গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বেসরকারি ফলাফলে মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন। তিনি মোট ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট।
এদিকে এই ফলাফল ঘোষণার পর থেকেই জনসাধারণের কৌতূহলের অন্ত নেই। সবার মনে একটাই জিজ্ঞাসা- কে এই জায়েদা খাতুন? অনেকেই তার সম্পর্কে বিস্তারিতও জানতে চান। জায়েদা খাতুন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা। একইসঙ্গে তিনি গাজীপুর সিটির নির্বাচিত প্রথম নারী মেয়র ও দেশের দ্বিতীয় নারী মেয়র। জীবনের প্রথম নির্বাচনেই বাজিমাত করেছেন এ প্রার্থী। গৃহিণী থেকে একটি নগরীর দায়িত্ব নিতে যাওয়া জায়েদা হারিয়েছেন ক্ষমতাসীন নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকেও। নির্বাচন তো দূরের কথা কোন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নেননি তিনি। এমনকি রাজনীতি বা সামাজিক কোন ক্ষেত্রে তার নাম শোনা যায়নি।জায়েদা খাতুনের ছেলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম ছিলেন এ নগরীর দ্বিতীয় মেয়র। ২০১৮ সালে তিনি বিএনপির প্রার্থীকে পরাজিত করে মেয়র নির্বাচিত হন। তবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগ ওঠায় তিনি মেয়াদ শেষ করতে পারেননি।
স্থানীয়রা বলছেন, এলাকায় জনদরদি হিসেবে পরিচিত জায়েদা। শিক্ষার্থীসহ গরিব-দুঃখী মানুষকে বরাবরই আর্থিক সহায়তা করেন। একইসঙ্গে বিভিন্ন পারিবারিক ও সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানেও সহায়তা করেন তিনি। জায়েদা খাতুন তার নির্বাচনী হলফনামায় নিজেকে গৃহিণী ও স্বশিক্ষিত বলে উল্লেখ করেছেন। তার জন্ম গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কানাইয়া এলাকায় ১৯৬২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি। জাহাঙ্গীর আলমসহ তার দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছেন। মেয়র পদে মনোনয়ন জমা দেওয়ার পূর্বে রাজনীতি বা সামাজিক কোন ক্ষেত্রে তার নাম শোনা যায় নি। তবে এলাকায় তিনি জনদরদি হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন পারিবারিক ও সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে এবং শিক্ষার্থীসহ গরিব-দুঃখী মানুষকে বরাবরই আর্থিক সহায়তা করেন। তিনি পূর্বে নির্বাচন তো দূরের কথা কোন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নেননি। তার সম্বন্ধে বলা যায় ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের ইমেজকে ভিত্তি করেই তিনি ক্রমশ পরিচিতি অর্জন এবং নির্বাচন ও রাজনীতিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছেন। এভাবেই তিনি এবারের মেয়র পদের নির্বাচনে তার অবস্থান অনেকটাই সুসংহত ও পাকাপোক্ত করে তুলেছেন।
তাকে নিয়ে আলোচনার কমতি নেই। নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের ধারণা তিনি অপরিচিতির বেড়া ভেঙে যেমন পরিচিতি লাভ করেছেন তেমনি মেয়র পদে প্রতিদ্বন্ধী হিসেবেও শক্তিশালী অবস্থানে চলে এসেছেন।
এদিকে এই ফলাফল ঘোষণার পর থেকেই জনসাধারণের কৌতূহলের অন্ত নেই। সবার মনে একটাই জিজ্ঞাসা- কে এই জায়েদা খাতুন? অনেকেই তার সম্পর্কে বিস্তারিতও জানতে চান। জায়েদা খাতুন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা। একইসঙ্গে তিনি গাজীপুর সিটির নির্বাচিত প্রথম নারী মেয়র ও দেশের দ্বিতীয় নারী মেয়র। জীবনের প্রথম নির্বাচনেই বাজিমাত করেছেন এ প্রার্থী। গৃহিণী থেকে একটি নগরীর দায়িত্ব নিতে যাওয়া জায়েদা হারিয়েছেন ক্ষমতাসীন নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকেও। নির্বাচন তো দূরের কথা কোন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নেননি তিনি। এমনকি রাজনীতি বা সামাজিক কোন ক্ষেত্রে তার নাম শোনা যায়নি।জায়েদা খাতুনের ছেলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম ছিলেন এ নগরীর দ্বিতীয় মেয়র। ২০১৮ সালে তিনি বিএনপির প্রার্থীকে পরাজিত করে মেয়র নির্বাচিত হন। তবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগ ওঠায় তিনি মেয়াদ শেষ করতে পারেননি।
স্থানীয়রা বলছেন, এলাকায় জনদরদি হিসেবে পরিচিত জায়েদা। শিক্ষার্থীসহ গরিব-দুঃখী মানুষকে বরাবরই আর্থিক সহায়তা করেন। একইসঙ্গে বিভিন্ন পারিবারিক ও সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানেও সহায়তা করেন তিনি। জায়েদা খাতুন তার নির্বাচনী হলফনামায় নিজেকে গৃহিণী ও স্বশিক্ষিত বলে উল্লেখ করেছেন। তার জন্ম গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কানাইয়া এলাকায় ১৯৬২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি। জাহাঙ্গীর আলমসহ তার দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছেন। মেয়র পদে মনোনয়ন জমা দেওয়ার পূর্বে রাজনীতি বা সামাজিক কোন ক্ষেত্রে তার নাম শোনা যায় নি। তবে এলাকায় তিনি জনদরদি হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন পারিবারিক ও সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে এবং শিক্ষার্থীসহ গরিব-দুঃখী মানুষকে বরাবরই আর্থিক সহায়তা করেন। তিনি পূর্বে নির্বাচন তো দূরের কথা কোন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নেননি। তার সম্বন্ধে বলা যায় ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের ইমেজকে ভিত্তি করেই তিনি ক্রমশ পরিচিতি অর্জন এবং নির্বাচন ও রাজনীতিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছেন। এভাবেই তিনি এবারের মেয়র পদের নির্বাচনে তার অবস্থান অনেকটাই সুসংহত ও পাকাপোক্ত করে তুলেছেন।
তাকে নিয়ে আলোচনার কমতি নেই। নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের ধারণা তিনি অপরিচিতির বেড়া ভেঙে যেমন পরিচিতি লাভ করেছেন তেমনি মেয়র পদে প্রতিদ্বন্ধী হিসেবেও শক্তিশালী অবস্থানে চলে এসেছেন।