এবার এক বছরের মাথায় ফের গ্রাহক পর্যায়ে বাড়ানো হলো বিদ্যুতের দাম। ইউনিট প্রতি ৪ টাকা ৩৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৪ টাকা ৬৩ পয়সা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বিদ্যুৎ,জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। সরকারের নির্বাহী আদেশেই এ মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে।
এদিকে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩ এর ধারা ৩৪ক-তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ভর্তুকি সমন্বয়ের লক্ষ্যে বিদ্যুতের খুচরা মূল্য হার এবং বিদ্যুৎ সম্পর্কিত বিবিধ সেবার জন্য চার্জ/ফি পুনঃনির্ধারণ করা হলো।
এ দফায় ০-৫০ ইউনিট ব্যবহারকারীদের জন্য ৪ টাকা ৬৩ পয়সা, ০-৭৫ ইউনিটের জন্য ৫ টাকা ২৬ পয়সা,৭৬-২০০ ইউনিটের জন্য ৭ টাকা ২০ পয়সা,২০১-৩০০ ইউনিটের জন্য ৭ টাকা ৫৯ পয়সা,৩০১-৪০০ ইউনিটের জন্য ৮ টাকা ২ পয়সা,৪০১-৪০৬ ইউনিটের জন্য ১২ টাকা ৬৭ পয়সা ও ৬০০ ইউনিটের ঊর্ধ্বে ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে ১৪ টাকা ৬১ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া সেচ কাজে ব্যবহার করা কৃষি পাম্পের ক্ষেত্রে ইউনিট প্রতি ৫ টাকা ২৫ পয়সা, নির্মাণকাজের ক্ষেত্রে ১৫ টাকা ১৫ পয়সা, শিক্ষা-ধর্মীয়, দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের ক্ষেত্রে ৭ টাকা ৫৫ পয়সা, রাস্তার বাতি ও পানির পাম্পের ক্ষেত্রে ৯ টাকা ৭১ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। সর্বশেষ বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি করা হয় ২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি।
ওই সময় আবাসিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে শূন্য থেকে ৫০ ইউনিটের দাম ৩ টাকা ৯৪ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৪ টাকা ৩৫ পয়সা, শূন্য থেকে ৭৫ ইউনিটের দাম ৪ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৪ টাকা ৮৫ পয়সা, ৭৬ থেকে ২০০ ইউনিটের দাম ৬ টাকা ১ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬ টাকা ৬৩ পয়সা, ২০১ থেকে ৩০০ ইউনিটের দাম ৬ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬ টাকা ৯৫ পয়সা, ৩০১ থেকে ৪০০ ইউনিটের দাম ৬ টাকা ৬৬ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৭ টাকা ৩৪ পয়সা, ৪০১ থেকে ৬০০ ইউনিটের দাম ১০ টাকা ৪৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১১ টাকা ৫১ পয়সা এবং ৬০০ ইউনিটের দাম ১২ টাকা ৩ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৩ টাকা ২৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
এর আগে ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন অধ্যাদেশ ২০২২ সংশোধনের কারণে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা পায় সরকার। ওই অধ্যাদেশের আওতায় বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির ঘোষণা দিলো বিদ্যুৎ বিভাগ।
এদিকে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩ এর ধারা ৩৪ক-তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ভর্তুকি সমন্বয়ের লক্ষ্যে বিদ্যুতের খুচরা মূল্য হার এবং বিদ্যুৎ সম্পর্কিত বিবিধ সেবার জন্য চার্জ/ফি পুনঃনির্ধারণ করা হলো।
এ দফায় ০-৫০ ইউনিট ব্যবহারকারীদের জন্য ৪ টাকা ৬৩ পয়সা, ০-৭৫ ইউনিটের জন্য ৫ টাকা ২৬ পয়সা,৭৬-২০০ ইউনিটের জন্য ৭ টাকা ২০ পয়সা,২০১-৩০০ ইউনিটের জন্য ৭ টাকা ৫৯ পয়সা,৩০১-৪০০ ইউনিটের জন্য ৮ টাকা ২ পয়সা,৪০১-৪০৬ ইউনিটের জন্য ১২ টাকা ৬৭ পয়সা ও ৬০০ ইউনিটের ঊর্ধ্বে ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে ১৪ টাকা ৬১ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া সেচ কাজে ব্যবহার করা কৃষি পাম্পের ক্ষেত্রে ইউনিট প্রতি ৫ টাকা ২৫ পয়সা, নির্মাণকাজের ক্ষেত্রে ১৫ টাকা ১৫ পয়সা, শিক্ষা-ধর্মীয়, দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের ক্ষেত্রে ৭ টাকা ৫৫ পয়সা, রাস্তার বাতি ও পানির পাম্পের ক্ষেত্রে ৯ টাকা ৭১ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। সর্বশেষ বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি করা হয় ২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি।
ওই সময় আবাসিক গ্রাহকদের ক্ষেত্রে শূন্য থেকে ৫০ ইউনিটের দাম ৩ টাকা ৯৪ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৪ টাকা ৩৫ পয়সা, শূন্য থেকে ৭৫ ইউনিটের দাম ৪ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৪ টাকা ৮৫ পয়সা, ৭৬ থেকে ২০০ ইউনিটের দাম ৬ টাকা ১ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬ টাকা ৬৩ পয়সা, ২০১ থেকে ৩০০ ইউনিটের দাম ৬ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬ টাকা ৯৫ পয়সা, ৩০১ থেকে ৪০০ ইউনিটের দাম ৬ টাকা ৬৬ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৭ টাকা ৩৪ পয়সা, ৪০১ থেকে ৬০০ ইউনিটের দাম ১০ টাকা ৪৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১১ টাকা ৫১ পয়সা এবং ৬০০ ইউনিটের দাম ১২ টাকা ৩ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৩ টাকা ২৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
এর আগে ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন অধ্যাদেশ ২০২২ সংশোধনের কারণে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা পায় সরকার। ওই অধ্যাদেশের আওতায় বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির ঘোষণা দিলো বিদ্যুৎ বিভাগ।