খেজুর আমদানিতে শুল্ক যুক্ত করায় দাম কমানো যাচ্ছে না। ৯০০ থেকে ১০০০ ডলারে আমদানি করে সাধারণ কনটেইনার ২৫০০ ডলার এবং হিমায়িত কনেটেইনারের জন্য ৪০০০ ডলার শুল্ক দিতে হচ্ছে। এতে করে খেজুরের দাম বেড়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুট ইম্পোর্টার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন,সবার সহযোগিতা না পেলে বাজারে খেজুরের দাম কমানো যাবে না।বর্তমানে এক কনটেইনার খেজুর আমদানি করতে ৫০ লাখ টাকা শুল্ক দিতে হয়। এনবিআর খেজুর বিলাসী পণ্য হিসেবে মূল্য ধরেছে।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মতিঝিলে এফবিসিসিআই বোর্ডরুমে আয়োজিত ‘আসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর উৎপাদন, আমদানি, মজুত, সরবরাহ ও সামগ্রিক দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি পর্যালোচনা’র জন্য সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমদানি করা ১১০ টাকা কেজি দরের খেজুরে ১৪০ টাকা শুল্ক দিয়ে বাজারে বিক্রি করতে হয় ২৫০ টাকা এবং আমদানি করা ১২০ টাকা কেজি দরের খেজুরে ২১০ টাকা শুল্ক দিয়ে বাজারে ৩৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হয়। এজন্যই বাজারে খেজুরের দাম বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই শুল্ক যুক্ত করা হয়েছে। অথচ গত বছর এক কেজি খেজুরে ১০ টাকা শুল্ক দিয়েছি।
তিনি বলেন, ইফতারের সময় মুসলমানরা অন্তত দুই-তিন টুকরো খেজুর খেয়ে থাকেন। গত ৩৫ বছর ধরে আমি খেজুর আমদানি করি, কিন্তু কখনো শুল্ক দিতে হয়নি। আমি খেজুর আমদানি করলাম ৯০০ থেকে ১০০০ ডলারে। চট্টগ্রামের কাস্টম কমিশনার সাধারণ কনটেইনার খেজুরের জন্য ২৫০০ ডলার এবং হিমায়িত কনেটেইনারে খেজুরের জন্য ৪০০০ ডলার শুল্ক নির্ধারণ করেছে। এতে করে খেজুরের দাম দুই থেকে তিনগুণ বেড়ে গেল। আমরা এনবিআর-এ কথা বলেছি, কিন্তু তারা কোনো যুক্তি দেখাতে পারল না কেন এটার শুল্ক ২৫০০/৪০০০ করল। এই অ্যাসেসমেন্টে এক কার্টন খেজুর আমাকে বিক্রি করতে হবে সাড়ে ৪০০০ টাকায়, কেজি পড়বে ৪৫০। আসলে আমরা সবাই যদি সহযোগিতা না করি, তাহলে বাজারে এটার দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারব না। ভোক্তাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে পারব না।
বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুট ইম্পোর্টার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন,সবার সহযোগিতা না পেলে বাজারে খেজুরের দাম কমানো যাবে না।বর্তমানে এক কনটেইনার খেজুর আমদানি করতে ৫০ লাখ টাকা শুল্ক দিতে হয়। এনবিআর খেজুর বিলাসী পণ্য হিসেবে মূল্য ধরেছে।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মতিঝিলে এফবিসিসিআই বোর্ডরুমে আয়োজিত ‘আসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর উৎপাদন, আমদানি, মজুত, সরবরাহ ও সামগ্রিক দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি পর্যালোচনা’র জন্য সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমদানি করা ১১০ টাকা কেজি দরের খেজুরে ১৪০ টাকা শুল্ক দিয়ে বাজারে বিক্রি করতে হয় ২৫০ টাকা এবং আমদানি করা ১২০ টাকা কেজি দরের খেজুরে ২১০ টাকা শুল্ক দিয়ে বাজারে ৩৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হয়। এজন্যই বাজারে খেজুরের দাম বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই শুল্ক যুক্ত করা হয়েছে। অথচ গত বছর এক কেজি খেজুরে ১০ টাকা শুল্ক দিয়েছি।
তিনি বলেন, ইফতারের সময় মুসলমানরা অন্তত দুই-তিন টুকরো খেজুর খেয়ে থাকেন। গত ৩৫ বছর ধরে আমি খেজুর আমদানি করি, কিন্তু কখনো শুল্ক দিতে হয়নি। আমি খেজুর আমদানি করলাম ৯০০ থেকে ১০০০ ডলারে। চট্টগ্রামের কাস্টম কমিশনার সাধারণ কনটেইনার খেজুরের জন্য ২৫০০ ডলার এবং হিমায়িত কনেটেইনারে খেজুরের জন্য ৪০০০ ডলার শুল্ক নির্ধারণ করেছে। এতে করে খেজুরের দাম দুই থেকে তিনগুণ বেড়ে গেল। আমরা এনবিআর-এ কথা বলেছি, কিন্তু তারা কোনো যুক্তি দেখাতে পারল না কেন এটার শুল্ক ২৫০০/৪০০০ করল। এই অ্যাসেসমেন্টে এক কার্টন খেজুর আমাকে বিক্রি করতে হবে সাড়ে ৪০০০ টাকায়, কেজি পড়বে ৪৫০। আসলে আমরা সবাই যদি সহযোগিতা না করি, তাহলে বাজারে এটার দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারব না। ভোক্তাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে পারব না।