এবার বেইলি রোডের আগুনের ঘটনায় জীবিত উদ্ধার হওয়ার পর এক নারী কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন, ‘আমি আর কখনও রেস্টুরেন্টে খেতে আসব না।’ বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত ‘কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট’ ভবনে লাগা আগুনে এখন পর্যন্ত ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এমনটি জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন। বহুতল ভবনের নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া।
এদিকে বেইলি রোডে অবস্থিত কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে লাগা আগুন থেকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার হয়ে ফিরেছেন এক নারী। ভবন থেকে বের হয়েই স্বামীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
ওই সময় তাকে ঘিরে অন্যান্য স্বজনরাও কাঁদতে শুরু করেন। উদ্ধার হওয়া নারী অনেকটা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন এবং বলতে থাকেন, ‘আমি আর কখনও রেস্টুরেন্টে খেতে আসব না।’
ওই নারীর স্বজন আছমা আক্তার বলেন, ‘রাতে আমার বোনের বাচ্চারা কাচ্চি খাওয়ার আবদার করে। বাসা কাছে হওয়ায় আমার বোন কাচ্চি নিতে এখানে আসে। আর ওই সময় আগুন লাগে এবং তিনি ভেতরে আটকা পড়েন। পরে আমাদের ফোন করে জানান। আমরা সবাই উদ্বিগ্ন হয়ে কিভাবে যে এখানে এসেছি নিজেরাও জানি না।’
এমনটি জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন। বহুতল ভবনের নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া।
এদিকে বেইলি রোডে অবস্থিত কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে লাগা আগুন থেকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার হয়ে ফিরেছেন এক নারী। ভবন থেকে বের হয়েই স্বামীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
ওই সময় তাকে ঘিরে অন্যান্য স্বজনরাও কাঁদতে শুরু করেন। উদ্ধার হওয়া নারী অনেকটা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন এবং বলতে থাকেন, ‘আমি আর কখনও রেস্টুরেন্টে খেতে আসব না।’
ওই নারীর স্বজন আছমা আক্তার বলেন, ‘রাতে আমার বোনের বাচ্চারা কাচ্চি খাওয়ার আবদার করে। বাসা কাছে হওয়ায় আমার বোন কাচ্চি নিতে এখানে আসে। আর ওই সময় আগুন লাগে এবং তিনি ভেতরে আটকা পড়েন। পরে আমাদের ফোন করে জানান। আমরা সবাই উদ্বিগ্ন হয়ে কিভাবে যে এখানে এসেছি নিজেরাও জানি না।’