গতকাল গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে দলীয় প্রতীক নিয়ে ৫ জন ও স্বতন্ত্র ৩ প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। তবে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয় হয়েছে নৌকার প্রাতী আজমত উল্লাহ খান ও স্বতন্ত্র প্রার্থীজায়েদা খাতুনের মধ্যে। তবে শেষ হাসি হাসলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন।
দেশের সবচেয়ে বড় এই সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের ফল মেনে নিয়ে আজমত উল্লা খান প্রশ্ন তুলেছেন, অন্য কেউ পরাজিত হলে রায় মেনে নিতো কি-না? ফলাফল ঘোষণার পর শুক্রবার (২৬ মে) এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “আমি রায় মেনে নিয়েছি। অন্য কেউ পরাজিত হলে কি মেনে নিতো?”
নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, “নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। তবে কিছু ত্রুটি ছিল। ইভিএমে অনেকেই ভোট দিতে পারেন নাই।”
এদিকে মেয়র ঘোষণার পর জেলা পরিষদ ভবনের বঙ্গতাজ অডিটোরিয়ামে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “আমার মা ব্যক্তির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন, ব্যক্তির বিরুদ্ধে জিতেছেন। আজমত উল্লা খান আমার বড় ভাই। তিনিসহ যারা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন, মা বলেছেন সবাইকে নিয়ে কাজ করবেন।”
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিজের অভিভাবক উল্লেখ করে জাহাঙ্গীর বলেন, “নেত্রীর দোয়ায় আমরা জিতেছি। আমি আগেই বলেছি, আমি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কখনো যাই নাই, যাবো না। নৌকার বিরুদ্ধে যাই নাই, যাবো না। নেত্রী আমার শ্রদ্ধার জায়গা।”
এর আগে ২৫ মে দিবাগত রাতে জেলা পরিষদ ভবনের বঙ্গতাজ অডিটোরিয়ামে ৪৮০ কেন্দ্রের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম।
এতে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন টেবিলঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান পেয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট। দুই প্রার্থীর মধ্যে ভোটের ব্যবধান ১৬ হাজার ১৯৭।
হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গাজী আতাউর রহমান পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৩৫২ ভোট, হাতি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকার শাহনূর ইসলাম পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৬৫ ভোট, লাঙল প্রতীকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এম এম নিয়াজ উদ্দিন পেয়েছেন ১৬ হাজার ৩৬২ ভোট, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির মো. রাজু আহাম্মেদ পেয়েছেন ৭ হাজার ২০৬ ভোট, ঘোড়া প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হারুন-অর-রশীদ পেয়েছেন ২ হাজার ৪২৬ ভোট।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, গাজীপুর সিটিতে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। ভোট দিয়েছেন ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৫০ জন। অর্থাৎ ভোট দিয়েছেন মোট ভোটারের ৪৮.৭৫%।
দেশের সবচেয়ে বড় এই সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের ফল মেনে নিয়ে আজমত উল্লা খান প্রশ্ন তুলেছেন, অন্য কেউ পরাজিত হলে রায় মেনে নিতো কি-না? ফলাফল ঘোষণার পর শুক্রবার (২৬ মে) এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “আমি রায় মেনে নিয়েছি। অন্য কেউ পরাজিত হলে কি মেনে নিতো?”
নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, “নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। তবে কিছু ত্রুটি ছিল। ইভিএমে অনেকেই ভোট দিতে পারেন নাই।”
এদিকে মেয়র ঘোষণার পর জেলা পরিষদ ভবনের বঙ্গতাজ অডিটোরিয়ামে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “আমার মা ব্যক্তির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন, ব্যক্তির বিরুদ্ধে জিতেছেন। আজমত উল্লা খান আমার বড় ভাই। তিনিসহ যারা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন, মা বলেছেন সবাইকে নিয়ে কাজ করবেন।”
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিজের অভিভাবক উল্লেখ করে জাহাঙ্গীর বলেন, “নেত্রীর দোয়ায় আমরা জিতেছি। আমি আগেই বলেছি, আমি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কখনো যাই নাই, যাবো না। নৌকার বিরুদ্ধে যাই নাই, যাবো না। নেত্রী আমার শ্রদ্ধার জায়গা।”
এর আগে ২৫ মে দিবাগত রাতে জেলা পরিষদ ভবনের বঙ্গতাজ অডিটোরিয়ামে ৪৮০ কেন্দ্রের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম।
এতে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন টেবিলঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান পেয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট। দুই প্রার্থীর মধ্যে ভোটের ব্যবধান ১৬ হাজার ১৯৭।
হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গাজী আতাউর রহমান পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৩৫২ ভোট, হাতি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকার শাহনূর ইসলাম পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৬৫ ভোট, লাঙল প্রতীকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এম এম নিয়াজ উদ্দিন পেয়েছেন ১৬ হাজার ৩৬২ ভোট, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির মো. রাজু আহাম্মেদ পেয়েছেন ৭ হাজার ২০৬ ভোট, ঘোড়া প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হারুন-অর-রশীদ পেয়েছেন ২ হাজার ৪২৬ ভোট।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, গাজীপুর সিটিতে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। ভোট দিয়েছেন ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৫০ জন। অর্থাৎ ভোট দিয়েছেন মোট ভোটারের ৪৮.৭৫%।