ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার এক বাসিন্দা বিভিন্ন সময়ে বিনা টিকিটে রেল ভ্রমণ করেছেন এমনটি জানিয়ে নিজের ‘দেনা শোধ’ করতে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে ১০ হাজার টাকা দিয়েছেন।
মানিক ভূঁইয়া (৫৫) নামে ওই ব্যক্তি একজন ইতালি প্রবাসী। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় আখাউড়া রেলওয়ে জংশনে টিকিট কাউন্টারে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ টিকিট কালেক্টরের (টিসি) কাছে ১০ হাজার টাকা জমা দেন তিনি।
এ ঘটনায় আখাউড়া রেলওয়ে অঙ্গনে আলোচনা সৃষ্টি হয়। জানা যায়, মানিক ভূঁইয়া আখাউড়া পৌর এলাকার দেবগ্রামের আব্দুল হকের ছেলে।
এ বিষয়ে মানিক ভূঁইয়ার পরিবারের সদস্যরা জানান, ১৯৯৭ সাল থেকে মানিক ভূঁইয়া ইতালিতে বসবাস করেন। প্রবাসে যাওয়ার আগে তিনি বড় বাজারে অ্যালুমিনিয়ামের তৈজসপত্রের ব্যবসা করতেন। সম্প্রতি তিনি হজ পালন করে দেশে ফেরেন। অনুশোচনার জায়গা থেকেই তিনি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে এ টাকা দিয়েছেন।
এ দিকে সোমবার সন্ধ্যায় তার সঙ্গে টাকা দিতে যাওয়া দেবগ্রামের বাসিন্দা যুবলীগ নেতা আল-আমিন গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, মানিক ভূঁইয়া দেশে থাকাকালীন ব্যবসা করার সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ভৈরবসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত যাতায়াত করতেন। কখনও ট্রেনের টিকিট কেটেছিলেন কখনও কাটতে পারেননি। বিষয়টি নিয়ে তিনি অনুশোচনায় ভুগছিলেন। এর থেকে এখন তিনি একসঙ্গে ১০ হাজার টাকা জমা দিয়েছেন। তার ধারণা, এর মধ্য দিয়ে স্বচ্ছভাবে জীবনযাপন করতে পারবেন।
মানিক ভূঁইয়া (৫৫) নামে ওই ব্যক্তি একজন ইতালি প্রবাসী। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় আখাউড়া রেলওয়ে জংশনে টিকিট কাউন্টারে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ টিকিট কালেক্টরের (টিসি) কাছে ১০ হাজার টাকা জমা দেন তিনি।
এ ঘটনায় আখাউড়া রেলওয়ে অঙ্গনে আলোচনা সৃষ্টি হয়। জানা যায়, মানিক ভূঁইয়া আখাউড়া পৌর এলাকার দেবগ্রামের আব্দুল হকের ছেলে।
এ বিষয়ে মানিক ভূঁইয়ার পরিবারের সদস্যরা জানান, ১৯৯৭ সাল থেকে মানিক ভূঁইয়া ইতালিতে বসবাস করেন। প্রবাসে যাওয়ার আগে তিনি বড় বাজারে অ্যালুমিনিয়ামের তৈজসপত্রের ব্যবসা করতেন। সম্প্রতি তিনি হজ পালন করে দেশে ফেরেন। অনুশোচনার জায়গা থেকেই তিনি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে এ টাকা দিয়েছেন।
এ দিকে সোমবার সন্ধ্যায় তার সঙ্গে টাকা দিতে যাওয়া দেবগ্রামের বাসিন্দা যুবলীগ নেতা আল-আমিন গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, মানিক ভূঁইয়া দেশে থাকাকালীন ব্যবসা করার সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ভৈরবসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত যাতায়াত করতেন। কখনও ট্রেনের টিকিট কেটেছিলেন কখনও কাটতে পারেননি। বিষয়টি নিয়ে তিনি অনুশোচনায় ভুগছিলেন। এর থেকে এখন তিনি একসঙ্গে ১০ হাজার টাকা জমা দিয়েছেন। তার ধারণা, এর মধ্য দিয়ে স্বচ্ছভাবে জীবনযাপন করতে পারবেন।