বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার অন্যতম ট্রেন্ড রিলস। রিল বানিয়ে ভাইরাল হচ্ছেন অনেকে। পাশাপাশি মোটা অঙ্কের অর্থ আয় করছেন। আবার কেউ কেউ বিপদেও পড়ছেন। সম্প্রতি ভারতের ছত্তিশগড়ের তিন নার্স তো রীতিমতো চাকরি হারালেন রিলের কারণে।
এদিকে হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে জানা যায়, ছত্তিশগড়ের রায়পুরের দাউ কল্যাণ সিং পিজি ইনস্টিটিউট অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারে কর্মরত ছিলেন ওই তিন নার্স। তাঁরা ওই হাসপাতালে অস্থায়ীভাবে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করতেন। গত ৫ ফেব্রুয়ারি অপারেশন থিয়েটারের মধ্যে রিল বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন ওই তিন নার্স। সেই রিল ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর তদন্তের ভিত্তিতে তাদের বরখাস্ত করে কর্তৃপক্ষ।
ভাইরাল হওয়া রিলে দেখা গেছে, অস্ত্রোপচারের সময় যে পোশাক পরা হয়, নার্সদের পরনে ছিল সেই সবুজ রঙের পোশাক আর মুখে ছিল সার্জিকাল মাস্ক। অপারেশন থিয়েটারের মধ্যেই তিনজন মিলে হিন্দি গানের ছন্দে নাচছেন।
এদিকে নিয়ম অনুযায়ী অপারেশন থিয়েটারের ভেতরে ছবি তোলা বা ভিডিও করা নিষিদ্ধ। কিন্তু সেই বিষয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপ ছিল না নার্সদের। এমনকি সেখানে উপস্থিত একজন সিনিয়র কর্মী তাদের বারণ করেছিলেন। তাঁর কথায় গুরুত্ব দেননি ওই তিন নার্স।
সংবাদমাধ্যমকে হাসপাতালের অন্যতম জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হেমন্ত শর্মা বলেন, ‘পুষ্পা সাহু, তৃপ্তি দশর, তেজ কুমারী নামের তিন নার্সকে বরখাস্ত করা হয়েছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাদের বরখাস্ত করা হয়। হাসপাতালের ভেতর রোগী পরিষেবা দেওয়ার সময় বা অন ডিউটি এই ধরনের কাজ করা নিষিদ্ধ। সেই নিয়ম ভেঙেছেন তিন নার্স।’
এদিকে হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে জানা যায়, ছত্তিশগড়ের রায়পুরের দাউ কল্যাণ সিং পিজি ইনস্টিটিউট অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারে কর্মরত ছিলেন ওই তিন নার্স। তাঁরা ওই হাসপাতালে অস্থায়ীভাবে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করতেন। গত ৫ ফেব্রুয়ারি অপারেশন থিয়েটারের মধ্যে রিল বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন ওই তিন নার্স। সেই রিল ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর তদন্তের ভিত্তিতে তাদের বরখাস্ত করে কর্তৃপক্ষ।
ভাইরাল হওয়া রিলে দেখা গেছে, অস্ত্রোপচারের সময় যে পোশাক পরা হয়, নার্সদের পরনে ছিল সেই সবুজ রঙের পোশাক আর মুখে ছিল সার্জিকাল মাস্ক। অপারেশন থিয়েটারের মধ্যেই তিনজন মিলে হিন্দি গানের ছন্দে নাচছেন।
এদিকে নিয়ম অনুযায়ী অপারেশন থিয়েটারের ভেতরে ছবি তোলা বা ভিডিও করা নিষিদ্ধ। কিন্তু সেই বিষয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপ ছিল না নার্সদের। এমনকি সেখানে উপস্থিত একজন সিনিয়র কর্মী তাদের বারণ করেছিলেন। তাঁর কথায় গুরুত্ব দেননি ওই তিন নার্স।
সংবাদমাধ্যমকে হাসপাতালের অন্যতম জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হেমন্ত শর্মা বলেন, ‘পুষ্পা সাহু, তৃপ্তি দশর, তেজ কুমারী নামের তিন নার্সকে বরখাস্ত করা হয়েছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাদের বরখাস্ত করা হয়। হাসপাতালের ভেতর রোগী পরিষেবা দেওয়ার সময় বা অন ডিউটি এই ধরনের কাজ করা নিষিদ্ধ। সেই নিয়ম ভেঙেছেন তিন নার্স।’