শরীয়তপুরের ডামুড্যায় নিজের ঘরে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়ে লামিসা জামান দিয়া নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী আত্মহ্যা করেছেন।
শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) পৌরসভার দক্ষিণ ডামুড্যা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আত্মহত্যার আগে লামিসা জামান দিয়া তার ব্যক্তিগত ফেসবুকের স্টোরিতে ‘বলার ছিলো অনেক কিছু, বলা হইলো না কিছু’ লিখে পোস্ট করেন।
লামিসা জামান দিয়া (১৭) দক্ষিণ ডামুড্যা গ্রামের ইতালি প্রবাসী মনিরুজ্জামান বিপ্লব বেপারী ও লাকি বেগম দম্পত্তির মেয়ে।
তিনি সরকারি ডামুড্যা মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক শাখা থেকে চলমান এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, লামিসা জামান দিয়ার মা লাকি বেগম বাড়িতে ছিলেন না। গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নিজের রুমের দরজা বন্ধ করে দেন লামিয়া। অনেক সময় কেটে গেলেও দরজা না খুললে সন্দেহ হয় বাড়িতে থাকা অন্যদের। এরপর তার খালামনি ডাকাডাকি করলেও তিনি দরজা না খুললে প্রতিবেশীরা এসে দরজা ভেঙে দেখেন ভেন্টিলেটরের সঙ্গে ওড়না দিয়ে পেঁচিয়ে লামিসা জামান দিয়া ঝুলে রয়েছেন। পরে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে ডামুড্যা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক লামিসাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডামুড্যা থানার ওসি এমারত হোসেন।
তিনি বলেন, প্রাথমিক ধারণায় মনে হয়েছে লামিসা আত্মহত্যা করেছেন। তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। মেডিকেল প্রতিবেদনের ভিত্তিতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) পৌরসভার দক্ষিণ ডামুড্যা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আত্মহত্যার আগে লামিসা জামান দিয়া তার ব্যক্তিগত ফেসবুকের স্টোরিতে ‘বলার ছিলো অনেক কিছু, বলা হইলো না কিছু’ লিখে পোস্ট করেন।
লামিসা জামান দিয়া (১৭) দক্ষিণ ডামুড্যা গ্রামের ইতালি প্রবাসী মনিরুজ্জামান বিপ্লব বেপারী ও লাকি বেগম দম্পত্তির মেয়ে।
তিনি সরকারি ডামুড্যা মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক শাখা থেকে চলমান এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, লামিসা জামান দিয়ার মা লাকি বেগম বাড়িতে ছিলেন না। গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নিজের রুমের দরজা বন্ধ করে দেন লামিয়া। অনেক সময় কেটে গেলেও দরজা না খুললে সন্দেহ হয় বাড়িতে থাকা অন্যদের। এরপর তার খালামনি ডাকাডাকি করলেও তিনি দরজা না খুললে প্রতিবেশীরা এসে দরজা ভেঙে দেখেন ভেন্টিলেটরের সঙ্গে ওড়না দিয়ে পেঁচিয়ে লামিসা জামান দিয়া ঝুলে রয়েছেন। পরে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে ডামুড্যা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক লামিসাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডামুড্যা থানার ওসি এমারত হোসেন।
তিনি বলেন, প্রাথমিক ধারণায় মনে হয়েছে লামিসা আত্মহত্যা করেছেন। তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। মেডিকেল প্রতিবেদনের ভিত্তিতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।