এবার বিপিএলকে বলা হয় টি-টোয়েন্টিতে জাতীয় দলের প্রবেশপথ। তামিম ইকবাল অবশ্য নিজের জন্য সেই পথটা অনেক আগেই বন্ধ করে দিয়েছেন। জাতীয় দলের জার্সি গায়ে সবশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন প্রায় চার বছর আগে।
এরপর তো অবসরেরই ডাক দিয়ে ফেলেন। তবে এবারের বিপিএলে আলো ছড়িয়েছে তার ব্যাট। শুধু তা-ই নয়, তার নেতৃত্বের ছোঁয়ায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফরচুন বরিশাল।
এদিকে ৪৬ ম্যাচের টুর্নামেন্ট শেষে সেরা ব্যাটারের খেতাবটি বসেছে তামিমের নামের পাশে। ১৫ ম্যাচ খেলে সর্বোচ্চ ৪৯২ রান করেছেন বরিশাল অধিনায়ক। তিনটি ফিফটিসহ ৩৫.১২ গড়ে তার স্ট্রাইকরেট ছিল ১২৭.১৩। ১৪ ম্যাচে ৪৬২ রান নিয়ে দুইয়ে কুমিল্লার তাওহীদ হৃদয়। দুই ফিফটি ও এক সেঞ্চুরিসহ ৩৮.৫ গড়ে ১৪৯.৫১ স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করেছেন তিনি।
১৪ ম্যাচে ৩৯১ রান নিয়ে তিনে থেকে শেষ করেন কুমিল্লার অধিনায়ক লিটন দাস। এলিমিনেটর থেকে বাদ পড়া চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের তানজিদ হাসানের সংগ্রহ ১২ ম্যাচে ৩৮৪ রান। সেরা পাঁচে আরেক নাম বরিশালের মুশফিকুর রহিমের। ১৫ ম্যাচে ৩৭৯ রান করেছেন তিনি।
এদিকে বোলারদের মধ্যে ১২ ম্যাচে ২২ উইকেট নিয়ে সবার উপরে শরিফুল ইসলাম। দল গ্রুপ পর্ব থেকে ছিটকে গেলেও বল হাতে আগুন ঝরানো পারফরম্যান্স উপহার দিয়েছেন তিনি। ১৩ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়ে দুইয়ে রংপুর রাইডার্সের সাকিব আল হাসান। তিনে আছেন ১৬ উইকেট নেওয়া তারই সতীর্থ মেহেদী হাসান। ১৫টি করে উইকেট নিয়েছেন বরিশালের মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও চট্টগ্রামের বিলাল খান।
এরপর তো অবসরেরই ডাক দিয়ে ফেলেন। তবে এবারের বিপিএলে আলো ছড়িয়েছে তার ব্যাট। শুধু তা-ই নয়, তার নেতৃত্বের ছোঁয়ায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফরচুন বরিশাল।
এদিকে ৪৬ ম্যাচের টুর্নামেন্ট শেষে সেরা ব্যাটারের খেতাবটি বসেছে তামিমের নামের পাশে। ১৫ ম্যাচ খেলে সর্বোচ্চ ৪৯২ রান করেছেন বরিশাল অধিনায়ক। তিনটি ফিফটিসহ ৩৫.১২ গড়ে তার স্ট্রাইকরেট ছিল ১২৭.১৩। ১৪ ম্যাচে ৪৬২ রান নিয়ে দুইয়ে কুমিল্লার তাওহীদ হৃদয়। দুই ফিফটি ও এক সেঞ্চুরিসহ ৩৮.৫ গড়ে ১৪৯.৫১ স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করেছেন তিনি।
১৪ ম্যাচে ৩৯১ রান নিয়ে তিনে থেকে শেষ করেন কুমিল্লার অধিনায়ক লিটন দাস। এলিমিনেটর থেকে বাদ পড়া চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের তানজিদ হাসানের সংগ্রহ ১২ ম্যাচে ৩৮৪ রান। সেরা পাঁচে আরেক নাম বরিশালের মুশফিকুর রহিমের। ১৫ ম্যাচে ৩৭৯ রান করেছেন তিনি।
এদিকে বোলারদের মধ্যে ১২ ম্যাচে ২২ উইকেট নিয়ে সবার উপরে শরিফুল ইসলাম। দল গ্রুপ পর্ব থেকে ছিটকে গেলেও বল হাতে আগুন ঝরানো পারফরম্যান্স উপহার দিয়েছেন তিনি। ১৩ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়ে দুইয়ে রংপুর রাইডার্সের সাকিব আল হাসান। তিনে আছেন ১৬ উইকেট নেওয়া তারই সতীর্থ মেহেদী হাসান। ১৫টি করে উইকেট নিয়েছেন বরিশালের মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও চট্টগ্রামের বিলাল খান।