এবার শবে বরাতে এক বৈঠকে পুরো কোরআন নির্ভুলভাবে মুখস্ত শুনিয়েছে রাহাতুল ইসলাম নামের এক হাফেজ। তার বয়স ১২ বছর। সে নোয়াখালীর মারকাজুল কোরআন ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার হিফজ বিভাগের ছাত্র। গতকাল রোববার ২৫ ফেব্রুয়ারি পবিত্র শবে বরাতে রাত ১১টায় তার শুনানি শেষ হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার মাগরিবের নামাজের পর থেকে মুখস্ত তিলাওয়াত শুরু করে সে। তিলাওয়াতের সময় উপস্থিত ছিলেন একাধিক শিক্ষক ও ছাত্র। দীর্ঘ এ সময়ে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাহাতুল ইসলাম কোনো বিরতি নেয়নি। এ তথ্য জানিয়েছেন মাদরাসাটির পরিচালক মুফতি আবু ইউসুফ কাসেমী।
এদিকে রাহাতুল ইসলাম ফেনীর দাগনভূঁইয়া উপজেলার নেজাম টাওয়ারের স্বত্তাধিকারী নেজামুদ্দিনের ছেলে ও নোয়াখালী শহরের মারকাজুল কোরআন ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার হিফজ বিভাগের ছাত্র।
এক বৈঠকে সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ শোনানো হাফেজ রাহাতুল ইসলামের এই সফলতায় গর্বিত মাদরাসাটির প্রতিষ্ঠাতা হাফেজ কারি মাঈনুদ্দিন ও মুফতি আবু ইউসুফ কাসেমী। তারা রাহাতসহ সকল ছাত্র ও মাদরাসার জন্য দোয়া চেয়েছেন।
এদিকে এক বৈঠকে পুরো কোরআন মুখস্ত শোনানোর ঘটনায় উচ্ছ্বসিত রাহাতের বাবা। আবেগাপ্লুত কণ্ঠে তিনি বলেন, আমার ছেলে খুবই মেধাবী ও বিনয়ী। তার এ অর্জনে আমি খুবই আনন্দিত। সে কখানো আমাকে টাকা-পয়সা দেওয়ার জন্য বায়না করেনি।
এ সময় কান্নাজড়িত কণ্ঠে ছেলের শিক্ষকদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। একই সঙ্গে মারকাজুল কোরআন ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার সফলতার জন্য দেশবাসীর দোয়া চেয়েছেন হাফেজ রাহাতুল ইসলামের বাবা এবং সবাই যেন নিজের সন্তানদের পবিত্র কোরআনের হাফেজ বানিয়ে আল্লাহর প্রিয় বান্দা হিসেবে গড়ে তোলেন।
এর আগে শুক্রবার মাগরিবের নামাজের পর থেকে মুখস্ত তিলাওয়াত শুরু করে সে। তিলাওয়াতের সময় উপস্থিত ছিলেন একাধিক শিক্ষক ও ছাত্র। দীর্ঘ এ সময়ে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাহাতুল ইসলাম কোনো বিরতি নেয়নি। এ তথ্য জানিয়েছেন মাদরাসাটির পরিচালক মুফতি আবু ইউসুফ কাসেমী।
এদিকে রাহাতুল ইসলাম ফেনীর দাগনভূঁইয়া উপজেলার নেজাম টাওয়ারের স্বত্তাধিকারী নেজামুদ্দিনের ছেলে ও নোয়াখালী শহরের মারকাজুল কোরআন ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার হিফজ বিভাগের ছাত্র।
এক বৈঠকে সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ শোনানো হাফেজ রাহাতুল ইসলামের এই সফলতায় গর্বিত মাদরাসাটির প্রতিষ্ঠাতা হাফেজ কারি মাঈনুদ্দিন ও মুফতি আবু ইউসুফ কাসেমী। তারা রাহাতসহ সকল ছাত্র ও মাদরাসার জন্য দোয়া চেয়েছেন।
এদিকে এক বৈঠকে পুরো কোরআন মুখস্ত শোনানোর ঘটনায় উচ্ছ্বসিত রাহাতের বাবা। আবেগাপ্লুত কণ্ঠে তিনি বলেন, আমার ছেলে খুবই মেধাবী ও বিনয়ী। তার এ অর্জনে আমি খুবই আনন্দিত। সে কখানো আমাকে টাকা-পয়সা দেওয়ার জন্য বায়না করেনি।
এ সময় কান্নাজড়িত কণ্ঠে ছেলের শিক্ষকদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। একই সঙ্গে মারকাজুল কোরআন ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার সফলতার জন্য দেশবাসীর দোয়া চেয়েছেন হাফেজ রাহাতুল ইসলামের বাবা এবং সবাই যেন নিজের সন্তানদের পবিত্র কোরআনের হাফেজ বানিয়ে আল্লাহর প্রিয় বান্দা হিসেবে গড়ে তোলেন।