এবার বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে বাংলাদেশ। আর এ শান্তির জন্য বিলিয়ে দিতে হয়েছে অনেক প্রাণ। জাতিসংঘ শান্তি মিশনে আত্মত্যাগ করা এমন পাঁচ বাংলাদেশিকে মরণোত্তর সম্মাননা সূচক ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড’ পদক দিয়েছে জাতিসংঘ। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিদের হাতে তুলে দেয়া হয় মরণোত্তর সম্মাননা সূচক ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড’ পদক।
বাংলাদেশি যারা এ পদক পেয়েছেন, তারা হলেন: সুদানের আবেইতে ইউএনএসএফএ মিশনের সার্জেন্ট মোহাম্মদ মনজুর রহমান, দক্ষিণ সুদানের ইউএনএমএসএস মিশনের ল্যান্স কর্পোরাল কফিল মজুমদার, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের এমএনইউএসসিএ মিশনের সৈনিক মোহাম্মদ শরিফ হোসেন, সৈনিক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ও সৈনিক মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন।
এদিকে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবস (২৯ মে) সামনে রেখে বৃহস্পতিবার (২৫ মে) বাংলাদেশের পাঁচজনসহ বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০৩ শান্তিরক্ষীকে এ পদক দেয়া হয়। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর স্থায়ী প্রতিনিধিদের হাতে এ পদক তুলে দেন।
বাংলাদেশ বর্তমানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে শীর্ষ শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ। এ পর্যন্ত শান্তিরক্ষা মিশনে কর্তব্যরত অবস্থায় ১৬৬ বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
বাংলাদেশি যারা এ পদক পেয়েছেন, তারা হলেন: সুদানের আবেইতে ইউএনএসএফএ মিশনের সার্জেন্ট মোহাম্মদ মনজুর রহমান, দক্ষিণ সুদানের ইউএনএমএসএস মিশনের ল্যান্স কর্পোরাল কফিল মজুমদার, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের এমএনইউএসসিএ মিশনের সৈনিক মোহাম্মদ শরিফ হোসেন, সৈনিক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ও সৈনিক মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন।
এদিকে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবস (২৯ মে) সামনে রেখে বৃহস্পতিবার (২৫ মে) বাংলাদেশের পাঁচজনসহ বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০৩ শান্তিরক্ষীকে এ পদক দেয়া হয়। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর স্থায়ী প্রতিনিধিদের হাতে এ পদক তুলে দেন।
বাংলাদেশ বর্তমানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে শীর্ষ শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ। এ পর্যন্ত শান্তিরক্ষা মিশনে কর্তব্যরত অবস্থায় ১৬৬ বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।