এবার ইসলাম ধর্মকে চীনাকরণ করা অত্যাবশক বলে মন্তব্য করেছেন চীনের মুসলিম অধ্যুষিত জিনজিয়াংয় প্রদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান মা জিংরুই। গতকাল বৃহস্পতিবার চীনের বার্ষিক পার্লামেন্ট অধিবেশনের সাইডলাইনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এদিকে চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াং প্রদেশে বেইজিং মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে বলে অভিযোগ তুলেছে জাতিসংঘ। মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, সেখানে উইঘুরদের মুসলিমদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চালায় বেইজিং। জিনজিয়াংয়ে প্রায় এক কোটি মুসলিম বাস করে।
বার্ষিক পার্লামেন্ট অধিবেশনের সাইডলাইনে প্রদেশটির কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান মা জিংরুই বলেন, ‘সবাই জানে যে, জিনজিয়াংয়ে ইসলামকে চীনাকরণ করা দরকার। এটি অত্যাবশ্যক।’ এর আগে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংও ইসলাম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সব ধর্মের চীনাকরণ করার কথা জানান।
তিনি তাঁর অনুসারীদের কমিউনিস্ট পার্টির আনুগত্য মেনে চলার নির্দেশ দেন। অস্ট্রেলিয়ান একটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠান জানায়, জিনজিয়াংয়ে ২০১৭ সাল থেকে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মসজিদ ভেঙে ফেলা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে মা এবং অন্যান্য আঞ্চলিক কর্মকর্তারা জিনজিয়াংয়ের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন।
পাশাপাশি জোরপূর্বক শ্রম ও গণহত্যার মার্কিন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেন। সেইসঙ্গে ওই অঞ্চলে বিদেশি পর্যটন ও বিনিয়োগের জন্য তাঁরা আহ্বান জানান। ২০১৭ সালে জিনজিয়াংয়ে সহিংস জাতিগত বিক্ষোভের পর সেখানে ধরপাকড় শুরু করে বেইজিং। অভিযোগ রয়েছে, ওই প্রদেশে মুসলিম সংখ্যালঘুর দশ লাখেরও বেশি মানুষকে পুনঃশিক্ষার নামে আটক করে রেখেছে বেইজিং।
এদিকে চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াং প্রদেশে বেইজিং মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে বলে অভিযোগ তুলেছে জাতিসংঘ। মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, সেখানে উইঘুরদের মুসলিমদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চালায় বেইজিং। জিনজিয়াংয়ে প্রায় এক কোটি মুসলিম বাস করে।
বার্ষিক পার্লামেন্ট অধিবেশনের সাইডলাইনে প্রদেশটির কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান মা জিংরুই বলেন, ‘সবাই জানে যে, জিনজিয়াংয়ে ইসলামকে চীনাকরণ করা দরকার। এটি অত্যাবশ্যক।’ এর আগে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংও ইসলাম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সব ধর্মের চীনাকরণ করার কথা জানান।
তিনি তাঁর অনুসারীদের কমিউনিস্ট পার্টির আনুগত্য মেনে চলার নির্দেশ দেন। অস্ট্রেলিয়ান একটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠান জানায়, জিনজিয়াংয়ে ২০১৭ সাল থেকে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মসজিদ ভেঙে ফেলা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে মা এবং অন্যান্য আঞ্চলিক কর্মকর্তারা জিনজিয়াংয়ের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন।
পাশাপাশি জোরপূর্বক শ্রম ও গণহত্যার মার্কিন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেন। সেইসঙ্গে ওই অঞ্চলে বিদেশি পর্যটন ও বিনিয়োগের জন্য তাঁরা আহ্বান জানান। ২০১৭ সালে জিনজিয়াংয়ে সহিংস জাতিগত বিক্ষোভের পর সেখানে ধরপাকড় শুরু করে বেইজিং। অভিযোগ রয়েছে, ওই প্রদেশে মুসলিম সংখ্যালঘুর দশ লাখেরও বেশি মানুষকে পুনঃশিক্ষার নামে আটক করে রেখেছে বেইজিং।