আজ থেকে শুরু হয়েছে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ক্রাইস্টচার্চ টেস্ট। এই ম্যাচ দিয়ে আম্পায়ার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পথচলা শেষ করতে যাচ্ছেন মরিস ইরাসমাস। প্রায় দেড় যুগের আম্পায়ারিং ক্যারিয়ারের ইতি টানবেন এই প্রোটিয়া।
গত ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জোহানেসবার্গে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ার হিসেবে পথচলা শুরু হয় ইরাসমাসের। ২০১০ সালে আইসিসির এলিট প্যানেলে জায়গা পান তিনি। এবার ইতি টানছেন লম্বা এই ক্যারিয়ারের।
এদিকে নিজের শেষ ম্যাচের আগের দিন সাংবাদিকদের ইরাসমাস বলেন, 'এলিট প্যানেলে আমি দারুণ সময় কাটিয়েছি। বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ের কিছু ম্যাচ ও আইসিসির বৈশ্বিক আসরগুলোতে দায়িত্ব পালন করেছি। আমি খুবই ভাগ্যবান যে, দক্ষিণ আফ্রিকান একজন ক্রিকেটার হিসেবে সেই অধ্যায়ের ইতি টানার পরও খেলাটির সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরেছি এবং প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করেছি।'
লম্বা ক্যারিয়ার উপভোগ করলেও ছিল বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ এমনটাই বলছেন ইরাসমাস। তিনি বলেন, 'যদিও এলিট প্যানেলে থাকা এবং এর চ্যালেঞ্জগুলো আমি মিস করব, তবে আমার মনে হয়, সরে দাঁড়ানোর সময় এসেছে। এরপর অন্য কোনোভাবে খেলাটিতে অবদান রাখার চেষ্টা করব।'
গত ২০১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে অন-ফিল্ড দুই আম্পায়ারের একজন ছিলেন ইরাসমাস। ভারত বিশ্বকাপে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে সাকিব আল হাসানের আবেদনে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসকে ‘টাইমড আউট’ দিয়েছিলেন তিনিই।
এদিকে সবমিলিয়ে চারটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ এবং টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরটি বাদে সবগুলোতে আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন ইরাসমাস। ছেলেদের দুটি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও ম্যাচ পরিচালনা করেছেন তিনি। তাছাড়া তিনটি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও মাঠে ছিলেন ইরাসমাস।
ছেলেদের ক্রিকেটে ৮২ টেস্ট, ১২৪ ওয়ানডে ও ৪৩ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি পরিচালনা করেছেন ইরাসমাস। মেয়েদের ক্রিকেটেও ১৮টি টি-টোয়েন্টি পরিচালনা করেছেন তিনি। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আঙিনায় টিভি আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন ১৩১ ম্যাচে। ২০১৬, ২০১৭ ও ২০২১ সালে আইসিসি বর্ষসেরা আম্পায়ারের পুরস্কার (ডেভিড শেফার্ড ট্রফি) জেতেন ইরাসমাস।
গত ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জোহানেসবার্গে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ার হিসেবে পথচলা শুরু হয় ইরাসমাসের। ২০১০ সালে আইসিসির এলিট প্যানেলে জায়গা পান তিনি। এবার ইতি টানছেন লম্বা এই ক্যারিয়ারের।
এদিকে নিজের শেষ ম্যাচের আগের দিন সাংবাদিকদের ইরাসমাস বলেন, 'এলিট প্যানেলে আমি দারুণ সময় কাটিয়েছি। বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ের কিছু ম্যাচ ও আইসিসির বৈশ্বিক আসরগুলোতে দায়িত্ব পালন করেছি। আমি খুবই ভাগ্যবান যে, দক্ষিণ আফ্রিকান একজন ক্রিকেটার হিসেবে সেই অধ্যায়ের ইতি টানার পরও খেলাটির সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরেছি এবং প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করেছি।'
লম্বা ক্যারিয়ার উপভোগ করলেও ছিল বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ এমনটাই বলছেন ইরাসমাস। তিনি বলেন, 'যদিও এলিট প্যানেলে থাকা এবং এর চ্যালেঞ্জগুলো আমি মিস করব, তবে আমার মনে হয়, সরে দাঁড়ানোর সময় এসেছে। এরপর অন্য কোনোভাবে খেলাটিতে অবদান রাখার চেষ্টা করব।'
গত ২০১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে অন-ফিল্ড দুই আম্পায়ারের একজন ছিলেন ইরাসমাস। ভারত বিশ্বকাপে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে সাকিব আল হাসানের আবেদনে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসকে ‘টাইমড আউট’ দিয়েছিলেন তিনিই।
এদিকে সবমিলিয়ে চারটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ এবং টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরটি বাদে সবগুলোতে আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন ইরাসমাস। ছেলেদের দুটি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও ম্যাচ পরিচালনা করেছেন তিনি। তাছাড়া তিনটি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও মাঠে ছিলেন ইরাসমাস।
ছেলেদের ক্রিকেটে ৮২ টেস্ট, ১২৪ ওয়ানডে ও ৪৩ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি পরিচালনা করেছেন ইরাসমাস। মেয়েদের ক্রিকেটেও ১৮টি টি-টোয়েন্টি পরিচালনা করেছেন তিনি। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আঙিনায় টিভি আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন ১৩১ ম্যাচে। ২০১৬, ২০১৭ ও ২০২১ সালে আইসিসি বর্ষসেরা আম্পায়ারের পুরস্কার (ডেভিড শেফার্ড ট্রফি) জেতেন ইরাসমাস।