সাতক্ষীরার আশাশুনিতে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের সঙ্গে পিকআপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ২ নারী নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও তিনজন।
শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার নওয়াপাড়ায় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আশাশুনি থানার এসআই মুহিতুর রহমান।
নিহতরা হলেন পাইকগাছা উপজেলার গজালিয়া গ্রামের মৃত আরশাদ আলী গাজীর স্ত্রী ফজিলা খাতুন (৫০) ও একই উপজেলার লক্ষ্মীখোলা গ্রামের কাশেম গাজীর স্ত্রী আছিয়া খাতুন (৫৫)। আহতরা হলেন গজালিয়া গ্রামের আছাদ গাজীর ছেলে মিজানুর গাজী (৪৭), মিজানুর রহমানের স্ত্রী রেশমা খাতুন (৩৯), মৃত সামাদ গাজীর ছেলে হুমায়ুন কবির।
এসআই মুহিতুর রহমান জানান, হতাহতের সঙ্গে থাকা পাসপোর্টসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থেকে জানা গেছে, হজে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। সাতক্ষীরা থেকে তাদের ঢাকার বাসে উঠার কথা ছিল বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।
এসআই মুহিতুর আরও জানান, এ ঘটনায় পিকআপ ও ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকটি জব্দ করা হলেও গাড়ি দুটির চালক পালিয়ে গেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা আবুল কালাম মোড়ল জানান, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নওয়াপাড়া এলাকায় সাতক্ষীরা থেকে আশাশুনি যাওয়া একটি পিকআপ ও বিপরীত দিক থেকে আসা ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ফজিলা খাতুন মৃত্যুবরণ করেন। এ ছাড়া ৪ জন গুরুতর আহত হয়েছে। তাদেরকে উদ্ধার করে আশাশুনি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছিয়া খাতুন মৃত্যুবরণ করেন।
এ বিষয়ে আশাশুনি থানার ওসি বিশ্বজিত কুমার অধিকারী বলেন, অটোরিকশা ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নারী নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে মারা যান একজন নারী আর হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা গেছেন আরেকজন নারী। এ ছাড়াও আহত তিনজনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার নওয়াপাড়ায় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আশাশুনি থানার এসআই মুহিতুর রহমান।
নিহতরা হলেন পাইকগাছা উপজেলার গজালিয়া গ্রামের মৃত আরশাদ আলী গাজীর স্ত্রী ফজিলা খাতুন (৫০) ও একই উপজেলার লক্ষ্মীখোলা গ্রামের কাশেম গাজীর স্ত্রী আছিয়া খাতুন (৫৫)। আহতরা হলেন গজালিয়া গ্রামের আছাদ গাজীর ছেলে মিজানুর গাজী (৪৭), মিজানুর রহমানের স্ত্রী রেশমা খাতুন (৩৯), মৃত সামাদ গাজীর ছেলে হুমায়ুন কবির।
এসআই মুহিতুর রহমান জানান, হতাহতের সঙ্গে থাকা পাসপোর্টসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থেকে জানা গেছে, হজে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন। সাতক্ষীরা থেকে তাদের ঢাকার বাসে উঠার কথা ছিল বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।
এসআই মুহিতুর আরও জানান, এ ঘটনায় পিকআপ ও ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকটি জব্দ করা হলেও গাড়ি দুটির চালক পালিয়ে গেছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা আবুল কালাম মোড়ল জানান, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নওয়াপাড়া এলাকায় সাতক্ষীরা থেকে আশাশুনি যাওয়া একটি পিকআপ ও বিপরীত দিক থেকে আসা ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ফজিলা খাতুন মৃত্যুবরণ করেন। এ ছাড়া ৪ জন গুরুতর আহত হয়েছে। তাদেরকে উদ্ধার করে আশাশুনি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছিয়া খাতুন মৃত্যুবরণ করেন।
এ বিষয়ে আশাশুনি থানার ওসি বিশ্বজিত কুমার অধিকারী বলেন, অটোরিকশা ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নারী নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে মারা যান একজন নারী আর হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা গেছেন আরেকজন নারী। এ ছাড়াও আহত তিনজনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।