এবার ঢাকার বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার একই পরিবারের ৫ জন। নিহতদের গ্রামের বাড়ি শাহবাজপুরের সৈয়দ বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। নিহতদের মরদেহ নিয়ে রাজধানী থেকে রওনা হয়েছে লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স।
এদিকে নিহতরা হলেন, জেলার সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামের আবুল কাসেমের ছেলে সৈয়দ মোবারক হোসেন কাউসার (৫০), তার স্ত্রী স্বপ্না (৩৫), মেয়ে কাশফিয়া (১৭) ও নূর (১৩) এবং ছেলে আব্দুল্লাহ (৭)। তারা রাজধানীর মগবাজার এলাকায় থাকতেন বলে জানা গেছে।
এদিকে নিহত কাউসারের স্ত্রীর বড় ভাই নেসার আহমেদ জানান, দেড় মাস আগে ইতালি থেকে দেশে ফেরেন কাউসার। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বেইলি রোডে ‘কাচ্চি ভাই’ নামের একটি রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যান তিনি।
কিন্তু সেখানে অগ্নিদগ্ধ হয়ে কাউসার, তার স্ত্রী ও সন্তানরা প্রাণ হারিয়েছেন। মর্মান্তিক এই মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নেসার আহমেদ আরও জানিয়েছেন, বাদ আসর জানাজা শেষে তাদের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। সেখানে একই সারিতে ৫ জনের জন্য কবর খোঁড়া হয়েছে।
এদিকে, বেইলি রোডে বহুতল ভবনে লাগা বৃহস্পতিবারের ভয়াবহ আগুনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ জনে। এর মধ্যেই ছিলেন একই পরিবারের ওই পাঁচজন।
এদিকে নিহতরা হলেন, জেলার সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামের আবুল কাসেমের ছেলে সৈয়দ মোবারক হোসেন কাউসার (৫০), তার স্ত্রী স্বপ্না (৩৫), মেয়ে কাশফিয়া (১৭) ও নূর (১৩) এবং ছেলে আব্দুল্লাহ (৭)। তারা রাজধানীর মগবাজার এলাকায় থাকতেন বলে জানা গেছে।
এদিকে নিহত কাউসারের স্ত্রীর বড় ভাই নেসার আহমেদ জানান, দেড় মাস আগে ইতালি থেকে দেশে ফেরেন কাউসার। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বেইলি রোডে ‘কাচ্চি ভাই’ নামের একটি রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যান তিনি।
কিন্তু সেখানে অগ্নিদগ্ধ হয়ে কাউসার, তার স্ত্রী ও সন্তানরা প্রাণ হারিয়েছেন। মর্মান্তিক এই মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নেসার আহমেদ আরও জানিয়েছেন, বাদ আসর জানাজা শেষে তাদের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। সেখানে একই সারিতে ৫ জনের জন্য কবর খোঁড়া হয়েছে।
এদিকে, বেইলি রোডে বহুতল ভবনে লাগা বৃহস্পতিবারের ভয়াবহ আগুনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ জনে। এর মধ্যেই ছিলেন একই পরিবারের ওই পাঁচজন।