এবার রাজধানী বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ গেছে মেহেরুন নেছা হেলালি মিনা ও ফাহিরুজ কাশেম জামিরার। সম্পর্কে তারা মা-মেয়ে। দুজনেরই জন্ম ১৪ সেপ্টেম্বরে। মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তারা দুনিয়া থেকে বিদায় নিলেনও একই তারিখে, ২৯ ফেব্রুয়ারি।
এই দুর্ঘটনায় পরিবারের আরও এক সদস্য মারা গেছেন। তিনি কাস্টমস কর্মকর্তা শাহ জালাল উদ্দিন। মেহেরুন নেছা ও ফাহিরুজ তার স্ত্রী ও সন্তান। তাদের বাড়ি কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার হলদিয়াপালং ইউনিয়নে।
এদিকে শনাক্তের পর শনিবার (২ মার্চ) সকালে তাদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। গত শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে তাদের পরিচয় শনাক্ত করেন তিন বছরের বয়সী ফাহিরুজের নানা।
শাহ জালালের বড় ভাই শাহজাহান সাজু জানান, তার ছোট ভাই পরিবারসহ বৃহস্পতিবার রাতে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যান। এ সময় অগ্নিকাণ্ডে স্ত্রী ও সন্তানসহ তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল এ ভবনটিতে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে এ আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের প্রাণ গেছে। এছাড়া, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৫ জনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
এই দুর্ঘটনায় পরিবারের আরও এক সদস্য মারা গেছেন। তিনি কাস্টমস কর্মকর্তা শাহ জালাল উদ্দিন। মেহেরুন নেছা ও ফাহিরুজ তার স্ত্রী ও সন্তান। তাদের বাড়ি কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার হলদিয়াপালং ইউনিয়নে।
এদিকে শনাক্তের পর শনিবার (২ মার্চ) সকালে তাদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। গত শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে তাদের পরিচয় শনাক্ত করেন তিন বছরের বয়সী ফাহিরুজের নানা।
শাহ জালালের বড় ভাই শাহজাহান সাজু জানান, তার ছোট ভাই পরিবারসহ বৃহস্পতিবার রাতে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যান। এ সময় অগ্নিকাণ্ডে স্ত্রী ও সন্তানসহ তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল এ ভবনটিতে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে এ আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের প্রাণ গেছে। এছাড়া, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৫ জনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।