এবার গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন। মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পরদিন গতকাল শুক্রবার ২৬ মে তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানান, ছেলের (সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম) প্রতি অবিচারের প্রতিবাদে তিনি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। ভোট অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে। নগরবাসী তাঁকে বিমুখ করেননি।
জয়লাভে সন্তোষ প্রকাশ করে জায়েদা বলেন, ‘মিথ্যা সব সময়ই মিথ্যা। সত্যকে কখনও মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায় না। সত্যের জয় হয়েছে। ক্ষমা চাইতে ছেলেকে নিয়ে আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যাব। সবার সঙ্গে এবং আমার ছেলে জাহাঙ্গীরকে নিয়ে সিটির উন্নয়নে কাজ করব।’ তিনি বিজয়কে প্রধানমন্ত্রী ও গাজীপুর নগরবাসীর প্রতি উৎসর্গ করেন।
এ সময় সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমার নেতাকর্মী ও সমর্থককে হয়রানি করা হচ্ছে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হয়রানি বন্ধের দাবি জানাচ্ছি। কাউকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা যাবে না। কারণ যাঁরা নগরীর মেয়র বানাতে পারেন, তাঁরা এ সমাজে সবকিছু প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘পেশিশক্তি দিয়ে মানুষের মন জয় করা যায় না। ওয়ার্ড, থানা ও মহানগরের সবাইকে নিয়ে পঞ্চায়েত পদ্ধতিতে শাসন ব্যবস্থা এবং নগরীর উন্নয়নে কাজ করব। এ নগরীর মানুষ আমার আপনজন। প্রত্যেকের জন্য মা ও আমার দরজা খোলা। তাঁরাই যে নগরীর মালিক, ভোটে প্রমাণ হয়েছে। আর অপরাধীরা এখন চিহ্নিত হয়ে গেছে।’
গতকাল শুক্রবার ভোর থেকে জায়েদা খাতুনের ছয়দানা বাড়িতে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে মানুষ আসতে থাকে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ির আঙিনা লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে। উৎসুক জনতার উদ্দেশে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আমার মা, আপনাদেরও মা। আমার বাড়িঘর আপনাদের সবার জন্য উন্মুক্ত। যে কোনো সময়, যে কোনো প্রয়োজনে আপনারা আসবেন। আমরা কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব চাই না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই। কেউ আঘাত করলে তাঁর পাল্টা দিতে হয় না।’
জয়লাভে সন্তোষ প্রকাশ করে জায়েদা বলেন, ‘মিথ্যা সব সময়ই মিথ্যা। সত্যকে কখনও মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায় না। সত্যের জয় হয়েছে। ক্ষমা চাইতে ছেলেকে নিয়ে আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যাব। সবার সঙ্গে এবং আমার ছেলে জাহাঙ্গীরকে নিয়ে সিটির উন্নয়নে কাজ করব।’ তিনি বিজয়কে প্রধানমন্ত্রী ও গাজীপুর নগরবাসীর প্রতি উৎসর্গ করেন।
এ সময় সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমার নেতাকর্মী ও সমর্থককে হয়রানি করা হচ্ছে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হয়রানি বন্ধের দাবি জানাচ্ছি। কাউকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা যাবে না। কারণ যাঁরা নগরীর মেয়র বানাতে পারেন, তাঁরা এ সমাজে সবকিছু প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘পেশিশক্তি দিয়ে মানুষের মন জয় করা যায় না। ওয়ার্ড, থানা ও মহানগরের সবাইকে নিয়ে পঞ্চায়েত পদ্ধতিতে শাসন ব্যবস্থা এবং নগরীর উন্নয়নে কাজ করব। এ নগরীর মানুষ আমার আপনজন। প্রত্যেকের জন্য মা ও আমার দরজা খোলা। তাঁরাই যে নগরীর মালিক, ভোটে প্রমাণ হয়েছে। আর অপরাধীরা এখন চিহ্নিত হয়ে গেছে।’
গতকাল শুক্রবার ভোর থেকে জায়েদা খাতুনের ছয়দানা বাড়িতে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে মানুষ আসতে থাকে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ির আঙিনা লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে। উৎসুক জনতার উদ্দেশে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আমার মা, আপনাদেরও মা। আমার বাড়িঘর আপনাদের সবার জন্য উন্মুক্ত। যে কোনো সময়, যে কোনো প্রয়োজনে আপনারা আসবেন। আমরা কারও সঙ্গে দ্বন্দ্ব চাই না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই। কেউ আঘাত করলে তাঁর পাল্টা দিতে হয় না।’