এবার ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যে বাজেট, তা বিএনপি-জামায়াত সরকারের সবশেষ জাতীয় বাজেটের চেয়ে ২০ হাজার কোটি টাকা বেশি বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। সোমবার (৪ মার্চ) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ২০০৬-০৭ সালে চারদলীয় জোট সরকারের সবশেষ যে বাজেট, তার আকার ছিল ৬৬ হাজার ৮৩৬ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার শুধুমাত্র শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য যে বাজেট নির্ধারণ করেছে, তার আকার ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা। অর্থাৎ এই দুই মন্ত্রণালয়ের যে বাজেট তা বিএনপি-জামায়াত সরকারের যে জাতীয় বাজেট তার চেয়ে ২০ হাজার কোটি টাকা বেশি।
মন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত, এই ১৫ বছরে এক লাখ ৫ হাজার ৮০১টি শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ মিলিয়ে প্রায় ২১ হাজার ১০২টি ভবন নির্মাণ হয়েছে। এই বিশাল নির্মাণযজ্ঞের মাধ্যমে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৩০ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে আমাদের যে ভবনগুলো নির্মিত হয়েছে ও সম্প্রসারিত হয়েছে সেগুলোর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৭০ শতাংশ মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান কোনো না কোনো ধরনের নতুন অবকাঠামো বা সম্প্রসারিত ভবন পেয়েছে।
এদিকে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, আমাদের বিশাল শিক্ষা পরিবার তৈরি হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যেই লক্ষ্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, সেটি গড়ার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থায় বিনিয়োগের ফল আমরা এখন পাচ্ছি। আগামীতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে এটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি আরও বলেন, করোনার সময় আমরা দেখেছি, যে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী আমাদের জন্য তৈরি করে দিয়েছেন, সেই ডিজিটাল বাংলাদেশের অবকাঠামো ব্যবহার করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের পাঠদান চালিয়ে নিতে পেরেছে। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাস হয়েছে অনলাইনে। আমরা কখনো ভাবিনি এভাবে অনলাইনে ক্লাস হবে। আমরা স্মার্ট ডিভাইস কিনতে শিক্ষার্থীদের লোন দিয়েছি।
এদিকে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ২০০৬-০৭ সালে চারদলীয় জোট সরকারের সবশেষ যে বাজেট, তার আকার ছিল ৬৬ হাজার ৮৩৬ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার শুধুমাত্র শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য যে বাজেট নির্ধারণ করেছে, তার আকার ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা। অর্থাৎ এই দুই মন্ত্রণালয়ের যে বাজেট তা বিএনপি-জামায়াত সরকারের যে জাতীয় বাজেট তার চেয়ে ২০ হাজার কোটি টাকা বেশি।
মন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত, এই ১৫ বছরে এক লাখ ৫ হাজার ৮০১টি শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ মিলিয়ে প্রায় ২১ হাজার ১০২টি ভবন নির্মাণ হয়েছে। এই বিশাল নির্মাণযজ্ঞের মাধ্যমে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৩০ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে আমাদের যে ভবনগুলো নির্মিত হয়েছে ও সম্প্রসারিত হয়েছে সেগুলোর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৭০ শতাংশ মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান কোনো না কোনো ধরনের নতুন অবকাঠামো বা সম্প্রসারিত ভবন পেয়েছে।
এদিকে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, আমাদের বিশাল শিক্ষা পরিবার তৈরি হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যেই লক্ষ্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, সেটি গড়ার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থায় বিনিয়োগের ফল আমরা এখন পাচ্ছি। আগামীতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে এটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি আরও বলেন, করোনার সময় আমরা দেখেছি, যে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী আমাদের জন্য তৈরি করে দিয়েছেন, সেই ডিজিটাল বাংলাদেশের অবকাঠামো ব্যবহার করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের পাঠদান চালিয়ে নিতে পেরেছে। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাস হয়েছে অনলাইনে। আমরা কখনো ভাবিনি এভাবে অনলাইনে ক্লাস হবে। আমরা স্মার্ট ডিভাইস কিনতে শিক্ষার্থীদের লোন দিয়েছি।