নিজ এলাকার মানুষের প্রতি জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার ভালোবাসা দেখে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দেন ইমান গাজী (৬৫)। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান তিনি। খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গেই নড়াইল থেকে কোটাকোল ইউনিয়নে ইমানের বাড়িতে ছুটে যান নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ মাশরাফি বিন মুর্তজা।
জানা গেছে, পাকা সড়কে মাশরাফিকে বহনকারী গাড়ি থামে। এরপর মোটরসাইকেলে চেপে ইটের সোলিং বেয়ে হুইপ মাশরাফি পৌঁছান ইমানের বাড়িতে। মৃতের বাড়িতে কান্নার রোল পড়েছে। ইমান গাজীর ছেলে কাঁদতে কাঁদতে মাশরাফিকে জড়িয়ে ধরেন।
হুইপ মাশরাফি বাড়িতে বেশ খানিকটা সময় অবস্থান করেন। এ সময় শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি। মৃত ইমান গাজীর পরিবারের সকল সুযোগ-সুবিধা দেখভালের আশ্বাসও দেন তিনি। দিনভর নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে জনগণের খোঁজ-খবর নিতে ক্লান্তিহীন ছুটে চলেন হুইপ মাশরাফি।
এদিকে ইমান গাজীর বড় ছেলে গাজী হাফিজুর বলেন, ‘আব্বা বিএনপি করতেন, পরে মাশরাফি ভাইয়ের ভালোবাসায় তিনি নির্বাচনের আগে বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। তখন বলেছিলেন যতদিন বাঁচবেন মাশরাফি ভাইয়ের পেছনে থেকেই রাজনীতি করবেন।
নির্বাচনের আগে থেকেই তিনি অসুস্থ, অসুস্থ শরীর নিয়েও ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়েছেন মাশরাফি ভাইকে। মাশরাফি ভাই ইটের সোলিংয়ের রাস্তা করে দিয়েছেন, মসজিদে ঢোকার রাস্তাটাও হচ্ছে। আব্বা সবসময় বলতেন সারাজীবন বিএনপি করে কিছুই পাইনি, কিন্তু মাশরাফির সঙ্গে এসে যে সম্মান ও মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি তাতে আর কোনো আক্ষেপ নেই!’
তিনি আরও বলেন, মাশরাফি ভাই নিজে ফোন করে আব্বার খোঁজখবর নিতেন। আব্বা মারা গেছেন আজ, এই রাতে লাশ গোসল করানোর আগেই আমাদের বাড়িতে মাশরাফি ভাই হাজির। সত্যি বলতে আমরা কখনো ভাবিনি মাশরাফি ভাইয়ের মত এত ব্যস্ত মানুষ আব্বার মৃত্যুর খবরে ছুটে আসবেন! যে নেতা তার একজন সামান্য কর্মীকে এতটা সম্মান করেন, এমন নেতার জন্য নিজের জীবনটা দিতেও আক্ষেপ থাকে না।
এদিকে গাজী ইমান লোহাগড়া উপজেলার কোটাকোল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যের দায়িত্ব পালনকালে শুক্রবার রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর মাশরাফির ভালোবাসায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বিএনপির এই নেতা আওয়ামী লীগে যোগদান করেন।
জানা গেছে, পাকা সড়কে মাশরাফিকে বহনকারী গাড়ি থামে। এরপর মোটরসাইকেলে চেপে ইটের সোলিং বেয়ে হুইপ মাশরাফি পৌঁছান ইমানের বাড়িতে। মৃতের বাড়িতে কান্নার রোল পড়েছে। ইমান গাজীর ছেলে কাঁদতে কাঁদতে মাশরাফিকে জড়িয়ে ধরেন।
হুইপ মাশরাফি বাড়িতে বেশ খানিকটা সময় অবস্থান করেন। এ সময় শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি। মৃত ইমান গাজীর পরিবারের সকল সুযোগ-সুবিধা দেখভালের আশ্বাসও দেন তিনি। দিনভর নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে জনগণের খোঁজ-খবর নিতে ক্লান্তিহীন ছুটে চলেন হুইপ মাশরাফি।
এদিকে ইমান গাজীর বড় ছেলে গাজী হাফিজুর বলেন, ‘আব্বা বিএনপি করতেন, পরে মাশরাফি ভাইয়ের ভালোবাসায় তিনি নির্বাচনের আগে বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। তখন বলেছিলেন যতদিন বাঁচবেন মাশরাফি ভাইয়ের পেছনে থেকেই রাজনীতি করবেন।
নির্বাচনের আগে থেকেই তিনি অসুস্থ, অসুস্থ শরীর নিয়েও ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়েছেন মাশরাফি ভাইকে। মাশরাফি ভাই ইটের সোলিংয়ের রাস্তা করে দিয়েছেন, মসজিদে ঢোকার রাস্তাটাও হচ্ছে। আব্বা সবসময় বলতেন সারাজীবন বিএনপি করে কিছুই পাইনি, কিন্তু মাশরাফির সঙ্গে এসে যে সম্মান ও মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি তাতে আর কোনো আক্ষেপ নেই!’
তিনি আরও বলেন, মাশরাফি ভাই নিজে ফোন করে আব্বার খোঁজখবর নিতেন। আব্বা মারা গেছেন আজ, এই রাতে লাশ গোসল করানোর আগেই আমাদের বাড়িতে মাশরাফি ভাই হাজির। সত্যি বলতে আমরা কখনো ভাবিনি মাশরাফি ভাইয়ের মত এত ব্যস্ত মানুষ আব্বার মৃত্যুর খবরে ছুটে আসবেন! যে নেতা তার একজন সামান্য কর্মীকে এতটা সম্মান করেন, এমন নেতার জন্য নিজের জীবনটা দিতেও আক্ষেপ থাকে না।
এদিকে গাজী ইমান লোহাগড়া উপজেলার কোটাকোল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যের দায়িত্ব পালনকালে শুক্রবার রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর মাশরাফির ভালোবাসায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বিএনপির এই নেতা আওয়ামী লীগে যোগদান করেন।