ভারতে আজ বুধবার থেকে প্রথমবারের মতো পানির নিচ দিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হবে। এ দিন পশ্চিমবঙ্গের রাজধানীর কলকাতায় গঙ্গা নদীর টানেলে নির্মিত এই মেট্রোরেলের উদ্বোধন করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নদীর পানি থেকে ৩৩ মিটার নিচে তৈরি হয়েছে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর জোড়া সুড়ঙ্গ। ওই জোড়া সুড়ঙ্গের পেট চিরে ছুটবে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোরেল। ভারতের মধ্যে কলকাতাতেই প্রথম মেট্রোরেল চালু হয়েছিল। সেই মহানগরীর মুকুটেই আবার নতুন পালক।
এতে থাকবে চারটি স্টেশন— হাওড়া ময়দান, হাওড়া স্টেশন, মহাকরণ, এসপ্ল্যানেড স্টেশন। সব মিলিয়ে ৪.৮ কিলোমিটার। গঙ্গার নিচে ৫২০ মিটার টানেল পেরোতে সময় লাগবে ৪৬ সেকেন্ড। গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে এই মেট্রো পথে সফল মহড়া হয়েছে। গত বছরের শেষে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনও হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তা হয়নি।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নদী খাতের থেকে আরও ১৩ মিটার গভীরে পলিমাটির ভেতর দিয়ে গেছে মেট্রোর সুড়ঙ্গ দুটি। এতে ফোনে নেটওয়ার্ক থাকার প্রযুক্তিও রাখছে রেল। পানি স্তরের ৩৫ মিটার নিচ দিয়ে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অপটিক্যাল ফাইবার বসানো হচ্ছে। তাতে ফাইভ জি গতির ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ মিলবে।
এতে বলা হয়, নদীর পানি থেকে ৩৩ মিটার নিচে তৈরি হয়েছে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর জোড়া সুড়ঙ্গ। ওই জোড়া সুড়ঙ্গের পেট চিরে ছুটবে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোরেল। ভারতের মধ্যে কলকাতাতেই প্রথম মেট্রোরেল চালু হয়েছিল। সেই মহানগরীর মুকুটেই আবার নতুন পালক।
এতে থাকবে চারটি স্টেশন— হাওড়া ময়দান, হাওড়া স্টেশন, মহাকরণ, এসপ্ল্যানেড স্টেশন। সব মিলিয়ে ৪.৮ কিলোমিটার। গঙ্গার নিচে ৫২০ মিটার টানেল পেরোতে সময় লাগবে ৪৬ সেকেন্ড। গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে এই মেট্রো পথে সফল মহড়া হয়েছে। গত বছরের শেষে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনও হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তা হয়নি।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নদী খাতের থেকে আরও ১৩ মিটার গভীরে পলিমাটির ভেতর দিয়ে গেছে মেট্রোর সুড়ঙ্গ দুটি। এতে ফোনে নেটওয়ার্ক থাকার প্রযুক্তিও রাখছে রেল। পানি স্তরের ৩৫ মিটার নিচ দিয়ে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অপটিক্যাল ফাইবার বসানো হচ্ছে। তাতে ফাইভ জি গতির ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ মিলবে।