এবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, গ্রামে-গঞ্জে ফার্মেসিতে অবৈধ চিকিৎসা ও ডাক্তারদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একার দায়িত্ব না। সেখানকার এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যানসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা আছে। তারা যদি এ সকল জায়গা পরিদর্শন করে চিহ্নিত করে আমাদের প্রতিবেদন দেন, আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারব।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দুপুরে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ওসমানী মেডিকেলে আমি আগেও এসেছি। তবে আজকে আসছি অন্য একটি দায়িত্ব নিয়ে। যা দেখলাম তাতে সমস্ত হাসপাতালের যে অবস্থা একই অবস্থা এখানেও, মাটিতে রোগী। আমি যেটা সমস্যা চিহ্নিত করতে পেরেছি সেটা হচ্ছে, আমাদের এখানে জনবলের অভাব বিভিন্ন উপজেলাতে।
তিনি বলেন, আমরা যদি উপজেলাগুলোতে ঠিকমতো চিকিৎসাসেবা দিতে পারি, তাহলে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে রোগীদের মাটিতে শুয়ে থাকতে হবে না। এই সমস্যা একদিনে সমাধান করা সম্ভব হবে না। আমি চেষ্টা করছি পর্যায়ক্রমে সমস্যাগুলো সমাধান করতে।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে সিলেটে চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের ধীরগতি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এইগুলা আমি জানি। এইগুলা যত দ্রুত সম্ভব বাস্তবায়ন করা যায় তার ব্যবস্থা আমি করব।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দুপুরে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ওসমানী মেডিকেলে আমি আগেও এসেছি। তবে আজকে আসছি অন্য একটি দায়িত্ব নিয়ে। যা দেখলাম তাতে সমস্ত হাসপাতালের যে অবস্থা একই অবস্থা এখানেও, মাটিতে রোগী। আমি যেটা সমস্যা চিহ্নিত করতে পেরেছি সেটা হচ্ছে, আমাদের এখানে জনবলের অভাব বিভিন্ন উপজেলাতে।
তিনি বলেন, আমরা যদি উপজেলাগুলোতে ঠিকমতো চিকিৎসাসেবা দিতে পারি, তাহলে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে রোগীদের মাটিতে শুয়ে থাকতে হবে না। এই সমস্যা একদিনে সমাধান করা সম্ভব হবে না। আমি চেষ্টা করছি পর্যায়ক্রমে সমস্যাগুলো সমাধান করতে।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে সিলেটে চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের ধীরগতি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এইগুলা আমি জানি। এইগুলা যত দ্রুত সম্ভব বাস্তবায়ন করা যায় তার ব্যবস্থা আমি করব।