এবার রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের মালিকানা ও মামলার বিষয়ে বিবৃতি দিয়েছে ভবনের ডেভেলপার আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ।
এদিকে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের জনসংযোগ প্রধান গাজী আহমেদ উল্লাহ্ এক প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছেন, রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের মালিক আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ নয়। শুধু জয়েন্ট ভ্যানচারে নির্মাণ কাজটি (ডেভেলপার হিসেবে) আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ সম্পন্ন করেছে।
এই নির্মাণ প্রক্রিয়ায় রাজউকের বিল্ডিং কোডসহ সংশ্লিষ্ট সব নিয়ম অনুসরণ করা হয়েছে। এদিকে বিবৃতিতে আমিন মোহাম্মদ পরিবার বেইলি রোডের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় গভীরভাবে শোক প্রকাশ করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, আপনারা এরই মধ্যে শুনেছেন— বেইলি রোডের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আমরা সর্বদাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। বিষয়টি তদন্তাধীন। প্রচলিত আইনে তদন্তের পর সঠিক ও ন্যায়বিচার পাব বলে প্রত্যাশা করি।
এতে আরও বলা হয়, ২০১৫ সালে অর্থাৎ ৯ বছর আগে ভবনটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়, এরপর মালিকানাও হস্তান্তর করা হয়। বর্তমানে ভবনের কার্যক্রম পরিচালনাসহ সার্বিক তত্ত্বাবধান করছে গ্রিন কোজি কটেজ স্পেস ওনার অ্যাসোসিয়েশন।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এ পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১১ জন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
তবে তারা কেউ শঙ্কামুক্ত নন। আর জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৭৫ জনকে। এ ঘটনার পর থেকে ভবনের মালিকানার বিষয়টি আলোচনায় আসে। তখন আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের নাম সামনে আসে।
এদিকে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের জনসংযোগ প্রধান গাজী আহমেদ উল্লাহ্ এক প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছেন, রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের মালিক আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ নয়। শুধু জয়েন্ট ভ্যানচারে নির্মাণ কাজটি (ডেভেলপার হিসেবে) আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ সম্পন্ন করেছে।
এই নির্মাণ প্রক্রিয়ায় রাজউকের বিল্ডিং কোডসহ সংশ্লিষ্ট সব নিয়ম অনুসরণ করা হয়েছে। এদিকে বিবৃতিতে আমিন মোহাম্মদ পরিবার বেইলি রোডের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় গভীরভাবে শোক প্রকাশ করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, আপনারা এরই মধ্যে শুনেছেন— বেইলি রোডের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আমরা সর্বদাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। বিষয়টি তদন্তাধীন। প্রচলিত আইনে তদন্তের পর সঠিক ও ন্যায়বিচার পাব বলে প্রত্যাশা করি।
এতে আরও বলা হয়, ২০১৫ সালে অর্থাৎ ৯ বছর আগে ভবনটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়, এরপর মালিকানাও হস্তান্তর করা হয়। বর্তমানে ভবনের কার্যক্রম পরিচালনাসহ সার্বিক তত্ত্বাবধান করছে গ্রিন কোজি কটেজ স্পেস ওনার অ্যাসোসিয়েশন।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এ পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১১ জন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
তবে তারা কেউ শঙ্কামুক্ত নন। আর জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৭৫ জনকে। এ ঘটনার পর থেকে ভবনের মালিকানার বিষয়টি আলোচনায় আসে। তখন আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের নাম সামনে আসে।