এবার রাজধানীর বেইলি রোডে আগুন লাগা গ্রিন কোজি কটেজে রেস্তোরাঁ ব্যবসার কোনো অনুমোদন ছিল না বলে জানিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-রাজউক। সংস্থাটির উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এদিকে মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বলেন, ‘২০১১ সালে আমিন মোহম্মদ গ্রুপকে আবাসিক ভবন ও অফিসের জন্য ভবন নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছিল রাজউক। অথচ ৭ তলা ভবনটির একমাত্র তৃতীয় তলা বাদে প্রতিটি তলায়ই ছিল রেস্তোরাঁ। নকশায় দুটি সিড়ির কথা উল্লেখ থাকলেও বাস্তবে ছিল একটি। অন্যদিকে ভবনটির মধ্যে ছিল না আধুনিক অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা।’
গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৭৫ জনকে। ভবনটিতে বিপুল গ্যাস সিলিন্ডারের মজুত ছিল, ছিল না অগ্নিনির্বাপণের কোনো ব্যবস্থা।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, হঠাৎ বিকট শব্দ শোনে তারা। তাদের দাবি, সিলিন্ডারের গ্যাস বিস্ফোরণ থেকেই লাগা এই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে পুরো ভবনে।
প্রথমে এর ভয়াবহতা বোঝা না গেলেও, মধ্যরাতে শোকাবহ হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। একে একে বের করা হয় মরদেহ। স্বজনদের কান্না-হাহাকারে ভারী হয়ে ওঠে বেইলি রোডের বাতাস। এদিকে, এ ঘটনায় এরই মধ্যে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি করেছে ফায়ার সার্ভিস। এছাড়া এ ঘটনার তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
এদিকে মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বলেন, ‘২০১১ সালে আমিন মোহম্মদ গ্রুপকে আবাসিক ভবন ও অফিসের জন্য ভবন নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছিল রাজউক। অথচ ৭ তলা ভবনটির একমাত্র তৃতীয় তলা বাদে প্রতিটি তলায়ই ছিল রেস্তোরাঁ। নকশায় দুটি সিড়ির কথা উল্লেখ থাকলেও বাস্তবে ছিল একটি। অন্যদিকে ভবনটির মধ্যে ছিল না আধুনিক অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা।’
গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৭৫ জনকে। ভবনটিতে বিপুল গ্যাস সিলিন্ডারের মজুত ছিল, ছিল না অগ্নিনির্বাপণের কোনো ব্যবস্থা।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, হঠাৎ বিকট শব্দ শোনে তারা। তাদের দাবি, সিলিন্ডারের গ্যাস বিস্ফোরণ থেকেই লাগা এই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে পুরো ভবনে।
প্রথমে এর ভয়াবহতা বোঝা না গেলেও, মধ্যরাতে শোকাবহ হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। একে একে বের করা হয় মরদেহ। স্বজনদের কান্না-হাহাকারে ভারী হয়ে ওঠে বেইলি রোডের বাতাস। এদিকে, এ ঘটনায় এরই মধ্যে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি করেছে ফায়ার সার্ভিস। এছাড়া এ ঘটনার তিনজনকে আটক করা হয়েছে।