চলমান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএলো) নিয়ে প্রশ্ন তোলার অনেক সুযোগ আছে। প্রায় প্রতিবারই এই টুর্নামেন্ট নিয়ে কোনো না কোনো সমস্যা হয়। কিন্তু এবার অনেকটাই গোছালো আসর আয়োজন করেছে আয়োজকরা। তাও এই টুর্নামেন্টের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।
এদিকে ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কোনো রাখঢাক না রেখেই ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন এই লঙ্কান কোচ। সাফ বলে দিয়েছেন, বিপিএল তার কাছে সার্কাস ব্যতীত কিছু মনে হয় না। বিপিএল দেখানো চ্যানেল সামনে চলে এলে তিনি টিভিই বন্ধ করে দেন!
এদিকে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের অবস্থার উন্নতি করতেই মূলত ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক আসর বিপিএলের শুরু। তবে প্রতি আসরে প্রতি ম্যাচেই বিদেশীরা পার্থক্য গড়ে দেন বলে হাথুরুসিংহের অভিযোগ। এছাড়াও একই খেলোয়াড় প্রতি আসরেই খেলছেন বলেও তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ কোচ বিপিএল প্রসঙ্গ টেনে আনেন ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলে বিশ্বমানের হচ্ছে কি না?’ এমন প্রশ্নের জবাবে। হাথুরুসিংহে বলেছেন, ‘আমাদের যথাযথ মানের কোনো টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট নেই। এটা শুনতে অদ্ভূত লাগবে। তবে বিপিএল যখন দেখি, মাঝেমধ্যে টিভি বন্ধ করে দেই। কিছু খেলোয়াড় তো কোনো মানেরই নয়।’
বিপিএলে পাড়ার ক্রিকেটের মতো বিদেশী খেলোয়াড় আসছেন-যাচ্ছেন। যে ব্যাপারটা হাথুরুসিংহের কাছে সার্কাস মনে হয়েছে। এ ব্যাপারে তিনি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার হস্তক্ষেপও কামনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘এখানে আইসিসির হস্তক্ষেপ করা উচিত। অবশ্যই কিছু নিয়ম থাকতে হবে। একজন খেলোয়াড় একটা রেখে আরেকটা টুর্নামেন্ট খেলছে। এটা সার্কাস। খেলোয়াড়েরা তাদের সুযোগের কথা বলবে, কিন্তু এটা ঠিক নয়। মানুষ আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে, আমি আগ্রহ হারিয়েছি।’
এদিকে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা উন্নতি করতে পারবে এমন একটা আলাদা টুর্নামেন্টের দাবি জানিয়ে হাথুরুসিংহে আরও বলেন, ‘এমন একটা টুর্নামেন্ট দরকার, যেখানে আমাদের খেলোয়াড়েরা কিছু করতে পারবে। যেমন সেরা তিনের মধ্যে ব্যাটিং করা...বোলাররা ডেথ ওভারে বোলিং করবে। তা না হলে এরা এসব কোথায় শিখবে? আমাদের মাত্র একটাই টুর্নামেন্ট।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার পরামর্শ হচ্ছে, বিপিএলের আগে আরেকটি টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হোক। এখানে ফ্র্যাঞ্চাইজির যা ভালো লাগে সেটাই করে, সেরা কিছু খেলোয়াড় খেলছে না। কীভাবে আপনি প্রত্যাশা করেন, বাংলাদেশ অন্য দলের চেয়ে ভালো করবে। আমি একটা কঠিন যুদ্ধ করছি (খেলোয়াড় বাছাই করতে)’
এদিকে ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কোনো রাখঢাক না রেখেই ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন এই লঙ্কান কোচ। সাফ বলে দিয়েছেন, বিপিএল তার কাছে সার্কাস ব্যতীত কিছু মনে হয় না। বিপিএল দেখানো চ্যানেল সামনে চলে এলে তিনি টিভিই বন্ধ করে দেন!
এদিকে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের অবস্থার উন্নতি করতেই মূলত ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক আসর বিপিএলের শুরু। তবে প্রতি আসরে প্রতি ম্যাচেই বিদেশীরা পার্থক্য গড়ে দেন বলে হাথুরুসিংহের অভিযোগ। এছাড়াও একই খেলোয়াড় প্রতি আসরেই খেলছেন বলেও তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ কোচ বিপিএল প্রসঙ্গ টেনে আনেন ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলে বিশ্বমানের হচ্ছে কি না?’ এমন প্রশ্নের জবাবে। হাথুরুসিংহে বলেছেন, ‘আমাদের যথাযথ মানের কোনো টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট নেই। এটা শুনতে অদ্ভূত লাগবে। তবে বিপিএল যখন দেখি, মাঝেমধ্যে টিভি বন্ধ করে দেই। কিছু খেলোয়াড় তো কোনো মানেরই নয়।’
বিপিএলে পাড়ার ক্রিকেটের মতো বিদেশী খেলোয়াড় আসছেন-যাচ্ছেন। যে ব্যাপারটা হাথুরুসিংহের কাছে সার্কাস মনে হয়েছে। এ ব্যাপারে তিনি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার হস্তক্ষেপও কামনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘এখানে আইসিসির হস্তক্ষেপ করা উচিত। অবশ্যই কিছু নিয়ম থাকতে হবে। একজন খেলোয়াড় একটা রেখে আরেকটা টুর্নামেন্ট খেলছে। এটা সার্কাস। খেলোয়াড়েরা তাদের সুযোগের কথা বলবে, কিন্তু এটা ঠিক নয়। মানুষ আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে, আমি আগ্রহ হারিয়েছি।’
এদিকে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা উন্নতি করতে পারবে এমন একটা আলাদা টুর্নামেন্টের দাবি জানিয়ে হাথুরুসিংহে আরও বলেন, ‘এমন একটা টুর্নামেন্ট দরকার, যেখানে আমাদের খেলোয়াড়েরা কিছু করতে পারবে। যেমন সেরা তিনের মধ্যে ব্যাটিং করা...বোলাররা ডেথ ওভারে বোলিং করবে। তা না হলে এরা এসব কোথায় শিখবে? আমাদের মাত্র একটাই টুর্নামেন্ট।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার পরামর্শ হচ্ছে, বিপিএলের আগে আরেকটি টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হোক। এখানে ফ্র্যাঞ্চাইজির যা ভালো লাগে সেটাই করে, সেরা কিছু খেলোয়াড় খেলছে না। কীভাবে আপনি প্রত্যাশা করেন, বাংলাদেশ অন্য দলের চেয়ে ভালো করবে। আমি একটা কঠিন যুদ্ধ করছি (খেলোয়াড় বাছাই করতে)’