এবার আঙুর-আপেলের বদলে ইফতারে বরই-পেয়ারা দেওয়ার পরামর্শ দেওয়ায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের কঠোর সমালোচনা করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
তিনি বলেছেন, এক মন্ত্রী বলেছেন রোজার সময়ে খেজুর আর আঙুর দিয়ে ইফতার করেন না। বরই দিয়ে করেন। আল্লাহ, কী বলব বলেন। আজকে নিত্যপণ্যের বাজারে মানুষ জর্জরিত। আপনি মানুষের সঙ্গে ঠাট্টা-মশকরা করছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এ ধরনের মন্ত্রীকে এখনই পেছনে লাথি মেরে বের করে দেন।
এদিকে সোমবার (৪ মার্চ) বিকেলে রাজশাহী নগরীর গণকপাড়া মোড়ে (জয় বাংলা চত্বর) জাতীয় যুবজোটের বিভাগীয় যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসানুল হক ইনু বলেন, যুবক তোমরা জাগো। বরইয়ের বস্তা মন্ত্রীর বাড়িতে ফেলো। আমি বরই দিয়ে ইফতারি করব, আর তুই খেজুর আর আঙুর খাবি। সাহস থাকে তো খেজুর আর আঙুরের আমদানি নিষিদ্ধ কর। গরিব মানুষ বরই খাবে। আর তুমি আঙুর আর খেজুর খাবা, তা হবে না, তা হবে না।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের পর রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর হয়েছে। খেটে খাওয়া নিম্নআয়ের মানুষদের মাঝে অস্থিরতা আছে। তারা কেউ স্বস্তিতে নাই। তাদের ভেতরে অস্থিরতা কাজ করছে। যে পণ্য হাত দিচ্ছে সেই হাতই পুড়ে যাচ্ছে। প্রতিটা জিনিসের দাম আকাশচুম্বি। ভারত থেকে পণ্য আসলে দাম কমছে। এই ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটদের এখুনি গুঁড়িয়ে দেওয়ার সময় হয়েছে।
হাসানুল হক ইনু বলেন বলেন, অসৎ ব্যবসায়ী, আমলা ও রাজনীতিবীদদের ত্রি-মুখী সিন্ডিকেট নিত্যপণ্যের বাজার অস্থীতিশীল করে রেখেছে। এই তিন মাথার দানব বাংলাদেশকে দুর্নীতিতে অক্টোপাসের মতো ধরে রেখেছে। আমার প্রস্তাব, যদি বাজার স্থীতিশীল করতে চান, দেশকে স্থীতিশীল করতে চান; তাহলে তিন মাথার দানবকে ধরে মাথাগুলো থেতলে দিন।
তিনি বলেছেন, এক মন্ত্রী বলেছেন রোজার সময়ে খেজুর আর আঙুর দিয়ে ইফতার করেন না। বরই দিয়ে করেন। আল্লাহ, কী বলব বলেন। আজকে নিত্যপণ্যের বাজারে মানুষ জর্জরিত। আপনি মানুষের সঙ্গে ঠাট্টা-মশকরা করছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এ ধরনের মন্ত্রীকে এখনই পেছনে লাথি মেরে বের করে দেন।
এদিকে সোমবার (৪ মার্চ) বিকেলে রাজশাহী নগরীর গণকপাড়া মোড়ে (জয় বাংলা চত্বর) জাতীয় যুবজোটের বিভাগীয় যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসানুল হক ইনু বলেন, যুবক তোমরা জাগো। বরইয়ের বস্তা মন্ত্রীর বাড়িতে ফেলো। আমি বরই দিয়ে ইফতারি করব, আর তুই খেজুর আর আঙুর খাবি। সাহস থাকে তো খেজুর আর আঙুরের আমদানি নিষিদ্ধ কর। গরিব মানুষ বরই খাবে। আর তুমি আঙুর আর খেজুর খাবা, তা হবে না, তা হবে না।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের পর রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর হয়েছে। খেটে খাওয়া নিম্নআয়ের মানুষদের মাঝে অস্থিরতা আছে। তারা কেউ স্বস্তিতে নাই। তাদের ভেতরে অস্থিরতা কাজ করছে। যে পণ্য হাত দিচ্ছে সেই হাতই পুড়ে যাচ্ছে। প্রতিটা জিনিসের দাম আকাশচুম্বি। ভারত থেকে পণ্য আসলে দাম কমছে। এই ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটদের এখুনি গুঁড়িয়ে দেওয়ার সময় হয়েছে।
হাসানুল হক ইনু বলেন বলেন, অসৎ ব্যবসায়ী, আমলা ও রাজনীতিবীদদের ত্রি-মুখী সিন্ডিকেট নিত্যপণ্যের বাজার অস্থীতিশীল করে রেখেছে। এই তিন মাথার দানব বাংলাদেশকে দুর্নীতিতে অক্টোপাসের মতো ধরে রেখেছে। আমার প্রস্তাব, যদি বাজার স্থীতিশীল করতে চান, দেশকে স্থীতিশীল করতে চান; তাহলে তিন মাথার দানবকে ধরে মাথাগুলো থেতলে দিন।