চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বিপিএল নিয়ে বিষ্ফোরক মন্তব্য করেছিলেন। জাতীয় দলের কোচ বিপিএলের প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে একে রীতিমত সার্কাসের সঙ্গেই তুলনা করেছিলেন। এও বলেছিলেন, বিপিএল দেখতে দেখতে মাঝেমাঝেই টিভি বন্ধ করে দেন তিনি। তবে কোচ হাথুরুর কথায় সুর মেলালেন না মুশফিকুর রহিম।
জাতীয় দলের অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার জানালেন বিপিএল এবার উন্নতির কথা। রংপুরের বিপক্ষে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার জয়ের পর মুশফিকের মুখ থেকে শোনা গেল ইতিবাচক বার্তা। সরল ভাষাতেই জানালেন, বিপিএলের মত ফ্র্যাঞ্চাইজ লিগের কল্যাণেই অনেক ক্রিকেটারের সংসার চলে।
মুশফিক বলেন, ‘প্রথমত বিপিএল না হলে আমাদের সংসার চালানো কষ্ট হয়ে যায়। এটা ভাই মোদ্দা কথা। বিপিএলে যে পারিশ্রমিক পায় জাতীয় দলে কেউ যদি টপ পেইড স্যালারি হয় ২-৩ বছর খেলে তাহলে হয়তো ইনকাম করতে পারবেন। এটার মান যদি খারাপ হয় এটা কোন দিক দিয়ে করেন। কেউ চাইবে না এখানে এসে খারাপ খেলে পরের বছর আনসোল্ড থেকে টিভিতে বসে খেলা দেখবে।’
বিপিএল মানেই বিতর্কের ভাণ্ডার। পিচ, ব্রডকাস্টিং এবং আয়োজন নিয়ে বিতর্ক লেগেই আছে। তবে এসবের মধ্যেও মুশফিক বরাবরই ইতিবাচক, ‘কোয়ালিটি অনেক উঁচুতে। হ্যাঁ এটা বলতে পারেন যে ১-২টা পিচ একটু এদিক-সেদিক হতে পারে। এই বছর অনেক ভালো ছিল পিচ। খেলার কোয়ালিটি অনেক ভালো হয়েছে আগের তুলনায়। যারা বলেছে তারা কোন মর্মে বলেছেন তাদের জিজ্ঞেস করেন। বিপিএলের কোয়ালিটি বলেন সবকিছু উন্নত হয়েছে।’
তরুণদের সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিজ্ঞরাই এবারের বিপিএলে আলো ছড়িয়েছেন এমন কথাও শোনা গিয়েছে হরহামেশা। তবে মুশফিক করলেন দ্বিমত, ‘না, না। আপনার সাথে আমি একমত না। তারা অবশ্যই অনেক সামর্থ্যবান। তারা যদি সুযোগ পায়… যেমন হৃদয় সে কিন্তু জাতীয় দলে তিনে খেলে না। ৪,৫,৬ এও খেলে। কুমিল্লাতে তিনে খেলছে। সে তার প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাচ্ছে। জুনিয়র তামিম ওপেন করছে।’
মুশফিক বলেন, ‘আমার মনে হয় সুযোগ দিলে তারাও সামর্থ্যবান এবারের বিপিএলেও অনেক দেশি আছে যারা ভালো ভালো ম্যাচ উইনিং ইনিংস খেলেছে। হ্যাঁ টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিকতা একটু কঠিন। যে অবদান রাখছে তা যেন দলের জয়ে হয়।’
জাতীয় দলের অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার জানালেন বিপিএল এবার উন্নতির কথা। রংপুরের বিপক্ষে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার জয়ের পর মুশফিকের মুখ থেকে শোনা গেল ইতিবাচক বার্তা। সরল ভাষাতেই জানালেন, বিপিএলের মত ফ্র্যাঞ্চাইজ লিগের কল্যাণেই অনেক ক্রিকেটারের সংসার চলে।
মুশফিক বলেন, ‘প্রথমত বিপিএল না হলে আমাদের সংসার চালানো কষ্ট হয়ে যায়। এটা ভাই মোদ্দা কথা। বিপিএলে যে পারিশ্রমিক পায় জাতীয় দলে কেউ যদি টপ পেইড স্যালারি হয় ২-৩ বছর খেলে তাহলে হয়তো ইনকাম করতে পারবেন। এটার মান যদি খারাপ হয় এটা কোন দিক দিয়ে করেন। কেউ চাইবে না এখানে এসে খারাপ খেলে পরের বছর আনসোল্ড থেকে টিভিতে বসে খেলা দেখবে।’
বিপিএল মানেই বিতর্কের ভাণ্ডার। পিচ, ব্রডকাস্টিং এবং আয়োজন নিয়ে বিতর্ক লেগেই আছে। তবে এসবের মধ্যেও মুশফিক বরাবরই ইতিবাচক, ‘কোয়ালিটি অনেক উঁচুতে। হ্যাঁ এটা বলতে পারেন যে ১-২টা পিচ একটু এদিক-সেদিক হতে পারে। এই বছর অনেক ভালো ছিল পিচ। খেলার কোয়ালিটি অনেক ভালো হয়েছে আগের তুলনায়। যারা বলেছে তারা কোন মর্মে বলেছেন তাদের জিজ্ঞেস করেন। বিপিএলের কোয়ালিটি বলেন সবকিছু উন্নত হয়েছে।’
তরুণদের সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিজ্ঞরাই এবারের বিপিএলে আলো ছড়িয়েছেন এমন কথাও শোনা গিয়েছে হরহামেশা। তবে মুশফিক করলেন দ্বিমত, ‘না, না। আপনার সাথে আমি একমত না। তারা অবশ্যই অনেক সামর্থ্যবান। তারা যদি সুযোগ পায়… যেমন হৃদয় সে কিন্তু জাতীয় দলে তিনে খেলে না। ৪,৫,৬ এও খেলে। কুমিল্লাতে তিনে খেলছে। সে তার প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাচ্ছে। জুনিয়র তামিম ওপেন করছে।’
মুশফিক বলেন, ‘আমার মনে হয় সুযোগ দিলে তারাও সামর্থ্যবান এবারের বিপিএলেও অনেক দেশি আছে যারা ভালো ভালো ম্যাচ উইনিং ইনিংস খেলেছে। হ্যাঁ টি-টোয়েন্টিতে ধারাবাহিকতা একটু কঠিন। যে অবদান রাখছে তা যেন দলের জয়ে হয়।’