এ যেন পুরোপুরি নিরব ভোট বিপ্লব। নগরজুড়ে কোথাও জায়গা হয়নি জায়েদা খাতুনের পোস্টারের। কিছু কিছু লাগানো হলেও পরবর্তীতে তা ছিঁড়ে ফেলেছে প্রতিপক্ষরা। হুমকি ধামকিতে অনেক কেন্দ্রে এজেন্ট দেওয়া সম্ভব হয়নি। সম্মুখ প্রচারও করতে পারেনি অনেক সমর্থক। প্রার্থী নিজেও যেতে পারেনি সব জায়গায়। তবে ভোটারদের মধ্যে এ নারীর জন্য সহানুভূতি তৈরী হয়েছিল, তারা তাদের হৃদয়ের কোণে তাকে জায়গা করে নিয়েছিলেন। আর সুযোগের ব্যবহার করেন ভোটকক্ষে। যা ছিল অনেকটা বোবা ভোট। সাড়া নেই শব্দ নেই, অথচ দিনশেষে তিনিই জয়ী।
গাজীপুরে এমন নিরব ভোটে ভোটাররা জায়েদা খাতুনকে নগর মাতার চেয়ারের দায়িত্ব দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে গাজীপুরবাসী এক নতুন নির্বাচন দেখলো। স্থানীয়রা বলছেন, ভোটারদের জয় হয়েছে গাজীপুরে।
এদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে শুভেচ্ছায় ভাসছেন জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন। তাকে শুভেচ্ছা জানাতে শুক্রবার ভোর থেকে শহরের ছয়দানা এলাকার বাড়িতে ভিড় করেন সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।
এ সময় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জায়েদা খাতুন বলেন, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়েছে। আমি খুব খুশি। এ জয় আমি প্রধানমন্ত্রী ও গাজীপুরের সব জনগণকে উপহার দিলাম।
তিনি বলেন, ‘গাজীপুরবাসী আমাকে ভোট দিয়েছে। তাদের কাছে আমি ঋণী। এই ঋণ পরিশোধ করবো কাজ করে। আমার ছেলে আমার পাশে থাকবে। ছেলের যেসব কাজ বাকি রয়েছে সেগুলো তাকে সঙ্গে নিয়ে সুন্দরভাবে শেষ করবো।’
শহরের উন্নয়নে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী আজমত উল্লা খানের পরামর্শ চাইবেন কিনা প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘যদি দরকার পড়ে ওনাকে সঙ্গে নিয়ে সবার পরামর্শে কাজ করবো। আমি একা তো কাজ করতে পারবো না। সবার পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়েই কাজ করবো।’
ছেলে ও গাজীপুর সিটির সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে নিয়ে জায়েদা খাতুন বলেন, ‘আমার ছেলে ভুল করেনি, তাকে যড়যন্ত্র করে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আমার ছেলে যে সত্য ছিল, এ জন্যই আমার নির্বাচনে আসা। এজন্যই প্রার্থী হয়েছি। সত্য প্রমাণ হয়েছে, গাজীপুরের মানুষ আমাকে বিজয়ী করেছে, এখানে গাজীপুরবাসীর জয় হয়েছে।’
এ সময় জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমার মা মেয়র নির্বাচিত হয়েছে। শহরের যত কাজ আছে মার সঙ্গে থেকে করার চেষ্টা করবো। প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতায় দেশের বড় এ সিটি করপোরেশনের সবগুলো কাজ সমাধান করার চেষ্টা করবো। অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান আমাদের বড় ভাই। তাকেসহ সবার পরামর্শে যেসব প্রার্থীরা নির্বাচন করেছেন এবং স্থানীয় নেতাকর্মীদের সবাইকে নিয়ে গাজীপুরকে একটি নতুন সুন্দর আধুনিক শহর করার জন্য চেষ্টা করবো।’
গাজীপুরে এমন নিরব ভোটে ভোটাররা জায়েদা খাতুনকে নগর মাতার চেয়ারের দায়িত্ব দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে গাজীপুরবাসী এক নতুন নির্বাচন দেখলো। স্থানীয়রা বলছেন, ভোটারদের জয় হয়েছে গাজীপুরে।
এদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে শুভেচ্ছায় ভাসছেন জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন। তাকে শুভেচ্ছা জানাতে শুক্রবার ভোর থেকে শহরের ছয়দানা এলাকার বাড়িতে ভিড় করেন সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।
এ সময় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জায়েদা খাতুন বলেন, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়েছে। আমি খুব খুশি। এ জয় আমি প্রধানমন্ত্রী ও গাজীপুরের সব জনগণকে উপহার দিলাম।
তিনি বলেন, ‘গাজীপুরবাসী আমাকে ভোট দিয়েছে। তাদের কাছে আমি ঋণী। এই ঋণ পরিশোধ করবো কাজ করে। আমার ছেলে আমার পাশে থাকবে। ছেলের যেসব কাজ বাকি রয়েছে সেগুলো তাকে সঙ্গে নিয়ে সুন্দরভাবে শেষ করবো।’
শহরের উন্নয়নে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী আজমত উল্লা খানের পরামর্শ চাইবেন কিনা প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘যদি দরকার পড়ে ওনাকে সঙ্গে নিয়ে সবার পরামর্শে কাজ করবো। আমি একা তো কাজ করতে পারবো না। সবার পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়েই কাজ করবো।’
ছেলে ও গাজীপুর সিটির সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে নিয়ে জায়েদা খাতুন বলেন, ‘আমার ছেলে ভুল করেনি, তাকে যড়যন্ত্র করে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আমার ছেলে যে সত্য ছিল, এ জন্যই আমার নির্বাচনে আসা। এজন্যই প্রার্থী হয়েছি। সত্য প্রমাণ হয়েছে, গাজীপুরের মানুষ আমাকে বিজয়ী করেছে, এখানে গাজীপুরবাসীর জয় হয়েছে।’
এ সময় জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমার মা মেয়র নির্বাচিত হয়েছে। শহরের যত কাজ আছে মার সঙ্গে থেকে করার চেষ্টা করবো। প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতায় দেশের বড় এ সিটি করপোরেশনের সবগুলো কাজ সমাধান করার চেষ্টা করবো। অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান আমাদের বড় ভাই। তাকেসহ সবার পরামর্শে যেসব প্রার্থীরা নির্বাচন করেছেন এবং স্থানীয় নেতাকর্মীদের সবাইকে নিয়ে গাজীপুরকে একটি নতুন সুন্দর আধুনিক শহর করার জন্য চেষ্টা করবো।’