৯০ বছরের মধ্যে ২০২৩ সালে সবচেয়ে কম বিয়ে হয়েছে জাপানে। এমনকি, দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম শিশুর জন্মও হয়েছে গত বছর। বিয়ে কম হওয়ায় সামনের বছরগুলোতে আরও কমতে পারে জন্মহার। সরকারি এক পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে এই তথ্য।
এমন পরিস্থিতিতে নাগরিকদের সন্তান জন্ম দেয়ায় উৎসাহিত করতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটির সরকার। এক প্রতিবেদনে জাপানের সংবাদ মাধ্যম নিক্কেই এশিয়া এ তথ্য জানায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আশঙ্কাজনক হারে কমছে জাপানে নতুন শিশু জন্মের সংখ্যা।
টানা অষ্টম বছরের মতো ২০২৩ সালেও দেশটিতে আগের বছরের তুলনায় কম নবজাতকের জন্ম হয়েছে। সরকারি তথ্যে, ২০২২ সালে জাপানে জন্ম নিয়েছিলো ৭ লাখ ৭০ হাজার ৭৫৯ শিশু। আর গত বছর এ সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫৮ হাজার ৬৩১ জনে।
অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে নবজাতকের সংখ্যা কমেছে ৫ দশমিক ১ শতাংশ। পরিসংখ্যান বলছে, দেশটির ইতিহাসেই সবচেয়ে কম শিশুর জন্ম হয়েছে গত বছর। এমনকি, পাঁচ দশকের মধ্যে নেমে এসেছে অর্ধেকে।
জাপানের নাগরিকদের দাবি, জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের কারণেই সন্তান নিতে আগ্রহী নন তারা। কাজের পাশাপাশি, সন্তান লালন-পালন করাও বেশ কঠিন। শুধু নবজাতকের সংখ্যাই নয়, দেশটিতে আশঙ্কাজনক হারে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে কমেছে বিয়ের আগ্রহও।
৯০ বছরের ইতিহাসে, প্রথমবারের মতো ২০২৩ সালে পাঁচ লাখেরও কম বিয়ে নিবন্ধিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে চিন্তিত জাপান সরকার। শঙ্কা- বিয়ে কমায় সামনের বছরগুলোতে আরও কমবে নবজাতকের সংখ্যা। ক্রমেই ঘনিয়ে আসা এই সংকট থেকে উত্তরণে নানা পদক্ষেপে উদ্যোগ নিয়েছে জাপান।
সন্তান লালন-পালনে প্রণোদনা দেয়াসহ নানা সুযোগ-সুবিধা দেয়ার কথা ভাবছে সরকার। জাপানের প্রধান মন্ত্রিপরিষদের সচিব ইয়োশিমাশা হায়াশি বলেছেন, জন্মসংখ্যায় বিশাল বিচ্যুতি দেখছে জাপান। আগামী বছরগুলোতে আরও প্রকট হবে এটি। কমে যাবে তরুণদের সংখ্যা।
জন্মসংখ্যা কমে যাওয়া রোধে, ৩টি বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া হবে। তরুণদের আয় বাড়ানো, সামাজিক সচেতনতার ধরন বদলানোসহ যেসব পরিবারে শিশু আছে, তাদের সহায়তা দেবে সরকার। গত কয়েক দশক ধরে, নিম্নমুখী জন্মহারের কারণে ২০৩০ সালের পর, উল্লেখযোগ্য হারে তরুণ-তরুণীর সংখ্যা কমবে জাপানে। এই ছয় বছরের মধ্যে নবজাতকের সংখ্যা বাড়ানো না গেলে ভবিষ্যতে আরও খারাপ হবে পরিস্থিতি।
এমন পরিস্থিতিতে নাগরিকদের সন্তান জন্ম দেয়ায় উৎসাহিত করতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে দেশটির সরকার। এক প্রতিবেদনে জাপানের সংবাদ মাধ্যম নিক্কেই এশিয়া এ তথ্য জানায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আশঙ্কাজনক হারে কমছে জাপানে নতুন শিশু জন্মের সংখ্যা।
টানা অষ্টম বছরের মতো ২০২৩ সালেও দেশটিতে আগের বছরের তুলনায় কম নবজাতকের জন্ম হয়েছে। সরকারি তথ্যে, ২০২২ সালে জাপানে জন্ম নিয়েছিলো ৭ লাখ ৭০ হাজার ৭৫৯ শিশু। আর গত বছর এ সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫৮ হাজার ৬৩১ জনে।
অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে নবজাতকের সংখ্যা কমেছে ৫ দশমিক ১ শতাংশ। পরিসংখ্যান বলছে, দেশটির ইতিহাসেই সবচেয়ে কম শিশুর জন্ম হয়েছে গত বছর। এমনকি, পাঁচ দশকের মধ্যে নেমে এসেছে অর্ধেকে।
জাপানের নাগরিকদের দাবি, জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের কারণেই সন্তান নিতে আগ্রহী নন তারা। কাজের পাশাপাশি, সন্তান লালন-পালন করাও বেশ কঠিন। শুধু নবজাতকের সংখ্যাই নয়, দেশটিতে আশঙ্কাজনক হারে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে কমেছে বিয়ের আগ্রহও।
৯০ বছরের ইতিহাসে, প্রথমবারের মতো ২০২৩ সালে পাঁচ লাখেরও কম বিয়ে নিবন্ধিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে চিন্তিত জাপান সরকার। শঙ্কা- বিয়ে কমায় সামনের বছরগুলোতে আরও কমবে নবজাতকের সংখ্যা। ক্রমেই ঘনিয়ে আসা এই সংকট থেকে উত্তরণে নানা পদক্ষেপে উদ্যোগ নিয়েছে জাপান।
সন্তান লালন-পালনে প্রণোদনা দেয়াসহ নানা সুযোগ-সুবিধা দেয়ার কথা ভাবছে সরকার। জাপানের প্রধান মন্ত্রিপরিষদের সচিব ইয়োশিমাশা হায়াশি বলেছেন, জন্মসংখ্যায় বিশাল বিচ্যুতি দেখছে জাপান। আগামী বছরগুলোতে আরও প্রকট হবে এটি। কমে যাবে তরুণদের সংখ্যা।
জন্মসংখ্যা কমে যাওয়া রোধে, ৩টি বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া হবে। তরুণদের আয় বাড়ানো, সামাজিক সচেতনতার ধরন বদলানোসহ যেসব পরিবারে শিশু আছে, তাদের সহায়তা দেবে সরকার। গত কয়েক দশক ধরে, নিম্নমুখী জন্মহারের কারণে ২০৩০ সালের পর, উল্লেখযোগ্য হারে তরুণ-তরুণীর সংখ্যা কমবে জাপানে। এই ছয় বছরের মধ্যে নবজাতকের সংখ্যা বাড়ানো না গেলে ভবিষ্যতে আরও খারাপ হবে পরিস্থিতি।