এবার বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে নিহত স্ত্রী-সন্তানের মৃত্যুর খবর এখনও জানানো হয়নি পোল্যান্ড প্রবাসী প্রকৌশলী উত্তম কুমার রায়কে। স্ত্রী-সন্তান অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন, এমন খবরে রাতে দেশে ফিরছেন তিনি। তার দেশে ফেরার পরই দুসংবাদ জানানোর পাশাপাশি নেয়া হবে শেষকৃত্যের উদ্যোগ। এমনটাই জানিয়েছেন উত্তম রায়ের বড় ভাই বিষ্ণুপদ রায়।
এদিকে বিষ্ণুপদ রায় জানান, হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বানেশ্বরপুর গ্রামের বাসিন্দা হোন্দাই কোম্পানির প্রকৌশলী পোল্যান্ড প্রবাসী উত্তম কুমার রায়ের স্ত্রী ফিলিপাইনের নাগরিক রুবি রায় ও মেয়ে প্রিয়াংকা পাল মালিবাগ এলাকায় বসবাস করতেন।
গতকাল রাতে খাবার নিতে গিয়েছিলেন বেইলি রোডের কাচ্চি ভাইয়ে। অর্ডার দিলেও খাবার দিতে দেরি হওয়ায় অপেক্ষা করছিলেন তারা। এমনই সময়ই নিচে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। রাতেই তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে নেয়া হয়।
সকালে স্বজনরা মৃরদেহ শনাক্ত করে। পরে সাড়ে দশটার দিকে মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজের হিমাগারে রাখা হয়। স্ত্রী-সন্তানের এমন দুঃসংবাদ প্রবাসী ভাইকে জানাতে পারেননি তিনি। শুধু জানিয়েছেন, অগ্নিদগ্ধ হয়ে স্ত্রী-সন্তান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এমন খবরেই উত্তম রায় আজ রাতেই ঢাকা ফিরছেন।
তিনি আসলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এদিকে মা-মেয়ের এমন মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ১৯৯৬ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় হোন্দাই কোম্পানিতে কর্মরত থাকা অবস্থায় উত্তম কুমার রায় এবং রুবি রায়ের বিয়ে হয়। মেয়ে প্রিয়াংকা রায় ঢাকার একটি বেসরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এ লেভেলে পড়ালেখা করতো।
এদিকে বিষ্ণুপদ রায় জানান, হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বানেশ্বরপুর গ্রামের বাসিন্দা হোন্দাই কোম্পানির প্রকৌশলী পোল্যান্ড প্রবাসী উত্তম কুমার রায়ের স্ত্রী ফিলিপাইনের নাগরিক রুবি রায় ও মেয়ে প্রিয়াংকা পাল মালিবাগ এলাকায় বসবাস করতেন।
গতকাল রাতে খাবার নিতে গিয়েছিলেন বেইলি রোডের কাচ্চি ভাইয়ে। অর্ডার দিলেও খাবার দিতে দেরি হওয়ায় অপেক্ষা করছিলেন তারা। এমনই সময়ই নিচে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। রাতেই তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে নেয়া হয়।
সকালে স্বজনরা মৃরদেহ শনাক্ত করে। পরে সাড়ে দশটার দিকে মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজের হিমাগারে রাখা হয়। স্ত্রী-সন্তানের এমন দুঃসংবাদ প্রবাসী ভাইকে জানাতে পারেননি তিনি। শুধু জানিয়েছেন, অগ্নিদগ্ধ হয়ে স্ত্রী-সন্তান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এমন খবরেই উত্তম রায় আজ রাতেই ঢাকা ফিরছেন।
তিনি আসলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এদিকে মা-মেয়ের এমন মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ১৯৯৬ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় হোন্দাই কোম্পানিতে কর্মরত থাকা অবস্থায় উত্তম কুমার রায় এবং রুবি রায়ের বিয়ে হয়। মেয়ে প্রিয়াংকা রায় ঢাকার একটি বেসরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এ লেভেলে পড়ালেখা করতো।