এবার আবুধাবিতে প্রথম নির্মিত মন্দিরটি জনসাধারণের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে। গত শুক্রবার (১ মার্চ) এটি খুলে দেয়া হয়। এরপর গতকাল রোববার (৩ মার্চ) মন্দিরটি দেখতে ৬৫ হাজার দর্শনার্থী এখানে ভিড় করেন।
এদিকে গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মন্দিরটি দেখতে সকালের দিকে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ সেখানে আসেন। বিকেলে আসেন আরও ২৫ হাজার মানুষ। অনেকে মন্দিরে এসে প্রার্থনা করেছেন। মন্দির ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানায়, ৬৫ হাজার দর্শনার্থীদের আগমনে পুরো মন্দির লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে।
আগত দর্শনার্থীরা মন্দিরের কারুকার্য দেখে মুগ্ধ হয়েছেন। অনেকে আরব আমিরাতের বুকে এমন একটি মন্দির নির্মাণ হয়েছে দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। অন্যদিকে, রোববার ছিল আরব আমিরাতে সাপ্তাহিক ছুটি। এজন্য এদিন মন্দিরে দর্শনার্থীদের ঢল নামে।
মন্দির পরিদর্শনে আরব আমিরাতের সরকার আলাদা রুটও নির্ধারণ করেন। ৪০ বছর ধরে দুবাইতে বসবাস করেন নেহা এবং পঙ্কজ। রোববারের সাপ্তাহিক ছুটিতে তারা মন্দির দর্শনে যান। তারা বলেন, মন্দিরটি দেখে আমরা মুগ্ধ হয়েছি। এখানে প্রার্থনার পরিবেশ অসাধারণ।
এদিকে বিএপিএস হিন্দু মন্দিরে প্রধান স্বামী ব্রাহ্মবিহারিদাশ বলেন, আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ মন্দিরে আসা দর্শনার্থীদের জন্য বিশেষ বাসের ব্যবস্থা করেছেন। মন্দিরটি সম্প্রীতির বন্ধন সৃষ্টি করবে।
এদিকে গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মন্দিরটি দেখতে সকালের দিকে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ সেখানে আসেন। বিকেলে আসেন আরও ২৫ হাজার মানুষ। অনেকে মন্দিরে এসে প্রার্থনা করেছেন। মন্দির ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানায়, ৬৫ হাজার দর্শনার্থীদের আগমনে পুরো মন্দির লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে।
আগত দর্শনার্থীরা মন্দিরের কারুকার্য দেখে মুগ্ধ হয়েছেন। অনেকে আরব আমিরাতের বুকে এমন একটি মন্দির নির্মাণ হয়েছে দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। অন্যদিকে, রোববার ছিল আরব আমিরাতে সাপ্তাহিক ছুটি। এজন্য এদিন মন্দিরে দর্শনার্থীদের ঢল নামে।
মন্দির পরিদর্শনে আরব আমিরাতের সরকার আলাদা রুটও নির্ধারণ করেন। ৪০ বছর ধরে দুবাইতে বসবাস করেন নেহা এবং পঙ্কজ। রোববারের সাপ্তাহিক ছুটিতে তারা মন্দির দর্শনে যান। তারা বলেন, মন্দিরটি দেখে আমরা মুগ্ধ হয়েছি। এখানে প্রার্থনার পরিবেশ অসাধারণ।
এদিকে বিএপিএস হিন্দু মন্দিরে প্রধান স্বামী ব্রাহ্মবিহারিদাশ বলেন, আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ মন্দিরে আসা দর্শনার্থীদের জন্য বিশেষ বাসের ব্যবস্থা করেছেন। মন্দিরটি সম্প্রীতির বন্ধন সৃষ্টি করবে।