আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলস্টেশনের ভাঙা ফুট-ওভারব্রিজ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন হাজার হাজার পথচারী।
জানা যায়, সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার প্রধান ব্যবসা কেন্দ্র জামতৈল বাজারকে দুই ভাগ করে রেখেছে জামতৈল রেলস্টেশন। এর পূর্বদিকে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিদ্যুৎ অফিস এবং উপজেলার ১৫টি গ্রামের জনসাধারণ রয়েছে তেমনি পশ্চিম দিকে রয়েছে উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদ, ভূমি অফিস, পুলিশ স্টেশন, সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, বীমা এবং প্রধান বাজার।
পূর্বদিক থেকে পশ্চিম দিকে এবং পশ্চিম দিক থেকে পূর্বদিকে নিরাপদে যাতায়াতের একমাত্র ব্যবস্থা রেলস্টেশনের এই ফুট-ওভারব্রিজ। সেই ফুট-ওভারব্রিজের বেশ কয়েকটি পাটাতন অকেজো এবং ১টির প্রায় অর্ধেক ভেঙে গেছে। সেখান দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পথচারীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রায় এক যুগ আগে তৈরি হওয়া ফুট ওভারব্রিজটির বেশ কয়েকটি পাটাতন নড়বড়ে হয়ে গেছে। জনসাধারণ ওই পাটাতনের ওপর দিয়ে ভয়ে ভয়ে যাতায়াত করছে। ২টি পাটাতনের অবস্থা একেবারে খারাপ। তার মধ্যে ১টির অর্ধেক প্লাস্টার খুলে লোহার রড বের হয়েছে।
পথচারী কৃষ্ণ কুমার সাহা বলেন, কর্তৃপক্ষের এটা নিয়ে কোনো মাথাব্যথা আছে কিনা আমরা জানি না। এই ফুট-ওভারব্রিজ দিয়ে প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ হাজার পথচারী ওঠানামা করে। একদিকে স্কুল-কলেজের হাজার হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী অন্যদিকে প্রধান বাজার রয়েছে। স্থানীয়দের পাশাপাশি ট্রেনের যাত্রীরাও এই ফুট-ওভারব্রিজটি ব্যবহার করে থাকে। এটা সংস্কার করা প্রয়োজন।
জামতৈল রেল স্টেশন মাস্টার আমিনুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ দিন আগে আইডাব্লিউ ডিপার্টমেন্টের লোকজন এসে এই ফুট-ওভারব্রিজটির ৮টি পাটাতন চিহ্নিত করে গেছে। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত তাদের কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখছি না । স্থানীয় ও পথচারীরা আমাদেরকে বারবার অভিযোগ দিয়ে যাচ্ছে। আমরাও প্রতিনিয়ত আই ডব্লিউ ডিপার্টমেন্টকে তাগাদা দিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি, খুবই দ্রুত এটা মেরামত হয়ে যাবে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় সহকারী প্রকৌশলী হাসান আলী বলেন, যে কয়েকটি পাটাতন ভাঙা এবং নড়বড়ে হয়ে গেছে সেগুলো দু-একদিনের মধ্যে মেরামতের ব্যবস্থা করে দেব।
জানা যায়, সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার প্রধান ব্যবসা কেন্দ্র জামতৈল বাজারকে দুই ভাগ করে রেখেছে জামতৈল রেলস্টেশন। এর পূর্বদিকে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিদ্যুৎ অফিস এবং উপজেলার ১৫টি গ্রামের জনসাধারণ রয়েছে তেমনি পশ্চিম দিকে রয়েছে উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদ, ভূমি অফিস, পুলিশ স্টেশন, সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, বীমা এবং প্রধান বাজার।
পূর্বদিক থেকে পশ্চিম দিকে এবং পশ্চিম দিক থেকে পূর্বদিকে নিরাপদে যাতায়াতের একমাত্র ব্যবস্থা রেলস্টেশনের এই ফুট-ওভারব্রিজ। সেই ফুট-ওভারব্রিজের বেশ কয়েকটি পাটাতন অকেজো এবং ১টির প্রায় অর্ধেক ভেঙে গেছে। সেখান দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পথচারীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রায় এক যুগ আগে তৈরি হওয়া ফুট ওভারব্রিজটির বেশ কয়েকটি পাটাতন নড়বড়ে হয়ে গেছে। জনসাধারণ ওই পাটাতনের ওপর দিয়ে ভয়ে ভয়ে যাতায়াত করছে। ২টি পাটাতনের অবস্থা একেবারে খারাপ। তার মধ্যে ১টির অর্ধেক প্লাস্টার খুলে লোহার রড বের হয়েছে।
পথচারী কৃষ্ণ কুমার সাহা বলেন, কর্তৃপক্ষের এটা নিয়ে কোনো মাথাব্যথা আছে কিনা আমরা জানি না। এই ফুট-ওভারব্রিজ দিয়ে প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ হাজার পথচারী ওঠানামা করে। একদিকে স্কুল-কলেজের হাজার হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী অন্যদিকে প্রধান বাজার রয়েছে। স্থানীয়দের পাশাপাশি ট্রেনের যাত্রীরাও এই ফুট-ওভারব্রিজটি ব্যবহার করে থাকে। এটা সংস্কার করা প্রয়োজন।
জামতৈল রেল স্টেশন মাস্টার আমিনুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ দিন আগে আইডাব্লিউ ডিপার্টমেন্টের লোকজন এসে এই ফুট-ওভারব্রিজটির ৮টি পাটাতন চিহ্নিত করে গেছে। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত তাদের কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখছি না । স্থানীয় ও পথচারীরা আমাদেরকে বারবার অভিযোগ দিয়ে যাচ্ছে। আমরাও প্রতিনিয়ত আই ডব্লিউ ডিপার্টমেন্টকে তাগাদা দিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি, খুবই দ্রুত এটা মেরামত হয়ে যাবে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় সহকারী প্রকৌশলী হাসান আলী বলেন, যে কয়েকটি পাটাতন ভাঙা এবং নড়বড়ে হয়ে গেছে সেগুলো দু-একদিনের মধ্যে মেরামতের ব্যবস্থা করে দেব।