এবার অভিষেক টেস্টের দুই ইনিংসেই দুরন্ত ব্যাটিংয়ে সবার মন জয় করেছেন ভারতীয় ব্যাটার সরফরাজ খান। সেই পারফরম্যান্সের পরই যেন ভাগ্যের চাকা ঘুরতে শুরু করেছে ডানহাতি এই ব্যাটারের। আইপিএলের এবারের আসরের নিলামে অবিক্রিত থাকা এই ক্রিকেটারকে কি না দলে নিতে মরিয়া আইপিএলের অন্তত তিনটি ফ্র্যাঞ্চাইজি।
এদিকে ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিকভাবে ভালো পারফরম্যান্স করেছেন ২৬ বছর বয়সী ডানহাতি ব্যাটার সরফরাজ। মৌসুমের পর মৌসুম রঞ্জি ট্রফিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হয়েছেন তিনি। এরপরেও জাতীয় দলে ঢুকতে তাকে লম্বা সময় অপেক্ষা করতে হয়েছিল।
ভারত বনাম ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজের তৃতীয় টেস্টে অভিষেক হয়েছিল তার। রাজকোটে অভিষেক টেস্টেই একেবারে রাঙিয়ে দিয়েছেন। দুই ইনিংসেই হাঁকিয়েছেন দারুণ দুটি ফিফটি। ভারতীয় পত্রপত্রিকার তথ্য অনুযায়ী সরফরাজকে নিয়ে টানাটানি শুরু হয়ে গেছে কয়েক দলের মধ্যে।
কলকাতা নাইট রাইডার্স, চেন্নাই সুপার কিংস এবং রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু যাদের মধ্যে অন্যতম। অথচ গত ডিসেম্বরে ভিত্তি মূল্য ২০ লাখ ভারতীয় রুপিতেও কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি কেনেনি তাকে! ২০১৪ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সরফরাজর পারফরম্যান্স দেখে দলে নিয়েছিল কোহলির বেঙ্গালুরু।
সেসময় ১৭ বছরের সরফরাজ সবথেকে কম বয়সী ক্রিকেটার হিসেবে চেন্নাইয়ের বিপক্ষে আইপিএলের ম্যাচ খেলেছিলেন। এবি ডিভিলিয়ার্স, ক্রিস গেল, কোহলিদের ভিড়ে খুব বেশি সুযোগ পাননি সরফরাজ। ২০১৯ সালে তাকে ছেড়ে দেয় আরসিবি।
এদিকে পরবর্তীতে তাকে দলে নিয়েছিল পাঞ্জাব কিংস। ২০২১ পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন সরফরাজ। সেখানেও পাননি পর্যাপ্ত ম্যাচ খেলার সুযোগ। এরপর ২০২২ ও ২০২৩ মৌসুমে সরফরাজ যোগ দেন সৌরভ গাঙ্গুলির দিল্লি ক্যাপিটালসে। সেখানেও উপেক্ষিত ছিলেন এই ক্রিকেটার। এবারের মিনি নিলামের আগে সরফরাজকে ছেড়ে দেয় দিল্লি।
এদিকে ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিকভাবে ভালো পারফরম্যান্স করেছেন ২৬ বছর বয়সী ডানহাতি ব্যাটার সরফরাজ। মৌসুমের পর মৌসুম রঞ্জি ট্রফিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হয়েছেন তিনি। এরপরেও জাতীয় দলে ঢুকতে তাকে লম্বা সময় অপেক্ষা করতে হয়েছিল।
ভারত বনাম ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজের তৃতীয় টেস্টে অভিষেক হয়েছিল তার। রাজকোটে অভিষেক টেস্টেই একেবারে রাঙিয়ে দিয়েছেন। দুই ইনিংসেই হাঁকিয়েছেন দারুণ দুটি ফিফটি। ভারতীয় পত্রপত্রিকার তথ্য অনুযায়ী সরফরাজকে নিয়ে টানাটানি শুরু হয়ে গেছে কয়েক দলের মধ্যে।
কলকাতা নাইট রাইডার্স, চেন্নাই সুপার কিংস এবং রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু যাদের মধ্যে অন্যতম। অথচ গত ডিসেম্বরে ভিত্তি মূল্য ২০ লাখ ভারতীয় রুপিতেও কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি কেনেনি তাকে! ২০১৪ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সরফরাজর পারফরম্যান্স দেখে দলে নিয়েছিল কোহলির বেঙ্গালুরু।
সেসময় ১৭ বছরের সরফরাজ সবথেকে কম বয়সী ক্রিকেটার হিসেবে চেন্নাইয়ের বিপক্ষে আইপিএলের ম্যাচ খেলেছিলেন। এবি ডিভিলিয়ার্স, ক্রিস গেল, কোহলিদের ভিড়ে খুব বেশি সুযোগ পাননি সরফরাজ। ২০১৯ সালে তাকে ছেড়ে দেয় আরসিবি।
এদিকে পরবর্তীতে তাকে দলে নিয়েছিল পাঞ্জাব কিংস। ২০২১ পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন সরফরাজ। সেখানেও পাননি পর্যাপ্ত ম্যাচ খেলার সুযোগ। এরপর ২০২২ ও ২০২৩ মৌসুমে সরফরাজ যোগ দেন সৌরভ গাঙ্গুলির দিল্লি ক্যাপিটালসে। সেখানেও উপেক্ষিত ছিলেন এই ক্রিকেটার। এবারের মিনি নিলামের আগে সরফরাজকে ছেড়ে দেয় দিল্লি।