে না। এই বিষয়ে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাজেশ বিশ্বাসকে বরখাস্ত করা হয়েছে।