এবার চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ পৌর এলাকার ব্যবসায়ী শাহ আলম রমজান মাস এলেই প্রয়োজনীয় ইফতারসহ অন্যান্য খাদ্যসামগ্রী ১ টাকে লাভে বিক্রি করেন। এ মাসে দরিদ্রসহ সব মানুষের জন্য এটি তার বিশেষ আয়োজন। ৫ মার্চ সরেজমিনে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মো. শাহ আলম স্টোরে গিয়ে দেখা যায়, ক্রয় মূল্যের চাইতে ১ টাকা লাভে বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করছেন তিনি।
দেখা গেছে, প্রতিকেজি ছোলা ৯৯টাকা, খেসারি ১০৯ টাকা, চিড়া ৫৬ টাকা, চিনি ১৩৯ টাকা, বেসন ৮১ টাকা, মুড়ি ৬৩ টাকা, খেজুর একটি প্রতিকেজি ২৫৮টাকা এবং অপরটি প্রতিকেজি ২৫৮টাকা, ভোজ্য তেল (সয়াবিন) প্রতি লিটার ১৪০ টাকায় বিক্রি করছেন শাহ আলম।
এদিকে পণ্য ক্রয় করতে আসা হাববুর রহমান বলেন, ২০২৩ সালের রমজান থেকে এই উদ্যোগ নিয়েছেন শাহ আলম। এলাকার প্রায় সব মানুষই তার কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করেন। পৌর এলাকার সাদ্দাম হোসেন বলেন, আলম ভাইয়ের ১ টাকা লাভে বিক্রির বিষয়টি সবদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে গরিব লোকজন তার দোকানে চলে আসে। আমরা সবাই এখন উপকৃত হচ্ছি।
এদিকে বুয়েট পড়ুয়া হাসান মাহমুদ বলেন, তার এ উদ্যোগ বিরল। আরব দেশের কথা শুনেছি মুনাফা ছাড়া রমজানে পণ্য বিক্রি করেন। মো. শাহ আলম ভাইয়ের উদ্যোগ দেশের সব মানুষের কাছে উদাহরণ। সাধারণ মানুষের কষ্ট লাগবে মুনাফা কমিয়ে বড় ব্যবসায়ীদেরও এগিয়ে আসা উচিত।
এদিকে ব্যবসায়ী শাহ আলম বলেন, আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। মানুষের কথা ভেবেই এমন উদ্যোগ নিয়েছি। অল্প লাভ হলেও বেশি বিক্রিতে আল্লাহ ভালো রাখছেন। এটি করতে গিয়ে গত বছর অনেক বিক্রি হয়েছে এবং এই বছরও মানুষ পণ্য সামগ্রী ক্রয় করে উপকৃত হচ্ছেন। আশাকরি যারা শহর ও গ্রামে বড় ব্যবসায়ী আছেন, তারাও যেন রমজান উপলক্ষে ১ টাকা লাভে পণ্য বিক্রি করেন। তাহলে মানুষ রমজানে মনের মতো পণ্য কিনে খেতে পারবেন।
দেখা গেছে, প্রতিকেজি ছোলা ৯৯টাকা, খেসারি ১০৯ টাকা, চিড়া ৫৬ টাকা, চিনি ১৩৯ টাকা, বেসন ৮১ টাকা, মুড়ি ৬৩ টাকা, খেজুর একটি প্রতিকেজি ২৫৮টাকা এবং অপরটি প্রতিকেজি ২৫৮টাকা, ভোজ্য তেল (সয়াবিন) প্রতি লিটার ১৪০ টাকায় বিক্রি করছেন শাহ আলম।
এদিকে পণ্য ক্রয় করতে আসা হাববুর রহমান বলেন, ২০২৩ সালের রমজান থেকে এই উদ্যোগ নিয়েছেন শাহ আলম। এলাকার প্রায় সব মানুষই তার কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করেন। পৌর এলাকার সাদ্দাম হোসেন বলেন, আলম ভাইয়ের ১ টাকা লাভে বিক্রির বিষয়টি সবদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে গরিব লোকজন তার দোকানে চলে আসে। আমরা সবাই এখন উপকৃত হচ্ছি।
এদিকে বুয়েট পড়ুয়া হাসান মাহমুদ বলেন, তার এ উদ্যোগ বিরল। আরব দেশের কথা শুনেছি মুনাফা ছাড়া রমজানে পণ্য বিক্রি করেন। মো. শাহ আলম ভাইয়ের উদ্যোগ দেশের সব মানুষের কাছে উদাহরণ। সাধারণ মানুষের কষ্ট লাগবে মুনাফা কমিয়ে বড় ব্যবসায়ীদেরও এগিয়ে আসা উচিত।
এদিকে ব্যবসায়ী শাহ আলম বলেন, আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। মানুষের কথা ভেবেই এমন উদ্যোগ নিয়েছি। অল্প লাভ হলেও বেশি বিক্রিতে আল্লাহ ভালো রাখছেন। এটি করতে গিয়ে গত বছর অনেক বিক্রি হয়েছে এবং এই বছরও মানুষ পণ্য সামগ্রী ক্রয় করে উপকৃত হচ্ছেন। আশাকরি যারা শহর ও গ্রামে বড় ব্যবসায়ী আছেন, তারাও যেন রমজান উপলক্ষে ১ টাকা লাভে পণ্য বিক্রি করেন। তাহলে মানুষ রমজানে মনের মতো পণ্য কিনে খেতে পারবেন।