আন্তর্জাতিক কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি হাফেজদের জয়রথ ছুটছেই। সেই ধারাবাহিকতায় এবার ইরানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হলেন হবিগঞ্জের ছেলে হাফেজ বশির আহমদ।
স্থানীয় সময় সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে পশ্চিম এশিয়ার মুসলিম দেশ ইরান।
মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পরিচালক শায়েখ নেছার আহমাদ আন নাছিরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ইরানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১১০টি দেশের মধ্যে ৩০ পারা গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করেন হাফেজ বশির। প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয়েছে ইরান এবং তৃতীয় নাইজেরিয়া।
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার বেগুনাই গ্রামের সহকারী অধ্যাপক মাওলানা মো. আবদুর রশিদ ও বুশরা চৌধুরীর ছেলে হাফেজ বশির আহমদ। তিনি ঢাকার মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র।
এর আগে ৯ ফেব্রুয়ারি আলজেরিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেন হাফেজ বশির। এবার ইরান থেকে পেলেন চ্যাম্পিয়ন পুরস্কার।
এর আগে গত বছর দুবাইতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হন টাঙ্গাইলের ছেলে হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরিম। ২০১২ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম হন হাফেজ নাজমুস সাকিব।
এছাড়া বিভিন্ন সময়ে আরও কয়েকজন হাফেজ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় হয়ে দেশের জন্য সুনাম বয়ে এনেছেন। দেশ থেকেও হয়েছেন পুরস্কৃত এবং সম্মানিত।
স্থানীয় সময় সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে পশ্চিম এশিয়ার মুসলিম দেশ ইরান।
মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পরিচালক শায়েখ নেছার আহমাদ আন নাছিরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ইরানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১১০টি দেশের মধ্যে ৩০ পারা গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করেন হাফেজ বশির। প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয়েছে ইরান এবং তৃতীয় নাইজেরিয়া।
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার বেগুনাই গ্রামের সহকারী অধ্যাপক মাওলানা মো. আবদুর রশিদ ও বুশরা চৌধুরীর ছেলে হাফেজ বশির আহমদ। তিনি ঢাকার মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র।
এর আগে ৯ ফেব্রুয়ারি আলজেরিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেন হাফেজ বশির। এবার ইরান থেকে পেলেন চ্যাম্পিয়ন পুরস্কার।
এর আগে গত বছর দুবাইতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হন টাঙ্গাইলের ছেলে হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরিম। ২০১২ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম হন হাফেজ নাজমুস সাকিব।
এছাড়া বিভিন্ন সময়ে আরও কয়েকজন হাফেজ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় হয়ে দেশের জন্য সুনাম বয়ে এনেছেন। দেশ থেকেও হয়েছেন পুরস্কৃত এবং সম্মানিত।