এবার ভারতের বারণসী আদালতের নির্দেশে গত জানুয়ারিতে জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্টে পূজা শুরু করেছিলেন হিন্দুরা। পরে সেই পূজাপালনের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে উচ্চ আদালতে আবেদন করেছিলেন মুসলিমরা। আজ সোমবার সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন এলাহাবাদ হাইকোর্ট। আবেদন খারিজ করে দিয়ে বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়াল বলেন, ‘জ্ঞানবাপী মসজিদে হিন্দুদের পূজাপালন অব্যাহত থাকবে।’
এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, জ্ঞানবাপী মসজিদে পূজার বিরোধীতা করে এলাহাবাদ হাই কোর্টে আবেদন করেছিল অঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি। আবেদনে তারা বলেছিল, জ্ঞানবাপী মসজিদের বিবাদ নিয়ে ১৯৩৭ সালে আদালত যে রায় দিয়েছিলেন, তা মুসলিমদের পক্ষেই ছিল।
কিন্তু পরে বারাণসী আদালত ‘অ্যাডভোকেট কমিশনার’–এর রিপোর্ট উপেক্ষা করে এই মসজিদে পূজা পালনের নির্দেশ দেন। উচ্চ আদালত অবশ্য এসব যুক্তি আমলে নেননি। হিন্দুদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩১ জানুয়ারি পূজা পালনের অনুমতি দেন বারাণসী জেলা আদালত। এর পরদিন ১ ফেব্রুয়ারি থেকেই পূজাপালন শুরু করেন হিন্দুরা।
এদিকে বারাণসীর নিম্ন আদালতে মামলা চলার সময় আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট দেখিয়ে হিন্দুপক্ষের অ্যাডভোকেট বিষ্ণু শংকর জৈন দাবি করেছিলেন, জ্ঞানবাপী মসজিদ তৈরি হওয়ার আগে এখানে বিরাট হিন্দু মন্দির ছিল। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী তিনি আরও দাবি করেন, মসজিদ তৈরির জন্যই মন্দিরটি ভেঙে ফেলা হয়েছিল।
এ ছাড়া মথুরার শাহি ঈদগাহ মসজিদের জায়গাতেও কাটরা কেশবদেব মন্দির ছিল বলে দাবি করেছে আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া। তারা জানায়, ব্রিটিশ শাসনকালে গণপূর্ত বিভাগ বিল্ডিং এবং সড়ক বিভাগকে উত্তর প্রদেশের বিভিন্ন স্থানের ৩৯টি স্মৃতিস্তম্ভের একটি তালিকা সরবরাহ করেছিল। সেই তালিকায় কাটরা কেশবদেব মন্দির ৩৭ নম্বরে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে আজ সোমবার জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে রায় ঘোষণার সময় বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়াল বলেন, দুই পক্ষের যুক্ত বিবেচনা করে ও আগের মামলার পুরো প্রক্রিয়া পর্যালোচনা করে এই আদালত বারাণসীর জেলা বিচারকের দেওয়া রায়ে হস্তক্ষেপের কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। সুতরায় জেলা আদালত ৩১ জানুয়ারি যে রায় দিয়েছিলেন, তা বহাল থাকবে।
এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, জ্ঞানবাপী মসজিদে পূজার বিরোধীতা করে এলাহাবাদ হাই কোর্টে আবেদন করেছিল অঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি। আবেদনে তারা বলেছিল, জ্ঞানবাপী মসজিদের বিবাদ নিয়ে ১৯৩৭ সালে আদালত যে রায় দিয়েছিলেন, তা মুসলিমদের পক্ষেই ছিল।
কিন্তু পরে বারাণসী আদালত ‘অ্যাডভোকেট কমিশনার’–এর রিপোর্ট উপেক্ষা করে এই মসজিদে পূজা পালনের নির্দেশ দেন। উচ্চ আদালত অবশ্য এসব যুক্তি আমলে নেননি। হিন্দুদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩১ জানুয়ারি পূজা পালনের অনুমতি দেন বারাণসী জেলা আদালত। এর পরদিন ১ ফেব্রুয়ারি থেকেই পূজাপালন শুরু করেন হিন্দুরা।
এদিকে বারাণসীর নিম্ন আদালতে মামলা চলার সময় আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট দেখিয়ে হিন্দুপক্ষের অ্যাডভোকেট বিষ্ণু শংকর জৈন দাবি করেছিলেন, জ্ঞানবাপী মসজিদ তৈরি হওয়ার আগে এখানে বিরাট হিন্দু মন্দির ছিল। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী তিনি আরও দাবি করেন, মসজিদ তৈরির জন্যই মন্দিরটি ভেঙে ফেলা হয়েছিল।
এ ছাড়া মথুরার শাহি ঈদগাহ মসজিদের জায়গাতেও কাটরা কেশবদেব মন্দির ছিল বলে দাবি করেছে আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া। তারা জানায়, ব্রিটিশ শাসনকালে গণপূর্ত বিভাগ বিল্ডিং এবং সড়ক বিভাগকে উত্তর প্রদেশের বিভিন্ন স্থানের ৩৯টি স্মৃতিস্তম্ভের একটি তালিকা সরবরাহ করেছিল। সেই তালিকায় কাটরা কেশবদেব মন্দির ৩৭ নম্বরে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে আজ সোমবার জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে রায় ঘোষণার সময় বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়াল বলেন, দুই পক্ষের যুক্ত বিবেচনা করে ও আগের মামলার পুরো প্রক্রিয়া পর্যালোচনা করে এই আদালত বারাণসীর জেলা বিচারকের দেওয়া রায়ে হস্তক্ষেপের কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। সুতরায় জেলা আদালত ৩১ জানুয়ারি যে রায় দিয়েছিলেন, তা বহাল থাকবে।