রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত গ্রিন কোজি কটেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ বাঁচাতে ৭ তলা থেকে লাফিয়ে পড়েন মুজাহিদুল ইসলাম জুবায়ের (২১)। এ ঘটনায় তিনি প্রাণে বেঁচে গেলেও মারাত্মক আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আহত মুজাহিদুল ইসলাম জুবায়ের ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলা ছাত্রলীগের সমাজসেবা সম্পাদক ও উপজেলার অমৃতনগর গ্রামের মান্নান শেখের ছেলে।
বোয়ালমারী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সৈয়দ মুর্তজা তমাল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মুজাহিদুল ইসলাম জুবায়ের বেইলি রোডের ওই ভবনে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে চাকরি করতেন। আগুন লাগার পর তিনি দৌড়ে ৭ তলায় আশ্রয় নেন।
পরে কোনো উপায় না পেয়ে প্রাণ বাঁচাতে ৭ তলা থেকে লাফিয়ে পড়েন। এতে তার দুই পা এবং কোমরের একটি হাড় ভেঙে গেছে। বর্তমানে তিনি ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ জনে পৌঁছেছে। হতাহতের ঘটনায় শোক জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আহত মুজাহিদুল ইসলাম জুবায়ের ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলা ছাত্রলীগের সমাজসেবা সম্পাদক ও উপজেলার অমৃতনগর গ্রামের মান্নান শেখের ছেলে।
বোয়ালমারী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সৈয়দ মুর্তজা তমাল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মুজাহিদুল ইসলাম জুবায়ের বেইলি রোডের ওই ভবনে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে চাকরি করতেন। আগুন লাগার পর তিনি দৌড়ে ৭ তলায় আশ্রয় নেন।
পরে কোনো উপায় না পেয়ে প্রাণ বাঁচাতে ৭ তলা থেকে লাফিয়ে পড়েন। এতে তার দুই পা এবং কোমরের একটি হাড় ভেঙে গেছে। বর্তমানে তিনি ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ জনে পৌঁছেছে। হতাহতের ঘটনায় শোক জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।